৩ নং হাদীছ শরীফ:
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ كَانَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَرْكَعُ قَبْلَ الْجُمُعَةِ اَرْبَعًا وَبَعْدَهَا اَرْبَعًا لَا يَفْصِلُ بَيْنَهُنَّ
অর্থ: “রঈসুল মুফাসসিরীন হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি (পবিত্র জুমুয়ার দিন) পবিত্র ছলাতুল জুমুয়াহ আদায় করার পূর্বে পৃথক না হয়ে অর্থাৎ এক সালামে চার রাকায়াত ছলাত আদায় করতেন। ” সুবহানাল্লাহ! (আল মু’জামুল কাবীর ১০/২৭৬, মাজমাউয যাওয়ায়িদ ২/২৩০, হাদ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমরা সকলেই আল্লাহওয়ালা হও। ’
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “ইলিম হচ্ছে দু’প্রকার। প্রথমতঃ ক্বলবী ইলিম, যা উপকারী ইলিম। দ্বিতীয়তঃ জবানী ইলিম, যা আদম সন্তানের জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে দলীল স্বরূপ। ” (দারিমী শরীফ, মিশকাত শরীফ, কানযুল উম্মাল)
ক্বল্ব্ অর্থ হচ্ছে অন্তর। ক্বলবী ইলিম হচ্ছে অন্তর বা ক্বল্ব্ পরিশুদ্ধ করার ইলিম। যে ইলিম অর্জন করলে অন্তরের বদখাছলত দূর হয়ে নেক খাছলত বা নেক স্বভাব পয়দা হয়।
জবানী ইলিম হচ্ছে, ইলমে ফিক্বাহ বা ইলমে শরীয়ত। ইলমে ফিক্বাহ মাদরা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা সকলেই আল্লাহওয়ালা-আল্লাহওয়ালী হয়ে যায়ও। ” প্রত্যেক মুসলমানদের জন্য আল্লাহওয়ালা-আল্লাহওয়ালী হওয়া ফরয। আল্লাহওয়ালা-আল্লাহওয়ালী হওয়ার জন্য ইলম অর্জন করতে হয়। ইলম হচ্ছে দু’প্রকার (১) ইলমে ফিক্বাহ (২) ইলমে তাসাউফ। ইলমে ফিক্বাহ মাদ্রাসায় পড়ে বা হক্কানী-রব্বানী আলিম উনাদের কাছে গিয়ে শিক্ষা করা যায়। কিন্তু ইলমে তাসাউফ বা অন্তর পরিশুদ্ধ করার ইলম একা একা শিক্ষা করা যায় না। এই ইলম শিক্ষা করতে হলে হক্কানী-রব্বানী আলিম বা ওলীআল্লাহ উনাদের কাছে বাইয়াত হয়ে যিকির-ফিকির করতে হয়। এই যিকির কর বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার যাত পাক (পবিত্র সত্ত্বা) উনার সাথে অথবা মহান আল্লাহ পাক উনার ছিফাত বা গুনাবলীর কোনটির মধ্যে উনার মতো অপর কোন ব্যক্তি বা বস্তুকে অংশীদার সাব্যস্ত করার নাম শিরক। আর যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার যাত পাক ও ছিফাত সমূহের মধ্যে কাউকে শরীক করে তাকে মুশরিক বলে।
মহান আল্লাহ পাক উনার দয়া অসীম। তিনি ইচ্ছা করলে বান্দার সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দিতে পারেন। কিন্তু শিরক এমনই মারাত্মক গুনাহ বা অপরাধ যে, তিনি কিছুতেই শিরকের গুনাহ ক্ষমা করবেন না।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে পরিস্কারভাবে ঘোষণা করা হয়েছ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে ঈমানদারগণ! মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো এবং ছাদিক্বীন (ওলীআল্লাহ) উনাদের সঙ্গী হও, ছোহবত ইখতিয়ার করো। ” (পবিত্র সূরা তওবা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১১৯)
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, ঐ সমস্ত লোকের ছোহবত লাযিম করে নাও যারা সকাল-সন্ধ্যা মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টির জন্য যিকির আযকারে মশগুল। দুনিয়ার মোহে পড়ে, দুনিয়ার ধোঁকায় পড়ে তোমরা উনাদের থেকে দূরে সরে যেও না। (পবিত্র সূরা কাহাফ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ২৮)
সম্মানিত আয়াত শরীফদ্বয় থেকে জানা গেল যে, প্রত্যেক ঈমানদারগণ উনাদের জন বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “ইলম হচ্ছে দু’প্রকার। প্রথমতঃ ক্বলবী ইলিম, যা উপকারী ইলিম। দ্বিতীয়তঃ জবানী ইলিম, যা আদম সন্তানের জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে দলীল স্বরূপ। ” (দারিমী শরীফ, মিশকাত শরীফ, কানযুল উম্মাল)
ক্বল্ব্ অর্থ হচ্ছে অন্তর। ক্বলবী ইলিম হচ্ছে অন্তর বা ক্বল্ব্ পরিশুদ্ধ করার ইলিম। যে ইলিম অর্জন করলে অন্তরের বদখাছলত দূর হয়ে নেক খাছলত বা নেক স্বভাব পয়দা হয়।
জবানী ইলিম হচ্ছে, ইলমে ফিক্বাহ বা ইলমে শরীয়ত। ইলমে ফিক্বাহ মাদরাসায় পড়ে শিখতে পারে। কিন্তু ক্বলবী ইলিম মাদরাসায় পড়ে শিখা যায় না। বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার যাত পাক (পবিত্র সত্ত্বা) উনার সাথে অথবা মহান আল্লাহ পাক উনার ছিফাত বা গুনাবলীর কোনটির মধ্যে উনার মতো অপর কোন ব্যক্তি বা বস্তুকে অংশীদার সাব্যস্ত করার নাম শিরক। আর যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার যাত পাক ও ছিফাত সমূহের মধ্যে কাউকে শরীক করে তাকে মুশরিক বলে।
মহান আল্লাহ পাক উনার দয়া অসীম। তিনি ইচ্ছা করলে বান্দার সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দিতে পারেন। কিন্তু শিরক এমনই মারাত্মক গুনাহ বা অপরাধ যে, তিনি কিছুতেই শিরকের গুনাহ ক্ষমা করবেন না।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে পরিস্কারভাবে ঘোষণা করা হয়েছ বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার যাত পাক (পবিত্র সত্ত্বা) উনার সাথে অথবা মহান আল্লাহ পাক উনার ছিফাত বা গুনাবলীর কোনটির মধ্যে উনার মতো অপর কোন ব্যক্তি বা বস্তুকে অংশীদার সাব্যস্ত করার নাম শিরক। আর যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার যাত পাক ও ছিফাত সমূহের মধ্যে কাউকে শরীক করে তাকে মুশরিক বলে।
মহান আল্লাহ পাক উনার দয়া অসীম। তিনি ইচ্ছা করলে বান্দার সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দিতে পারেন। কিন্তু শিরক এমনই মারাত্মক গুনাহ বা অপরাধ যে, তিনি কিছুতেই শিরকের গুনাহ ক্ষমা করবেন না।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে পরিস্কারভাবে ঘোষণা করা হয়েছ বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার যাত পাক (পবিত্র সত্ত্বা) উনার সাথে অথবা মহান আল্লাহ পাক উনার ছিফাত বা গুনাবলীর কোনটির মধ্যে উনার মতো অপর কোন ব্যক্তি বা বস্তুকে অংশীদার সাব্যস্ত করার নাম শিরক। আর যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার যাত পাক ও ছিফাত সমূহের মধ্যে কাউকে শরীক করে তাকে মুশরিক বলে।
মহান আল্লাহ পাক উনার দয়া অসীম। তিনি ইচ্ছা করলে বান্দার সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দিতে পারেন। কিন্তু শিরক এমনই মারাত্মক গুনাহ বা অপরাধ যে, তিনি কিছুতেই শিরকের গুনাহ ক্ষমা করবেন না।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে পরিস্কারভাবে ঘোষণা করা হয়েছ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সূরা নছর শরীফ উনার
تحقيقات الكلمات الطيبات (পবিত্রতম শব্দাবলী উনাদের বিশ্লেষণ)
:اذا جاء অর্থ : যখন আসবে। ماضى معروف এর পূর্বে حرف شرط ব্যবহৃত হলে সেক্ষেত্রে فعل مضارع এর অর্থ হয়, اذا শব্দটি حرف شرط সে জন্য مضارع معروف এর অর্থ দিয়েছে। ছীগাহ : واحد مذكر غائب বাহাছ : ماضى معروف বাব : ضرب يضرب মাদ্দাহ : ج-ء-ى মাছদার : الـمجئ ‘আল-মাজীউ’।
:الفتح অর্থ : বিজয়। শব্দটি বাবে فتح- يفتح এর মাছদার।
:رأيت অর্থ : আপনি দেখবেন। ছীগাহ : واحد مذكر حاضر বাহাছ : فعل ماضى معروف বাব : فتح-يفتح মাদ্দাহ : ر-ء-ى মাছদার : الرؤية জিন্স : مهموز عين وناقص يائى
:يدخلون অর্থ : প্রবেশ করবে। ছীগাহ : جمع مذكر حاضر বাহাছ : اثبات فعل مضارع معروف বাব : نصر ينصر ম বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সূরা নছর শরীফ উনার
تحقيقات الكلمات الطيبات (পবিত্রতম শব্দাবলী উনাদের বিশ্লেষণ)
:اذا جاء অর্থ : যখন আসবে। ماضى معروف এর পূর্বে حرف شرط ব্যবহৃত হলে সেক্ষেত্রে فعل مضارع এর অর্থ হয়, اذا শব্দটি حرف شرط সে জন্য مضارع معروف এর অর্থ দিয়েছে। ছীগাহ : واحد مذكر غائب বাহাছ : ماضى معروف বাব : ضرب يضرب মাদ্দাহ : ج-ء-ى মাছদার : الـمجئ ‘আল-মাজীউ’।
:الفتح অর্থ : বিজয়। শব্দটি বাবে فتح- يفتح এর মাছদার।
:رأيت অর্থ : আপনি দেখবেন। ছীগাহ : واحد مذكر حاضر বাহাছ : فعل ماضى معروف বাব : فتح-يفتح মাদ্দাহ : ر-ء-ى মাছদার : الرؤية জিন্স : مهموز عين وناقص يائى
:يدخلون অর্থ : প্রবেশ করবে। ছীগাহ : جمع مذكر حاضر বাহাছ : اثبات فعل مضارع معروف বাব : نصر ينص বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমরা সকলেই আল্লাহওয়ালা হও। ’
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “ইলিম হচ্ছে দু’প্রকার। প্রথমতঃ ক্বলবী ইলিম, যা উপকারী ইলিম। দ্বিতীয়তঃ জবানী ইলিম, যা আদম সন্তানের জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে দলীল স্বরূপ। ” (দারিমী শরীফ, মিশকাত শরীফ, কানযুল উম্মাল)
ক্বল্ব্ অর্থ হচ্ছে অন্তর। ক্বলবী ইলিম হচ্ছে অন্তর বা ক্বল্ব্ পরিশুদ্ধ করার ইলিম। যে ইলিম অর্জন করলে অন্তরের বদখাছলত দূর হয়ে নেক খাছলত বা নেক স্বভাব পয়দা হয়।
জবানী ইলিম হচ্ছে, ইলমে ফিক্বাহ বা ইলমে শরীয়ত। ইলমে ফিক্বাহ মাদরা বাকি অংশ পড়ুন...












