পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَطَاءِ الْخُرَاسَانِيِّ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ تَصَافَحُوْا يَذْهَبِ الْغِلُّ وَتَهَادَوْا تَحَابُّوْا وَتَذْهَبِ الشَّحْنَاءُ
অর্থ: হযরত আতা খুরাসানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন, খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, পরস্পর মুছাফাহা করো। এতে অন্তরঙ্গতা বৃদ্ধি পায়, মনের কালি দূর হয়। একে অন্যকে হাদিয়া দাও। এতে মহব্বত গভীর হয় এবং হিংসা-বিদ্বেষ দূরীভূত হয়।” (মুয়াত্তা মা বাকি অংশ পড়ুন...
(৬) সম্মানিত শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা যেদিকে আছেন, সেদিকে কখনোই পা বিস্তার করবেনা বা থুথু ফেলবেনা। কারণ, শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা হচ্ছেন- ক্বিবলায়ে কুলূব বা অন্তরের ক্বিবলা। কাজেই নামাযের ক্বিবলার ন্যায় নিজ শায়েখ উনাকে তা’যীম-তাকরীম করা সালিক-সালিকা অর্থাৎ মুরীদের জন্য অপরিহার্য। অতএব, উনার অবস্থানের দিকে পা বিস্তার করা, থুথু নিক্ষেপ করা বা অন্য কোন আপত্তিজনক কাজ করা অন্যায়।
স্মতর্ব্য যে, নামাযের ক্বিবলা বা কা’বা শরীফের দিকে থুথু নিক্ষেপ করা আদবের খিলাফ, যা তাছাওউফ বা মহান আল্লাহ পাক উনাকে পাওয়ার পথে অন্তরায়। তাই একদা কুতুব বাকি অংশ পড়ুন...












