আল ইহসান ডেস্ক:
আজ ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) ২৯ মাহে জুমাদাল ঊখরা শরীফ দিবাগত সন্ধ্যায় সূর্যাস্তের পর বাংলাদেশে পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার চাঁদ তালাশ করতে হবে।
আজ দিবাগত সন্ধ্যায় চাঁদ দেখা গেলে আগামীকাল ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) ২৩শে সাবি’ ১৩৯৩ শামসী (২২শে ডিসেম্বর ২০২৫ খৃঃ) হবে পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার ১লা তারিখ।
আর আজ দিবাগত সন্ধ্যায় চাঁদ দেখা না গেলে, তবে পবিত্র জুমাদাল ঊখরা শরীফ মাস ৩০ দিন পূর্ণ করে আগামী ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) ২৪শে সাবি’ ১৩৯৩ শামসী (২৩শে ডিসেম্বর ২০২৫ খৃঃ) হবে পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উ বাকি অংশ পড়ুন...
এখন মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হাযির (উপস্থিত) থাকার কারণে সকলেই বেঁচে গেছেন, যারা প্রতিবাদ করেনি এবং যারা প্রতিবাদ করেছেন এবং যারা জড়িত ছিলেন উনারাও বেঁচে গেছেন, ইস্তেগফার করে, তাওবাহ করে এবং ক্ষমা প্রার্থণা করে। সুবহানাল্লাহ! তবে সবচেয়ে বড় শয়তান যেটা কাট্টা মুনাফিক উবাই বিন সলূল তাকে দ্বিগুণ শাস্তি দেয়া হয়েছে। সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূকে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বলেছেন, অন্যান্যদেরকে ৮০টি দোররাহ মারা হয়েছিল, আর কাট্টা মুনাফিক সরদার উবাই বিন সুলূলকে ১৬ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে পবিত্রা বললেও ভুল হবে। উনারা হলেন পবিত্রতা দানকারিণী। সুবহানাল্লাহ! উনারা যদি পবিত্রতা দানকারিণী হয়ে থাকেন তাহলে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের পবিত্রতা কত বেমেছাল তা বলার অপেক্ষায় রাখে না। সুবহানাল্লাহ! অতএব যারা হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সম্পর্কে চু-চেরা কীল-কাল করবে, উনাদেরকে কোন প্রকার দোষারোপ করবে তাদের একমাত্র শাস্তি হচ্ছে মৃত্যুদন্ড। তাদের জন্য সম্মানিত শরীয়ত উনার শাস্তি হচ্ছে মৃত্যুদন্ড। হযরত উম্মাহাতুল মু’মিন বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র কুরআন শরীফ উনার একাধিক পবিত্র আয়াত শরীফ উনাদের দ্বারা এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের দ্বারা গান-বাজনা করা ও শ্রবণ করাকে হারাম ঘ বাকি অংশ পড়ুন...
বংশীয় পবিত্রতা মুবারক:
মহান আল্লাহ পাক তিনি কুরআন শরীফ’ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন,
وَتَقَلُّبَكَ فِي السَّاجِدِينَ
অর্থ: (আমার হাবীব মাহবূব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনার স্থানান্তরিত হওয়ার বিষয়টিও ছিল সিজদাকারীগণ উনাদের মাধ্যমে। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা শুয়ারা শরীফ: আয়াত শরীফ ২১৯)
‘তাফসীরে কবীর শরীফ’ উনার মধ্যে উল্লেখ রয়েছে-
فَالْاٰيَةُ دَالَّـةٌ عَلـٰى اَنَّ جَمِيعَ ابَاءِ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانُوْا مُسْلِمِيْنَ.
অর্থ: এই আয়াত শরীফ থেকে প্রমাণিত হয় যে, নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
মুজাদ্দীদী গুলবাগিচায় ফুটেছেন শাহী গোলাপ
খমীস সাইয়্যিদুল উমাম সুমহান জান্নাতী সাবাব
সাইয়্যিদি অন্দর মহলে, খুশিতে মুখর সকলে
নিবরাসাতুল উমামী কোলে, এসেছেন শাহে আরাব
মুবারক শুভ আগমন, এনেছেন ঈদের সমীরণ
আনন্দিত জনগণ, রূহানী মজলিসে করে ভাব
পেয়ে এমন সুসংবাদ, মজলুমেরা পায় আজাদ
ছানী শাহজাদী, শাহদামাদ রহমত দানেন বেহিসাব
আরোশী দ্বার খুলে আজ, বর্ষিছে অবারিত নাজ
উমামী শাহী শিরোতাজ, নন্দিত মাদানী আফতাব
সারি বেধে দলে দলে, হাজির সামা মাহফিলে
ক্বাছিদায় মিলিত দিলখুলে, ত্বলায়াল খোদায়ী মেহরাব
সর্বশেষ এ শব্দ মালায়, নিবেদন নুরুদ দারাজ বাকি অংশ পড়ুন...
-কোটি কোটি কণ্ঠে বিশ্বজুড়ে পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ
-দেশের সকল জেলা, থানা ও শহরেও অনুরূপ আয়োজন
-রাজধানীর প্রতিটি ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে আলোচনা মজলিস ও তাবারুক বিতরণ
-পশু জবেহের মাধ্যমে বিশেষ আক্বীক্বাহ মুবারক
আল ইহসান ডেস্ক:
রাজারবাগ দরবার শরীফ উনার পৃষ্ঠপোষকতা ও পরিচালনায় মহাসম্মানিত সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ পবিত্র ১২ই শরীফ উনার সম্মানার্থে আজ পবিত্র ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ ইয়াওমুল খামীস (বৃহস্পতিবার) কোটি কোটি কন্ঠে বিশ্বজুড়ে একযোগে পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ, ঢাকা শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে এলাকাভিত্তিক পবিত্র মীলাদ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আবয়াদ্ব ইবনে হাম্মাল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি ইয়ামান দেশের অধিবাসী। বিলাদত শরীফ ও বিছাল শরীফের সন-তারিখ পাওয়া যায়নি। তিনি পবিত্র মদীনা শরীফে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পাক দরবারে আগমন করেন এবং মাআরিবের একটি লবণের খনি জায়গীর হিসাবে চান। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনাকে উহা প্রদানে স্বীকৃত হন। কিন্তু এক ব্যক্তির আপত্তিতে উক্ত মজলিসেই আবার উহা প্রত্যাহার করে নেন। উহার পরিবর্তে উনাকে অন্য জায়গায় খেজুর বাগান প্রদান করে বাকি অংশ পড়ুন...
“মুগনী” কিতাবে উল্লেখ আছে- لَهْوَ الْحَدِيْثِ ‘লাহ্ওয়াল হাদীছ’ হচ্ছে- গান-বাজনা, সঙ্গীত। এ আয়াত শরীফ দ্বারা তা হারাম সাব্যস্ত হয়েছে। যে ব্যক্তি এটাকে হালাল জানবে সে কাফের হবে।
وَفِىْ جَامِعِ الْفَتَاوَى اِسْتِمَاعُ الْمَلَاهِى وَالْجُلُوْسُ عَلَيْهَا وَضَرْبُ الْمَزَامِيْرِ وَالرَّقْصُ كُلُّهَا حَرَامٌ وَمُسْتَحِلُّهَا كَاِفرٌ.
অর্থ: জামিউল ফতওয়াতে” উল্লেখ আছে, গান-বাজনা শ্রবন করা, গান-বাজনার মজলিসে বসা, বাদ্য-যন্ত্র বাজানো, নর্তন-কুর্দন করা সবই হারাম। যে ব্যক্তি এগুলোকে হালাল মনে করবে সে ব্যক্তি কাফের।
বাকি অংশ পড়ুন...












