সমাজে বহু লোক রয়েছে যারা অপরের শেকায়েত বা দোষ-ত্রুটি বর্ণনা করে বেড়ানোকে নিজেদের পেশায় পরিণত করে থাকে। বিশেষ করে রাজনৈতিক দলের সাথে জড়িত লোকেরা এই পেশায় লিপ্ত। এদের সম্মুখে রয়েছে একমাত্র দুনিয়ার স্বার্থ। পরকালের কিছুমাত্র চিন্তা থাকলেও তারা এ কাজ করতে পারতো না।
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلَا تَلْمِزُوا اَنْفُسَكُمْ وَلَا تَنَابَزُوْا بِالْاَلْقَابِ ۖ بِئْسَ الِاسْمُ الْفُسُوْقُ بَعْدَ الْاِيـْمَانِ ۚ وَمَن لَّـمْ يَتُبْ فَاُولٰئِكَ هُمُ الظَّالِمُوْنَ ◌
অর্থ : তোমরা একে অপরের প্রতি দোষারোপ করো না এবং একে অপরকে মন্দ নামে ডেকো না। কেউ ঈমান বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি সম্মানিত ঈমান আনা, উনার গোলামী মুবারক করা, উনার তা’যীম-তাকরীম মুবারক এবং ছানা-ছিফত মুবারক বর্ণনা করা সমস্ত সৃষ্টি উপর ফরয। সুবহানাল্লাহ! যাঁরা এটা করতে পারবেন, উনাদের জন্য রয়েছেন ইহকাল ও পরকালে সর্বোচ্চ নিসবত-কুরবত মুবারক। সুবহানাল্লাহ! আর যারা এটা করবে না এবং বেয়াদবী করবে, তাদের জন্য রয়েছে ইহকাল ও পরকালে অত্যন্ত ভয়াবহ কঠিন পরিণতি। না‘ঊযুবিল্লাহ!
এ প্রসঙ্গে একটি মশহূর ঘটনা বর্ণিত রয়েছেন। হযরত মূসা কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার প্রধান কাতিব ছ বাকি অংশ পড়ুন...












