(১৫) হযরত আবু আব্দুল্লাহ মুহম্মদ ইবনুল হুসাইন তারুগান্দী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি একদিন পবিত্র মক্কা শরীফ উনার এক বাজারে গিয়েছিলেন। তিনি গিয়ে দেখলেন, এক বৃদ্ধ এক ক্রীতদাসীকে বিক্রি করার জন্য দাঁড়িয়ে আছে। ক্রীতদাসীর শরীরের রং ফ্যাকাসে হয়ে গেছে, শরীর ভীষণ রোগা ও দূর্বল, কিন্তু চেহারা বেশ নূরানী।
বৃদ্ধ লোকটি বলছে, সে ২০ দীনারের অধিক মূল্যে এই বাঁদীকে বিক্রি করবে এবং তার দোষ-ত্রুটির জন্য তাকে ফেরত দেয়া যাবে না। তখন হযরত আবু আব্দুল্লাহ মুহম্মদ ইবনুল হুসাইন রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বৃদ্ধের কাছে গিয়ে বাঁদীর দোষ-ত্রুটি সম্বন্ধে জ বাকি অংশ পড়ুন...
উনার জীবনের বিভিন্ন ঘটনা:
বর্ণিত আছে যে, হযরত মাসরূক রহমতুল্লাহি আলাইহি হজ্জ করেন, অতঃপর হজ্জ থেকে বিদায় পর্যন্ত যমীনে কপাল ঠেকানো ব্যতীত বিছানায় শুয়ে আরাম করেননি অর্থাৎ তিনি সিজদায় পড়ে থাকতেন। বর্ণিত আছে যে, তিনি বলতেন, বান্দা যখন সিজদায় যায় তখন সে মহান আল্লাহ পাক উনার সর্বাধিক নিকটবর্তী হয়। তিনি যখন নামাযে দ-ায়মান হতেন তখন দুনিয়ার সবকিছু ভুলে যেতেন। তিনি তখন উনার পরিবারের লোকদেরকে বলতেন, তোমাদের কি কি প্রয়োজন আমার নামাযে দ-ায়মান হওয়ার পূর্বে এখনই আমাকে বলো। তিনি উনার ও উনার পরিবারের মাঝামাঝি একটি পর্দা টানিয়ে দিয়ে নামাযে বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুমহান পক্ষ থেকে উম্মতের কুরবানী করার বিষয়ে দুইটি আপত্তি সমাজে দেখে যায়। ১ম আপত্তি- এ বিষয়ে সহীহ কোন বর্ণনা নেই, যা আছে দুর্বল। ২য় আপত্তি- এ ধরনের আমল পরবর্তী যুগে কেউ করেছেন তার কোন প্রমাণ কোন কিতাবে নেই। আমরা দুইটি আপত্তির স্পষ্ট খ-ন করবো, ইনশাআল্লাহ!
....
বিখ্যাত ইতিহাসবিদ হযরত খতীবে বাগদাদী রহমতুল্লাহি আলাইহি (ওফাত ৪৬৩ হিজরী) তিনি উনার জগত বিখ্যাত কিতাব ‘তারীখে বাগদাদে’ ১৩/৫৯৮ পৃষ্ঠায় একজন অনেক বড় বূজূর্গ ওলী আল্লাহর জীবনী আলোচনা করেছেন। সেই ওলী আল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
‘পবিত্র ধর্মগ্রন্থের সঙ্গে সংবিধান তুলনীয় নয়’- তাই সংবিধানের শুরুতে ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ ও এর বাংলা অনুবাদ রাখাটা সমীচীন নয় বলে দবি করেছে বাংলাদেশ জাসদের স্থায়ী কমিটির সদস্য মুশতাক ।
গতকাল ইয়াওমুস সাবত (শনিবার) জাতীয় সংসদে এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে হওয়া সংলাপে প্রস্তাবের সারসংক্ষেপে এ মতামত তুলে ধরে সে। দলটির সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধানের নেতৃত্বে এ বৈঠকে অংশ গ্রহণ করে।
মুশতাক বলেন, সংবিধানে মুক্তিযুদ্ধ ও ২০২৪ এর গণ-অভ্যুত্থানকে সমান গুরুত্ব দেওয়ার চেষ্টার মধ্যে মুক্তিযুদ্ধকে বাকি অংশ পড়ুন...
কুরআন শরীফ হিফয:
সাইয়্যিদুল আওলিয়া, মাহবূবে সুবহানী, কুতুবে রব্বানী, হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে মক্তর্বে ভর্তি করার সময় ওস্তাদগণ উনার সাথে প্রাসঙ্গিক আলোচনা করলেন। অতঃপর উনাকে একান্ত প্রাথমিক স্তরের ছাত্র মনে করে শিক্ষক উনাকে তাঊজ-তাসমিয়া পড়ে শুনাতে বললেন। তিনি তাঊজ-তাসমিয়া পাঠ শেষে থামবেন, আবার ওস্তাদ দ্বিতীয় সবক প্রদান করবেন এটাই সাধারণ নিয়ম। কিন্তু ঘটে গেল অন্যরকম। সাইয়্যিদুল আওলিয়া, মাহবূবে সুবহানী, কুতুবে রব্বানী, হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি আঊযুবিল্লাহি মিনাশ শাইত্বানির রজীম, বিসমিল্লাহ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের পরে মহান আল্লাহ পাক উনার কায়িনাতে সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব হচ্ছেন সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি। উনার শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অর্থাৎ উনারা বর্ণনা মুবারক করেছেন। সুবহানাল্লাহ! উনার শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবরক সম্পর্কে অনেক সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ রয়েছেন। তিনিই একমাত্র সেই সুমহান ব্যক্তিত্ব মুবারক, যাঁর সম্মানিত শান মুবার বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ উনার প্রায় দুই বছর পর মুবারক হিজরতপূর্ব ৫১ সন ম বাকি অংশ পড়ুন...
ফেনী জেলার প্রথম পাকা মসজিদ চাঁদগাজি ভূঁইয়া মসজিদ। ফেনী জেলাতে ছড়িয়ে আছে অনেক স্থাপনা ও প্রাচীন ঐতিহ্য যা পর্যটকদের আকর্ষণ করে দুর্নিবার। বাংলাদেশের স্থাপনার মধ্যে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় কারুকার্য খচিত ইতিহাস রচিত পবিত্রতার সাক্ষী নান্দনিক সব মসজিদ। ফেনী জেলায় অবস্থিত চাঁদগাজী ভূঁইয়া মসজিদ দৃষ্টিনন্দন ও দর্শনীয় স্থান গুলোর মধ্যে অন্যতম। এবং এটি ফেনীর আকর্ষণীয় একটি স্থান।
ইতিহাস:
মোঘল আমলে তৈরি এই মসজিদটি ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজেলার মহামায়া নামক ইউনিয়নে অবস্থিত। বলা হয় ১২ ভূঁইয়াদের এক ভূঁইয়া চাদগাজী ভূঁইয়া ১৭০০ খ্রিস্টাব বাকি অংশ পড়ুন...












