নিজস্ব সংবাদদাতা:
বার্ষিক পরীক্ষা না নিয়ে বিদ্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি করার জেরে পাবনার এক সহকারী শিক্ষকের মাথা ফাটানোর ঘটনা ঘটেছে। বিক্ষুব্ধ অভিভাবকদের ইটের আঘাতে তার মাথা ফেটে গেছে বলে অভিযোগ শিক্ষকদের।
আহত শিক্ষকের নাম রাজিব সরকার। সে পাবনার ফরিদপুর উপজেলার বনওয়ারিনগর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক।
প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের অন্যতম আহ্বায়ক মাহবুবর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, চলমান আন্দোলনে পরীক্ষা বর্জন করেছিলো রাজিব ও তার সহকর্মীরা। অভিভাবক পরিচয়ের কি বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিতি মুবারক:
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ আশার আলাইহাস সালাম তিনি বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন বনু হিলাল গোত্রে, উনার সম্মানিত পিতা উনার নাম মুবারক হযরত হারিছ বিন হাযান আলাইহিস সালাম, সম্মানিতা মাতা উনার নাম মুবারক হযরত হিন্দা বিনতে আওফ আলাইহাস সালাম। (তাবাক্বাত, আনসাবুল আশরাফ)
উনার পূর্ব নাম মুবারক ছিল র্বারা। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এই নাম মুবারক পরিবর্তন করে হযরত মায়মুনা আলাইহাস সালাম রাখেন। তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত খালিদ বিন ওয়ালিদ রদ্বিয়াল্লাহু বাকি অংশ পড়ুন...
পানাহারে চাকু, ছুরি, চামচ ইত্যাদির ব্যবহার:
ছুরি/চাকু বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়। যেমন: গোশত, মাছ, ফলমূল, সবজিসহ ইত্যাদি খাবার কাঁটার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। অনেকের হয়তো জানা নেই যে, ছুরি বা চাকু ব্যবহার করাও খাছ সুন্নত মুবারক। অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বয়ং নিজেই মহাসম্মানিত আহার মুবারক করার ক্ষেত্রে ছুরি/চাকু ব্যবহার করেছেন।
হাতে পানাহার করা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খাছ সুন্নত মুবারক। তবে পানাহারে চাকু, বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
শিশুদের জন্য সামাজিক যোগাযোগামাধ্যম ব্যবহার নিয়ে এবার কড়াকড়ি আরোপ করার উদ্যোগ নিয়েছে ইউরোপীয় পার্লামেন্ট। গত বুধবার পাস হওয়া একটি প্রস্তাবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে, শিশুদের অনলাইন সুরক্ষা জোরদারের লক্ষ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে ন্যূনতম বয়সসীমা ১৬ বছর নির্ধারণ করা হোক।
প্রস্তাবে বলা হয়েছে, বয়স-উপযুক্ত অনলাইন ব্যবহার নিশ্চিতে সদস্যরাষ্ট্রগুলোকে একটি সমন্বিত নীতি গ্রহণ করতে হবে। ১৬ বছরের কম বয়সীদের জন্য অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া সামাজিকমাধ্যম ব্যবহার বন্ধ করা হোক।
খসড়ায় আরও বলা হয় বাকি অংশ পড়ুন...
বলা হয়; গাউসুল আ’যম, হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার কারামত মুবারক এতবেশী ছিলো, যা লিখা ও বর্ণনার বাইরে। যার মধ্যে মিথ্যা ও বানোয়াঁটির লেশ মাত্র নেই। কেননা উনার পুরো অস্তিত্বটাই ছিলো কারামতের সাথে সম্পৃক্ত। উনার কারামত মুবারক সম্পর্কে এ ধরণের বর্ণনা আছে যে, তিনি বিলাদত শরীফের পর পবিত্র রমাদ্বান শরীফে দিনের বেলায় উনার আম্মাজান উনার দুধ মুবারক পান করতেন না। যার দরুণ মানুষের নিকট এই বিস্ময়কর ঘটনা এরকম মশহুর হয়ে গেছে যে, ওমুক সম্ভ্রান্ত পরিবারে এমন এক ভাগ্যবান শিশু জন্ম গ্রহণ করেছেন, যিনি নাকি পবিত্র রমাদ্বান শরীফে দি বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ভারতে উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের হাতে ক্রমবর্ধমান মুসলিম নিপীড়নের আরও একটি উদ্বেগজনক ঘটনা ঘটেছে। মহারাষ্ট্রের কল্যানের তিনজন মুসলিম ছাত্রকে জনসমক্ষে অপমানিত করা হয়েছে এবং একটি মূর্তির পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করতে বাধ্য করা হয়েছে।
খালি একটি শ্রেণীকক্ষে ভুক্তভোগী মুসলিম শিক্ষার্থীদের নামাজ পড়ার বিষয়টিকে নিয়েই এই ঘটনা ঘটে।
নামাজ পড়ার ঘটনা নিয়ে উস্কানি ছড়িয়ে দিয়ে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ এবং বজরং দলের সদস্যরা আইডিয়াল কলেজে ঢুকে পড়ে এবং ছাত্রদের ক্ষমা চাইতে এবং ছত্রপতি শিবাজী মহারাজের মূর্তির সামনে মাথা নত করতে বাধ্ বাকি অংশ পড়ুন...
আইনী কাঠামোর দুর্বলতায় মাদক কারবারীরা সহজেই জামিনে বেরিয়ে আরো বেশী করে মাদক কারবার চালিয়ে যাচ্ছে
রাজধানী ঢাকাসহ গ্রামে গঞ্জে অলিতে গলিতে- নব্য রাজনৈতিক সংগঠনে ছড়িয়ে পড়ছে মাদক
জটিল রোগ থেকে ভয়ঙ্কর অপরাধে জড়াচ্ছে মাদকাসক্তরা
কর্মক্ষম প্রজন্ম, যুব সমাজ ধ্বংস হওয়ার উপক্রম হলেও অন্তর্বর্তী সরকারের অক্ষমতা দেশের ভবিষ্যত অন্ধকার করে দিচ্ছে (নাউযুবিল্লাহ)
দেশে মাদক কারবার ও সেবন নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না বলে স্বীকারোক্তি দিয়েছেন স্বয়ং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বাকি অংশ পড়ুন...
গরানীক্ব ও তৎসংশ্লিষ্ট ঘটনা এবং মুসলমানদের সাথে মুশরিকদের সিজদাহ্ বিষয়ে মাওযূ হাদীছ ও তার খণ্ডনমূলক জবাব:
শুরুতেই একটি বিষয় মনে রাখতে হবে যে, ‘ক্বিছ্ছাতুল গরানীক্ব বা গরানীক্বের ঘটনা’ হলো- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক উনার খিলাফ একটি বাতিল, মাওযূ, বানোয়াট এবং ভিত্তিহীন বর্ণনা।
আল্লামা হযরত ইমাম ফখরুদ্দীন রাযী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি স্বীয় তাফসীরগ্রন্থে উপরোক্ত বর্ণনা উল্লেখ করে বলেন,
اَمَّا اَهْلُ التَّحْقِيْقِ فَقَدْ قَالُوْا هٰذِهِ الرِّوَايَةُ بَاطِلَةٌ مَوْ বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আফযালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া হযরত আবু বকর ছিদ্দীক্ব আলাইহিস সালাম উনার প্রকৃত নাম মুবারক হযরত আবদুল্লাহ আলাইহিস সালাম, উপনাম মুবারক হ বাকি অংশ পড়ুন...
উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ইসিম বা নাম মুবারক হচ্ছেন- ‘সাইয়্যিদুনা হযরত আব্দুল্লাহ আলাইহিস সালাম’। উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুনিয়াত মুবারক হচ্ছেন- ‘সাইয়্যিদুনা হযরত আবূ বকর আলাইহিস সালাম’। তিনি সকলের মাঝে ‘সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম’ হিসেবে সম্মানিত পরিচিতি মুবারক গ্রহণ করেছেন। তিনি হচ্ছেন- আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া ছিদ্দীক্বে আকবর সাইয়্যিদুনা হযরত আবূ বরক ছিদ্দীক্ব আলাইহিস সালাম ইবনে আবী কুহাফা উছমান ইবনে আমির ইবনে আমর ইবনে কা’ব ইবনে সা’দ ইবনে তাইম ইবনে মুররাহ্ আলাইহিমুস সালাম। সুবহ বাকি অংশ পড়ুন...
শি’বে আবূ ত্বালিবের বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক:
আনুষ্ঠানিকভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নুবুওওয়াত এবং রিসালাত মুবারক প্রকাশের ৬ষ্ঠ বছর সম্মানিত মুহররমুল হারাম শরীফ মাসে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদেরকে নিয়ে শি’বে আবূ ত্বালিব-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করেন। উনারা সেখানে তিন বছর সম্মানিত অবস্থান মুবারক করেন। অতঃপর আনুষ্ঠানিকভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নুবুওওয়াত এ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
এডুকেশন রিসার্চ কাউন্সিল (ইআরসি) নামে অন্য একটি প্রতিষ্ঠান বলছে, দেশে বছরে আড়াই হাজার কোটি টাকার কোচিং-বাণিজ্য হয়ে থাকে। সন্তানদের শিক্ষার জন্য এই অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করতে হচ্ছে অভিভাবকদের। পাঁচ বছরে কোচিং ফি বেড়েছে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, ক্লাসে একশ্রেণির শিক্ষক কোনো বিষয়বস্তুর অর্ধেক শেখাচ্ছেন। এতে অধিকাংশ শিক্ষার্থী কিছুই বোঝে না। এছাড়া কোচিং না করলে নম্বর কম দেওয়া এবং ফেল করিয়ে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এমনকি কোনো কোনো স্কুলে শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করার ঘটনাও ঘটছে। এ বাকি অংশ পড়ুন...












