আসলে, অনেকে হয়ত ইংরেজীকে আন্তর্জাতিক ভাষা মনে করে, কিন্তু বাস্তবে পৃথিবীর অনেক দেশেই ইংরেজীর প্রচলন নেই। খোদ ইউরোপেই নেই। ইউরোপের অধিকাংশ দেশ তাদের নিজ নিজ মাতৃভাষায় কথা বলা। ঐ সব দেশে উচ্চ শিক্ষা থেকে শুরু করে সবকিছুই তাদের মাতৃভাষা ব্যবহৃত হয়।
বস্তুত, পৃথিবীর যেই দেশ নিজ পায়ে দাঁড়াতে চেয়েছে, প্রথমে সে নিজ ভাষাকে আত্মস্থ করেছে। নিজ ভাষায় কথা বলাকে সর্বোচ্চ সম্মান দিয়েছে এবং দেশের ভেতরে বিদেশী ভাষার ব্যবহারকে নিষিদ্ধ করেছে। কোন একটি জাতিকে স্বতন্ত্র শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হতে হলে এটা হচ্ছে তার প্রথম শর্ত। সমস্যা হচ্ছে, বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের দেশের তরুণ প্রজন্ম এখন বাংলিশ কথা বলতে বেশ অভ্যস্ত। বাংলিশ বলতে বাংলা ও ইংরেজীর মিশ্রণ বোঝায়। একটা কথা বললে ৫০-৮০% শব্দ ইংরেজীতে বলে। ভাবখানা এমন বাংলায় কথা বলে মনের ভাব ঠিকমত প্রকাশ করতে পারে না, এজন্য ইংরেজীর বাহারী ব্যবহার করে। অথচ এদের সবার জন্ম বাংলাদেশে। বাবা-মা-দাদা-দাদী সবাই পাক্কা বাংলাদেশী। কিন্তু তাদের কথায় সেটা বুঝতে পারা যায় না। বিষয়টি যে শুধু শিক্ষিত প্রজন্মের মধ্যে প্রবেশ করেছে তা নয়, স্বল্প বা অশিক্ষিত লোকজনও আজকাল প্রচুর পরিমাণে ইংরেজী শব্দ বলছে, যা খুবই উদ্বেগজনক।
এমন অনেক শব্দ আমরা এখন প্রতিন বাকি অংশ পড়ুন...












