পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ উনার ৫১-৫৭ নং আয়াত শরীফ নাযিলের পর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন-
يَا أبَا الْحَبَّابِ مَا نَفَسْتَ الْيَهُوْدَ عَلَى حَضْرَتْ عُبَادَةِ بْنِ الصَّامِتِ رَضِىَ اللهُ تَعَالىَ عَنْهُ فَهُوَ لَكَ دَوْنَهُ-
অর্থ: “হে আবুল হাব্বাব! ইহুদীদের বন্ধুত্ব থেকে তোমরা যা অতিরিক্ত গ্রহণ করেছ তা তোমাদের জন্য রইলো। হযরত উবাদা ইবনে ছামিত রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি এর মধ্যে নেই। কাট্টা মুনাফিক উবাই বিন সুলূল বলল, তবে তাই হবে।”
অর্থাৎ হযরত উবাদা ইবনে ছামিত রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার ভিতর বাকি অংশ পড়ুন...
এ সম্পর্কে প্রসিদ্ধ তারিখ ও সীরাত গ্রন্থসমূহে উল্লেখ রয়েছে-
لَمَّا حَارَبَتْ بَنُو قَيْنُقَاعٍ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ , تَشَبَّثَ بِأَمْرِهِمْ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ أُبَيٍّ , وَقَامَ دُونَهُمْ . ومَشَى عُبَادَةُ بْنُ الصَّامِتِ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ , وَكَانَ أَحَدَ بَنِي عَوْفِ بْنِ الْخَزْرَجِ مَنْ لَهُ حِلْفُهُمْ مِثْلُ الَّذِي لَهُمْ مِنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أُبَيٍّ , فَخَلَعَهُمْ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ , وَتَبْرَأَ إِلَى اللَّهِ وَإِلَى رَسُولِهِ مِنْ حِلْفِهِمْ , وَقَالَ : يَا رَسُولَ اللَّهِ أَتَبْرَأُ إِلَى اللَّهِ وَإِلَى رَسُولِهِ مِنْ حِلْفِهِمْ وَأَتَوَلَّى اللَّهَ وَرَسُولَهُ وَالْمُؤْمِنِينَ , وَأَبْرَأُ مِنْ حِ বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরুদ্ধে ইহুদীরা বিভিন্ন রকম অবমাননাকর কথা ও ষড়যন্ত্র করতে থাকে, পাশাপাশি যুদ্ধের প্রস্তুতি গ্রহণ করে। যখন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা ইহুদীদের ষড়যন্ত্রের ও যুদ্ধের প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে পারলেন তখন উনারাও জিহাদের প্রস্তুতি গ্রহণ করেন।
হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন। হযরত আসিম ইবনে আমর ইবনে কাতাদা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেছেন, নূরে মুজা বাকি অংশ পড়ুন...












