ফরেইন রিজার্ভ বলতে বিদেশের সাথে লেনদেন যোগ্য টাকা বা সম্পদকে বুঝায়। মানে বিদেশীরা দ্রব্য বা সেবার বিনিময়ে যা নিতে রাজি আছে তা। ডলার, ইউরো, রুপী, স্বর্ণ, ইত্যাদি যা কিছু দিয়ে বিদেশের সাথে লেনদেন করা যাবে তা ই ফরেইন রিজার্ভ। এর মোট পরিমাণকে একটি দেশের ফরেইন রিজার্ভ বলে।
আমাদের মুদ্রার নাম টাকা। আমরা চাইলে বিলিয়ন, বিলিয়ন টাকা ছাপাতে পারি। কিন্তু বিদেশীরা এই টাকা নিবে না। আমরা তেল আমদানির বিপরীতে যদি টাকা দিতে চাই ওরা মানবে না, বলবে ডলার বা ইউরো দাও। স্বর্ণ দিলেও মানবে। সেজন্য অন্যদের গ্রহণযোগ্য মুদ্রায় রিজার্ভ রাখতে হয়।
রিজার্ভ বাকি অংশ পড়ুন...
সুন্নত পালনে খাদেমে রাসূল হযরত আনাস বিন মালেক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু যিনি একাধারে দশ বৎসর সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খেদমত মুবারক করেছেন। অসংখ্য পবিত্র হাদীছ শরীফ বর্ণনা করেছেন এবং সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দোয়ার বরকতে একশত বৎসর হায়াত লাভ করেছেন। সুবহানাল্লাহ্!
সেই হযরত আনাস বিন মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ণনা করেন- ‘একদিন এক দর্জি ছাহাবী রদ্ বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘কোনো মুসলমান ভাইকে তুচ্ছ জ্ঞান করা মহাপাপ।’ (কিমিয়ায়ে সা’য়াদাত)
তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, ‘উত্তম ধারণা হচ্ছে উত্তম ইবাদত।’ সুবহানাল্লাহ!
একজন দরবেশ লোক বহু ইবাদত করেছে বলে নিজেকে শ্রেষ্ঠ মনে করে, অপরাপর লোককে তুচ্ছ জ্ঞানে ঘৃনা করে তাদের প্রতি বদগুমান (খারাপ ধারণা) রাখে। নাউযুবিল্লাহ! আর এক ব্যক্তি অপর একজন মুসলমান ভাইকে নিজের চেয়ে শ্রেষ্ঠ ধারণা করে এবং মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূর বাকি অংশ পড়ুন...
ছদকা বালা-মুছীবত দূর করে:
দেখা যায়, যারা দান-ছদকা করে না তারা সবসময় বিভিন্ন রকম বিপদ-আপদে পর্যুদস্ত থাকে। তাদের অর্থ-সম্পদ, আয়-রোজগারে কোনো বরকত থাকে না। যারা পরকালের জন্য মাল-সম্পদ খরচ না করে জমা করে রাখে তাদের সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ تَعَالَى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَكُوْنُ كَنْزُ أَحَدِكُمْ يَوْمَ الْقِيَامَةِ شُجَاعًا أَفْرَعَ يَفِرُّ مِنْهُ صَاحِبُهُ وَهُوَ يَطْلُبُه حَتَّى يُلْقِمَهُ أَصَابِعَة. (رواه أحمد)
অর্থ: হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন। নূরে মুজাসসাম হ বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেছেন-
فَاِنْ اٰمَنُوْا بِـمِثْلِ مَا اٰمَنْتُمْ بِهِ فَقَدِ اهْتَدَوْا.
অর্থাৎ আপনারা অর্থাৎ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেরূপ ঈমান মুবারক এনেছেন তদ্রƒপ যদি তারা (অন্য লোকেরা) ঈমান মুবারক গ্রহণ করতে পারে তাহলে তারা হিদায়েত মুবারক লাভ করতে পারবে। (পবিত্র সূরা বাক্বারাহ : আয়াত শরীফ ১৩৭)
এ লিখনীতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনা বাকি অংশ পড়ুন...
বনূ সা’দ গোত্রে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক:
* কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন, যখন সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুত তাশরীফ মুবারক প্রকাশ করেন, তখন বলা হলো- ‘র্দুরে ইয়াতীম অর্থাৎ বেনিয়ায, ছমাদ, একক ও অদ্বিতীয় এবং মহামূল্যবান মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল কুদরত মুবারক উনার মহাসম্মানিত লালন-পালন মুবারক কে করবেন?’ পাখিরা বললো, ‘আমরা উনার মহাসম্মানিত লালন-পালন মুবারক করবো। আর আমরা উনার মহাসম্মানিত বাকি অংশ পড়ুন...
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহাসম্মানিত রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তোমাদের মাঝে তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করেছেন। তোমাদের জন্য কষ্টকর বিষয়গুলো উনার নিকট অসহনীয়। তিনি তোমাদের ভালাই চান। বিশেষ করে বাকি অংশ পড়ুন...
প্রকাশ থাকে যে, পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই পবিত্র ইলমে ফিক্বাহ উনার শিক্ষার সাথে সাথে ইছলাহ বা আত্মশুদ্ধি হাছিল করার লক্ষ্যে পবিত্র ইলমে তাছাওউফ হাছিল করাও ফরয। আর পবিত্র ইলমে তাছাওউফ যেহেতু শায়েখ বা মুর্শিদ ব্যতীত অর্জন করা যায় না তাই পিতা হোক, মাতা হোক, ছেলে হোক, মেয়ে হোক, স্বামী হোক, স্ত্রী হোক সকলের জন্যই একজন কামিলে মুকাম্মিল শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার হাতে বাইয়াত গ্রহণ করা ফরয। তবে যে কোনো কাজ করার পূর্বে সন্তানের জন্য পিতা-মাতা আর স্ত্রীর জন্য স্বামীর অনুমতি নেয়া বরকতের কারণ। কিন্তু সেজন্য যে বিষয়ে পিতা-ম বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের আয়তন দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে, কারণ পদ্মা, মেঘনা ও বদ্বীপ অঞ্চলে বিগত বছরগুলোতে প্রায় ৫০ টিরও বেশি দ্বীপ জেগে উঠেছে। আর এগুলো মিলে হিসাব করলে গোটা শ্রীলঙ্কার চেয়ে বড় ভূখ- পাচ্ছে বাংলাদেশ। যা ইতোমধ্যেই মানুষের বসবাস উপযোগী। এর ফলে এই দিক থেকে বাংলাদেশের আয়তন বেড়ে গিয়েছে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পর থেকেই বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে আয়তন বেড়ে চলেছে। এর কারণ হল বাংলাদেশ উপকূল অঞ্চলে অনেক বেশি দ্বীপ জেগে উঠেছে এবং সেই কারণেই বাংলাদেশের আয়তন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
বাংলাদেশকে অকাতরে জমি দিচ্ছেন মহান আল্লাহ পাক। দ্বীপ চর ক বাকি অংশ পড়ুন...
আসুন এবার আমরা দেখি, হাফিযে হাদীছ আল্লামা হযরত কুস্তালানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার উপরোক্ত বক্তব্য মুবারক থেকে কি সব বিষয় প্রমাণিত হচ্ছে-
১) পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার মাসে পবিত্র মীলাদ শরীফ মাহফিল অনুষ্ঠান করা মুসলিম মিল্লাতের ঐতিহ্যবাহী তরীক্বা।
২) মুসলিম জাহান এই মহান সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার রাতে খাওয়া-দাওয়ার আয়োজন করে এবং দান-ছদকা করে আসছে!
৩) মহান রবীউল আউওয়াল শরীফ মাসে ঈদ পালন করা মুসলমানদের ঐতিহ্যবাহী আমল।
৪) পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার রাতে অধিক থেকে অধিক হারে নেক কাজ করা মুসলমানদের একটি প্রিয় ত বাকি অংশ পড়ুন...












