আল ইহসান ডেস্ক:
২০২৬ সালে ঈদুল ফিতর জুমুয়াবার, ২০ মার্চ হতে পারে বলে জানিয়েছে এমিরেটস অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটি। সংস্থার চেয়ারম্যান ইব্রাহিম আল জারওয়ান জানান, আরব আমিরাতে ১৪৪৭ হিজরীর রোযার চাঁদ ১৭ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় দেখা যেতে পারে। তবে সেদিন খালি চোখে চাঁদ দেখা কঠিন হতে পারে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
জ্যোতির্বিদদের হিসাব অনুযায়ী, রোযা শুরু হতে পারে বৃহস্পতিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি। এই বছর রোযা ৩০ দিন পূর্ণ হতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে। ফলে সরকারি ছুটির তালিকায় আরও এক দিনের বেশি ছুটি যুক্ত হতে পারে।
পূর্বাভাস অনুযায়ী, আরব আমিরা বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
২০২৬ সালের জন্য ব্যাংকগুলোর ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আগামী বছর তফসিলি ব্যাংকগুলো মোট ২৮ দিন বন্ধ থাকবে। গতকাল ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব সুপারভিশন এ তালিকা চূড়ান্ত করে সব তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠিয়েছে।
নতুন তালিকা অনুযায়ী, আগামী বছরের প্রথম সরকারি ছুটি শবে বরাত। এ উপলক্ষ্যে ৪ ফেব্রুয়ারি ব্যাংক বন্ধ থাকবে। একই মাসে শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২১ ফেব্রুয়ারিও ব্যাংক বন্ধ থাকবে। শবে কদর উপলক্ষ্যে ১৭ মার্চ বাকি অংশ পড়ুন...
দু‘আ বা মুনাজাত উনার সম্মানিত আদব:
২১. এমন বাক্য দ্বারা দু‘আ করা যা ছোট হলেও ব্যাপক অর্থবহ। অর্থাৎ যেই বাক্যের মধ্যে দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণ নিহিত রয়েছে সে সমস্ত বাক্য দ্বারা দু‘আ করা।
২২. চক্ষু বন্ধ করে একাগ্রতার সাথে দু‘আ করা। দু‘আর সময় হা করে উপরের দিকে তাকিয়ে না থাকা।
২৩. গানের মত সুর করে দু‘আ না করা। সম্মানিত শরীয়তে এ ধরণের দু‘আ করার কোন ভিত্তি নেই।
২৪. সম্পর্ক বিচ্ছেদ বা কোন গুনাহের কাজে জড়িয়ে পড়ার জন্য দু‘আ না করা।
২৫. দু‘আর সময় মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত রহমত-দয়া মুবারক উনার আরজী করে দু‘আ করা।
২৬. দু‘আ কবুল হওয়া বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৫৪তম বৎসর মুবারক (আনুষ্ঠানিকভাবে মহাসম্মানিত নুবুওওয়াত এবং রিসালাত মুবারক প্রকাশের ১৪তম বছর, মহাসম্মানিত হিজরত মুবারক উনার ১ম বছর):
* মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদে নববী শরীফ এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হুজরা শরীফ নির্মাণ করা হয়। এর পূর্ব পর্যন্ত ৬ মাস নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত আবূ আইয়ূব আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বাড়ি মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র অবস্থান মুবারক করেন।
* এ বৎসরই আযান ও ইক্বামত শুরু হয়।
* এ বাকি অংশ পড়ুন...
মুরীদ বা সালিকের জন্য পবিত্র আদব-কায়দা উনার প্রতি খেয়াল রাখা অবশ্য কর্তব্য। পবিত্র আদব অর্থ স্বাভাবিকতা। অর্থাৎ যা স্বাভাবিক তাই পবিত্র আদব। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে বলা হয় ‘ফিতরাত’ বা স্বাভাবিকতার দ্বীন। অর্থাৎ অন্য ভাষায় পবিত্র দ্বীন ইসলাম পবিত্র আদব উনারই দ্বীন।
অপরদিকে পবিত্র তরীক্বত সম্পর্কে বলা হয়েছে যে-
اَلطَّرِيْقَةُ كُلُّهٗ اَدَبٌ
অর্থ: “পবিত্র তরীক্বত উনার সবটুকুই আদব। ” (মাকতুবাত শরীফ, মাদারিজুস সালিকীন)
আরো বলা হয়েছে যে-
اَلتَّصَوُّفُ كُلُّهٗ اَدَبٌ
অর্থ: “পবিত্র তাছাওউফ সম্পূর্ণই আদবের অন্তর্ভুক্ত। ” (মাকতুবাত শরীফ, মাদা বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ, মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্র বাকি অংশ পড়ুন...
বৎসরের সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য বিশ্বের সকল মুসলমানসহ এ দেশের ৩০ কোটি মুসলমানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান
মুহতারাম,
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ।
মহান আল্লাহ পাক উনার রহমতে এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইহসানে বাংলাদেশ এমন একটি ভূখ- যার ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান।
যারা বিপদে পড়লে, ব্যথা পেলে সর্বাগ্রে মহান আল্লাহ পাক উনার নাম মুবারক নেন। যারা নতুন বাড়ি করলে, দোকান খুললে, ছেলে সন্তানের পরীক্ষা হলে, কুলখানি বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ত্রয়োদশ শতাব্দীর মুজাদ্দিদ:
পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَن حَضْرَتْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ إِنَّ اللَّهَ يَبْعَثُ لِهَذِهِ الأُمَّةِ عَلَى رَأْسِ كُلِّ مِائَةِ سَنَةٍ مَنْ يُجَدِّدُ لَهَا دِينَهَا"
অর্থ: নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি এই উম্মতের জন্য প্রত্যেক শতাব্দীর শুরুতে এমন একজন ব্যক্তিকে প্রেরণ করেন, যিনি উনার যামানায় সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার সংস্কার করেন। ” (আবু দাউদ শরীফ)
এই পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার ব্যাখ্যায় আল্লামা রুহুল আমীন বশি বাকি অংশ পড়ুন...












