স্মরণীয় যে, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার সম্পর্কে এক নিকৃষ্ট লোক সে বদ আক্বীদা পোষণ করায় তার শাস্তি স্বরূপ তাকে ক্বতল করা হয়।
এ প্রসঙ্গে কিতাবে উল্লেখ করা হয়-
قَالَقَاضِيَ الْقُضَاةِ: كُنْتُ يَوْمًا بِحَضْرَةِ الْحَسَنِ بْنِزَيْدٍ الدَّاعِي بِطَبَرِسْتَانَ، وَكَانَ يَلْبَسُ الصُّوفَ، وَيَأْمُرُ بِالْمَعْرُوفِ، وَيَنْهَى عَنِ الْمُنْكَرِ، وَيُوَجِّهُ فِي كُلِّ سَنَةٍ بِعِشْرِينَ أَلْفَ دِينَارٍ إِلَى مَدِينَةِ السَّلَامِ تُفَرَّقُ عَلَى صَغَائِرِ وَلَدِ الصَّحَابَةِ، وَكَانَ بِحَضْرَتِهِ رَجُلٌ ذَكَرَ عَائِشَةَ بِذِكْرٍ قَبِيحٍ مِنَ الْفَاحِشَةِ, فَقَالَ: يَا غُلَامُ اضْرِبْ عُنُقَهُ، فَقَالَ لَهُ الْ বাকি অংশ পড়ুন...
এখন কোন পিতা-মাতা যদি বৃদ্ধ এবং বৃদ্ধা হয়, ছেলে-মেয়েরা যদি খোঁজ-খবর না নেয় তাহলে দেখা যাবে নির্ঘাৎ উনারা কষ্ট পাবে ক্ষেত্র বিশেষ কষ্টে মারাও যেতে পারে। যেমন ছেলে-মেয়ে এক ফোঁটা দুধ না পেলে মারা যেতো। পিতা-মাতা সেটা করে থাকেন। অত্র পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে পিতা-মাতার একটি খুছূছিয়াত রয়েছে। তাহলো, যিনি খ¦লিক যিনি মালিক রব তায়ালা তিনি লালন-পালন করেছেন, এখানে বাবা-মাকে সেই রুবুবিয়্যাতের একটা হিস্সা দান করা হয়েছে। সুবহানাল্লাহ! যিনি খ¦লিক যিনি মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি খ¦লিক মালিক রব তায়ালা হিসাবে বান্দাকে লালন-পালন করেন, দয়া-ই বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সরকারী-বেসরকারী কর্মকর্তা বা কর্মচারীরা জনগণের কল্যাণে নির্ধারিত দায়িত্ব পালনের জন্য নিযুক্ত হয়ে থাকে। বিনিময়ে সরকার তার অধীনে সম বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সূরা নূর শরীফ উনার ১৬ নম্বর আয়াত শরীফ: যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلَوْلا إِذْ سَمِعْتُمُوهُ قُلْتُم مَّا يَكُونُ لَنَا أَن نَّتَكَلَّمَ بِهَذَا سُبْحَانَكَ هَذَا بُهْتَانٌ عَظِيمٌ.
অর্থ: যখন তোমরা তা শুনতে পেলে তখন কেন বললে না, এ বিষয় আমাদের কথা বলার কোন অধিকার নেই। সেই মহান খ¦লিক মালিক রব আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র, উনারাও পবিত্র। সুবহানাল্লাহ! এটা একটা কঠিন অপবাদ। ” নাঊযুবিল্লাহ!
যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি বারবার বিভিন্নভাবে এ বিষয়টি উল্লেখ করেছেন। তিনি হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্ন বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ফিলিস্তিনের যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকার তরুণ প্রজন্মকে সহায়তা এবং সর্বস্বান্ত পরিবারগুলোর দায়ভার কমাতে আরব আমিরাত নতুন একটি মানবিক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে গাজায় গণবিবাহের আয়োজন করা হবে। কর্মসূচির নাম দেওয়া হয়েছে ‘দ্য ড্রেস অব জয়’ বা ‘আনন্দের পোশাক’। আমিরাতের সরকার ২ ডিসেম্বর, নিজেদের জাতীয় দিবসে গাজায় একসাথে ৫৪টি বিয়ে আয়োজনের পরিকল্পনা করেছে।
এই উদ্যোগের উদ্দেশ্য মূলত গাজার তরুণ প্রজন্মকে সহায়তা করা এবং যুদ্ধের কারণে সবকিছু হারানো পরিবারগুলোর আর্থিক ও সামাজিক চাপ কমানো। গত সপ্তাহ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَاللهُ وَرَسُوْلُهٗۤ أَحَقُّ أَنْ يُّرْضُوْهُ إِنْ كَانُوْا مُؤْمِنِيْنَ
অর্থ: তারা যদি মু’মিন হয়ে থাকে তাহলে তাদের দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে মহান আল্লাহ পাক এবং উনার সম্মানিত রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরকে সন্তুষ্ট করা। কেননা উনারাই সন্তুষ্টি-রেযামন্দি পাওয়ার সর্বাধিক হক্বদার। (পবিত্র সূরা তওবা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৭৬)
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন-
رِضْوَانٌ مِّنَ اللهِ أَكْبَرُ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারকই হচ্ছেন সবচেয়ে অর্থাৎ মহা বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
বিবাহে উৎসাহ নেই মানুষের, তাই জন্মহারও নিম্নমুখী- ঘটনাটা চীনের। জনগণকে তাই বিবাহমুখী করতে নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে চীনা সরকার। দেয়া হচ্ছে লোভনীয় অফারও। এতদিন নিজ জন্মস্থানে বিবাহের বাধ্যবাধকতা থাকলেও, এখন চীনের যেকোনো স্থানেই বিবাহ নিবন্ধন করতে পারবে দেশটির নাগরিকরা। এছাড়া, নাইটক্লাবে দম্পতিদের ফ্রি এন্ট্রিসহ দেয়া হচ্ছে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা।
মূলত, একসময় জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে এক সন্তান নীতি চালু করা দেশটিতে এখন বিয়ে আর সন্তান জন্মদানেই আগ্রহ নেই সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের।
২০২৪ সালে দেশটিতে বিবাহের সংখ্যা কমেছিল বাকি অংশ পড়ুন...












