আল ইহসান ডেস্ক:
বাংলাদেশি পর্যটক না থাকায় কলকাতার এক টুকরো বাংলাদেশ নামে পরিচিত নিউমার্কেটের চত্বরে ব্যবসায়ীদের করুণ দশা। কলকাতার অনেক হোটেল ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানই বাংলাদেশি পর্যটকের অভাবে প্রায় বন্ধ হওয়ার পথে। মূলত রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং ভিসা জটিলতার কারণেই এ করুণ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
নিউমার্কেট চত্বরের কিড স্ট্রিট থেকে শুরু করে রয়েড স্ট্রিট, সদর স্ট্রিট, ফ্রি স্কুল স্ট্রিট, কলিন দেন, টটি লেন, মারকুইস স্ট্রিটের ছোট-বড় প্রায় সব ব্যবসায়ী বাংলাদেশি পর্যটকদের ওপর নির্ভরশীল। নিউমার্কেট চত্বরের ব্যবসা প্রায় ৭০ শতাংশ কমে বাকি অংশ পড়ুন...
গ) পরিষ্কারক হিসেবে রান্না ছাড়াও বিভিন্ন গৃহস্থালি কাজে কিংবা কোনো কিছু পরিষ্কার করতেও সিরকা ব্যবহার করা হয়।
১. রেফ্রিজারেটরকে সজীব রাখতে ফ্রিজের দেয়াল ও তাকে অর্ধেক পানি ও অর্ধেক সিরকা মিশিয়ে পরিষ্কার করলে ফ্রিজ পরিষ্কার ও তরতাজা থাকে।
ঘ) দুর্গন্ধ দূর করার কাজে:
১. ঘামের দুর্গন্ধ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া প্রতিহত করে।
২. দাঁত উজ্জ্বল ও মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে: এক চা চামচ সিরকায় ব্রাশ ডুবিয়ে তা দিয়ে ব্রাশ করলে দাঁত উজ্জ্বল হয় এবং দাঁতের দুর্গন্ধ দূর হয়।
৩. টুথব্রাশ জীবাণু মুক্তকরণ: আধাকাপ পানিতে ২ চামচ সিরকা মিশিয়ে আধা ঘন্টা বাকি অংশ পড়ুন...
সিরকার উপকারিতা :
ক) বিভিন্ন প্রকার রোগের চিকিৎসায় :
১. সিরকা খেলে দ্রুত দেহের ওজন কমে।
২. ব্রণ ও রোদে পোড়া ভাব দূর করে।
৩. ক্ষুধা কম লাগে।
৪. পেটের চর্বি কমায়।
৫. উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমায় এবং হৃৎপি- সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
৬. ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে কার্যকরী।
৭. হজমে সহায়তা করে, কোষ্ঠকাঠিন্য ও ডায়রিয়াসহ অস্ত্রের অন্যান্য রোগে উপকারী।
৮. ২ চা চামচ সিরকা ও ২ চা চামচ গোলাপ পানি নিয়ে ব্রণযুক্ত স্থানে লাগালে ব্রণ দূর হয়।
খ) বিভিন্ন রান্নায় :
৭. চর্বিযুক্ত খাবার রান্নার সময় কিছু সিরকা ব্যবহার করলে খাবারের স্বাদ বৃদ্ধি পায়।
৯. রান বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
আগামী ৩১শে ডিসেম্বরের মধ্যে পুনরায় চালু হতে চলেছে প্রায় ৮০০০ কিলোমিটার দীর্ঘ ইসলামাবাদ-তেহরান-ইস্তাম্বুল (আইটিআই) মালবাহী ট্রেন সার্ভিসটি। পাকিস্তানের ফেডারেল রেলমন্ত্রী মুহম্মদ হানিফ আব্বাসি বলেছেন, এই পরিষেবাটি ইরানের মাধ্যমে পাকিস্তানকে তুরস্কের সাথে পুনরায় সংযুক্ত করবে, যা আঞ্চলিক বাণিজ্যে বড় ধরনের গতি আনবে।
গত রোববার পাকিস্তান রেলওয়ের সদর দফতরে সাংবাদিকদের এতথ্য জানান তিনি। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে পাকিস্তান ইউরেশিয়ার একটি প্রধান বাণিজ্য নেটওয়ার্কের কেন্দ্রে ফিরবে। যা অতীতের বিলম্ব কাটিয়ে উঠবে, বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
টানা আন্দোলন করে যাচ্ছেন এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা। গতকাল ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) তাদের শিক্ষা ভবন অভিমুখে থালাবাটি নিয়ে ‘ভুখা কর্মসূচি’ রয়েছে। এরই মধ্যে তাদের বাড়িভাড়া ভাতা মূল বেতনের ৫ শতাংশ অথবা সর্বনিম্ন ২ হাজার টাকা করেছে সরকার।
গতকাল ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের প্রবিধি অনুবিভাগের উপসচিব মিতু মরিয়ম স্বাক্ষরিত অফিস আদেশ থেকে এই তথ্য জানা যায়।
অফিস আদেশে বলা হয়, সরকারের বিদ্যমান বাজেটের সীমাবদ্ধতা বিবেচনায় নিয়ে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত এম বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
থালা-বাটি হাতে ভুখা মিছিল শেষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফিরে গিয়েছেন এমপিওভুক্ত বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের আন্দোলনকারী শিক্ষকরা। মূল বেতনের ২০ শতাংশ বাড়িভাড়াসহ তিন দফা দাবি আদায়ে আজ সোমবার (২০ অক্টোবর) থেকে আমরণ অনশনের ঘোষণা দিয়েছেন তারা।
গতকাল ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) হাইকোর্ট মাজার মোড়ে শিক্ষা জাতীয়করণপ্রত্যাশী জোটের সদস্যসচিব ও আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসাইন আজিজী এ ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন, আগামীকাল থেকে আমরা আমরণ অনশন কর্মসূচিতে যাচ্ছি। এছাড়া ক্লাস, পরীক্ষা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। বাকি অংশ পড়ুন...
পরিবেশ রক্ষায় বাঁশের ভূমিকা কতটুকু? এর অর্থনৈতিক ও স্বাস্থ্য উপকারিতা কি পরিমাণ? জেনে নিন বাঁশের এমন বহু উপকারিতার কথা।
বাঁশ কোনো গাছ নয়:
এটি মূলত এক ধরণের ঘাস এবং চীর সবুজ বহু বর্ষজীবী উদ্ভিদ যা নাতিশীতোষ্ণ ও গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলে জন্মায়।
পৃথিবীতে ৩০০ প্রজাতির বাঁশ রয়েছে, তার মধ্যে বাংলাদেশ বন গবেষণা ইন্সটিটিউট ৩৩ প্রজাতির বাঁশ সংরক্ষণ করেছে। এরমধ্যে রয়েছে- মুলি, তল্লা, আইক্কা, ছড়িসহ নানা প্রজাতির বাঁশ।
এক তথ্যসূত্র মতে, বাঁশের প্রজাতি ও বৈচিত্রের দিক থেকে বাংলাদেশ বিশ্বে অষ্টম অবস্থানে রয়েছে।
খাদ্য:
খাদ্য হিসেবেও বাঁ বাকি অংশ পড়ুন...
মেহেরপুর সংবাদদাতা:
গাংনী উপজেলার কয়েক হাজার পল্লী বিদ্যুৎ গ্রাহক হঠাৎ করে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিল পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। পূর্বের মাসগুলোর তুলনায় তিন থেকে পাঁচ গুণ বেশি বিল পেয়ে হতবাক হয়ে গেছেন সাধারণ মানুষ। প্রতি মাসে যেখানে বিল আসতো ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা, সেখানে চলতি মাসে এসেছে ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা। আবার, যাদের মাসিক বিল হতো ১৫০০ থেকে ২০০০ টাকার মধ্যে, তাদের বিল এসেছে ৫০০০ থেকে ৭০০০ টাকা পর্যন্ত।
জেলায় টানা বর্ষণের ফলে এমনিতেই সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ বেড়েছে এবং অনেকেই আর্থিকভাবে অস্বচ্ছল হয়ে পড়েছেন। এর মধ্যে হঠাৎ করে এই ভু বাকি অংশ পড়ুন...
সাফাবী যুগের মৃন্ময়শিল্প দু’টি শ্রেণিতে বিন্যাস করা যেতে পারে। একটি শ্রেণিতে কেবলমাত্র সাফারী অলঙ্করণ বন্ধনীযুক্ত যা পা-ুলিপি-দ্যুতিকরণ, কম্বল ও বয়নশিল্পের অলঙ্করণরূপে আমাদের নিকট পরিচিতি লাভ করেছে। দ্বিতীয় শ্রেণিতে মিং চীনা বাসনের অনুকরণে ষষ্ঠদশ শতাব্দীতে ইরানীয় মৃৎশিল্পীগণ প্রকৃত মৃন্ময়পাত্রের।
উৎপাদনের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন এবং এসব মৃৎপাত্র সাফারী শাসকগণ কর্তৃক বিশেষভাবে প্রশংসিত হয়েছে। ইরানী স্টাইলের সাথে চৈনিক ডিজাইনকে একীভূত করে তৈরি প্রাথমিক পর্যায়ের দু’টি থালা মেট্রোপলিটান মিউজিয়ামে সংরক্ষিত আছ বাকি অংশ পড়ুন...
ইরানে তৈমুরীয় যুগের সিরামিক্স শিল্প:
তৈমুরীয় যুগের মৃন্ময়পাত্রের উদাহরণ অত্যন্ত অপ্রতুল। যে কিছু অবশিষ্ট মৃৎপাত্রের নিদর্শন পরিদৃষ্ট হয় তাতে মোঙ্গল যুগের টেকনিক ও অলঙ্করণের ছাপ অতি স্পষ্ট। তবে মোঙ্গল যুগের মৃৎপাত্রের তুলনায় তা ভিন্নমানের বলে প্রতীয়মান হয়। পঞ্চদশ শতাব্দীতে ক্ষুদ্রাকৃতির প্রতিকৃতির উপস্থাপনের বিবেচনায় তৈমুরীয় যুগের মৃন্ময়পাত্রে চৈনিক প্রভাব বিশেষভাবে লক্ষণীয়।
প্রদর্শিত কোনো কোনো সিরামিক্সের ক্ষেত্রে বলা যায় যে, সেগুলো ইরানী মৃৎপাত্রের অবিকল মনে করেও অনেকে ভুল করে। এক্ষেত্রে আমেরিকার মেট্রোপল বাকি অংশ পড়ুন...
ইরানে মোঙ্গল যুগের সিরামিক্স শিল্প:
১২৫৮ খৃ: ইরান ও মেসোপটেমিয়া জয় করে মোঙ্গল-ইলখানগণ এই ভূ-ভাগে রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করেন। বাগদাদকে শীতকালীন নিবাস হিসেবে মনোনীত করে ইলখানি শাসকগণ তাবরিজ, মারাগা ও সুলতানিয়া প্রভৃতি নগরে তাদের প্রশাসনিক দপ্তর প্রতিষ্ঠা করেন। এসব দরবারি কেন্দ্রে মেসোপটেমিয়া ও ইরানের বিভিন্ন স্থানের শিল্পীগণ আসতে থাকেন এবং সব কিসমের শিল্পের বিকাশে প্রভূত অবদান রাখেন। মৃন্ময়শিল্প ছিলো সেগুলোর অন্যতম।
প্রাথমিক পর্যায়ে ইলখানি মৃৎশিল্পীগণ মৃৎপাত্র ও দেয়াল টাইলসের অলঙ্করণে পূর্বের রীতি অনুসরণ করেছেন এবং তাতে বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন স্মৃতি সংরক্ষণাগারে ও ব্যক্তিগত সংগ্রহে রাই মৃন্ময়পাত্রের নিদর্শন সংরক্ষিত আছে। ত্রয়োদশ ও চতুর্দশ শতাব্দীর আর একটি গুরুত্বপূর্ণ মৃৎশিল্পের কেন্দ্র হলো কাশান যেখানে স্বনামধন্য ইরানী মৃৎশিল্পীদের মৃৎকারখানা বিদ্যমান ছিলো। মৃৎপাত্র ও টাইলসের জন্য কাশানের খ্যাতি চারিদিকে এমনভাবে ছড়িয়ে পড়েছিলো যে, বিক্রয়ের সুবিধার্থে সব রকম টাইলসকে ‘কাশি’ বা ‘কাশানি’ টাইল হিসেবে আখ্যায়িত করা হতো।
এই দু’টি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র ছাড়াও সুলতানাবাদ, সাভা ও নিশাপুর প্রভৃতি অঞ্চলে মৃৎশিল্পের বহু কেন্দ্র ছিলো যে স্ বাকি অংশ পড়ুন...












