ছদকা বালা-মুছীবত দূর করে:
দেখা যায়, যারা দান-ছদকা করে না তারা সবসময় বিভিন্ন রকম বিপদ-আপদে পর্যুদস্ত থাকে। তাদের অর্থ-সম্পদ, আয়-রোজগারে কোনো বরকত থাকে না। যারা পরকালের জন্য মাল-সম্পদ খরচ না করে জমা করে রাখে তাদের সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ تَعَالَى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَكُوْنُ كَنْزُ أَحَدِكُمْ يَوْمَ الْقِيَامَةِ شُجَاعًا أَفْرَعَ يَفِرُّ مِنْهُ صَاحِبُهُ وَهُوَ يَطْلُبُه حَتَّى يُلْقِمَهُ أَصَابِعَة. (رواه أحمد)
অর্থ: হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন। নূরে মুজাসসাম হ বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেছেন-
فَاِنْ اٰمَنُوْا بِـمِثْلِ مَا اٰمَنْتُمْ بِهِ فَقَدِ اهْتَدَوْا.
অর্থাৎ আপনারা অর্থাৎ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেরূপ ঈমান মুবারক এনেছেন তদ্রƒপ যদি তারা (অন্য লোকেরা) ঈমান মুবারক গ্রহণ করতে পারে তাহলে তারা হিদায়েত মুবারক লাভ করতে পারবে। (পবিত্র সূরা বাক্বারাহ : আয়াত শরীফ ১৩৭)
এ লিখনীতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনা বাকি অংশ পড়ুন...
বনূ সা’দ গোত্রে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক:
* কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন, যখন সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুত তাশরীফ মুবারক প্রকাশ করেন, তখন বলা হলো- ‘র্দুরে ইয়াতীম অর্থাৎ বেনিয়ায, ছমাদ, একক ও অদ্বিতীয় এবং মহামূল্যবান মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল কুদরত মুবারক উনার মহাসম্মানিত লালন-পালন মুবারক কে করবেন?’ পাখিরা বললো, ‘আমরা উনার মহাসম্মানিত লালন-পালন মুবারক করবো। আর আমরা উনার মহাসম্মানিত বাকি অংশ পড়ুন...
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহাসম্মানিত রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তোমাদের মাঝে তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করেছেন। তোমাদের জন্য কষ্টকর বিষয়গুলো উনার নিকট অসহনীয়। তিনি তোমাদের ভালাই চান। বিশেষ করে বাকি অংশ পড়ুন...
প্রকাশ থাকে যে, পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই পবিত্র ইলমে ফিক্বাহ উনার শিক্ষার সাথে সাথে ইছলাহ বা আত্মশুদ্ধি হাছিল করার লক্ষ্যে পবিত্র ইলমে তাছাওউফ হাছিল করাও ফরয। আর পবিত্র ইলমে তাছাওউফ যেহেতু শায়েখ বা মুর্শিদ ব্যতীত অর্জন করা যায় না তাই পিতা হোক, মাতা হোক, ছেলে হোক, মেয়ে হোক, স্বামী হোক, স্ত্রী হোক সকলের জন্যই একজন কামিলে মুকাম্মিল শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার হাতে বাইয়াত গ্রহণ করা ফরয। তবে যে কোনো কাজ করার পূর্বে সন্তানের জন্য পিতা-মাতা আর স্ত্রীর জন্য স্বামীর অনুমতি নেয়া বরকতের কারণ। কিন্তু সেজন্য যে বিষয়ে পিতা-ম বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عن حضرت ابى امامة الباهلى رَضِىَ اللهُ تَـعَالـٰى عَنْهُ قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم مَنْ وُلِدَ لَهُ مَوْلُودٌ فَسَمَّاهُ مُحَمَّدًا حبا لى وتَبَرُّكًا باسمى كَانَ هُوَ وَمَوْلُودُهُ فِي الْجَنَّةِ.
অর্থ : “হযরত আবূ উমামা আল বাহিলী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যদি কোন ব্যক্তির ছেলে সন্তান হয় অতঃপর সে ব্যক্তি যদি আমার মুহব্বতে এবং আমার মহাসম্মানিত নাম মুবারক উনার বর বাকি অংশ পড়ুন...
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, দুনিয়াতে কেউ যদি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘মুহম্মদ’ নাম মুবারক ও মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘আহমদ’ নাম মুবারক রাখে তাহলে ওই ব্যক্তিকে জাহান্নামের আগুন পোড়াবে না। অর্থাৎ সে জান্ন বাকি অংশ পড়ুন...
উনার কতিপয় কারামত মুবারক:
(৬)
“তাওয়ারীখে আযীবা” কিতাবের ৫০ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে, একবার হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি “কুএল” নামক স্থানে ছিলেন। এমতাবস্থায় আকবর আলী খাঁ নামক একজন লোক উনাকে শহীদ করার ইচ্ছায় অস্ত্রসহ সেখানে উপস্থিত হলো। হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ইলহাম কর্তৃক অবগত হয়ে উনার মুরীদদেরকে বললেন, ‘এমন নামধারী এক ব্যক্তি আমার নিকট আসতেছে তাকে ভিতরে আসতে বাধা দিও না।’ একটু পরে সেই অস্ত্রধারী লোকটি উনার সামনে এসে বসে গেলো এবং বললো, ‘আপনার নিকট আমার কিছু জিজ্ঞাসা কর বাকি অংশ পড়ুন...
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহাসম্মানিত রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তোমাদের মাঝে তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করেছেন। তোমাদের জন্য কষ্টকর বিষয়গুলো উনার নিকট অসহনীয়। তিনি তোমাদের ভালাই চান। বিশেষ করে বাকি অংশ পড়ুন...
(১) যারা বিশুদ্ধ ঈমান আনবে।
(২) যারা হাক্বীক্বী তাক্বওয়া হাছিল করবে।
(৩) যারা মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শনসমূহকে সত্যারোপ করে।
বাকি অংশ পড়ুন...












