চিত্র: খুলনার ঐতিহাসিক মসজিদকুড় মসজিদ
মসজিদের সম্মুখভাগ:
পূর্বদিকের কৌনিক খিলানযুক্ত তিনটি প্রবেশ পথ দ্বারা এই মসজিদটিতে প্রবেশ করা যায়। খিলানগুলোর ওপরের দিক অলঙ্করণযুক্ত। উত্তর দিকের প্রবেশ পথটির উপরে আনুভূমিক এক সারি মোল্ডিং আছে। তার ওপর আনুভূমিক আরও এক সারি পুষ্প অলঙ্করণ আছে। কেন্দ্রীয় খিলানটির উপরাংশ অধিক অলঙ্কৃত। এই খিলানটির দুই পার্শ্বই বর্তমানে ক্ষতিগ্রস্ত। খিলানটির উত্তর পাশে শুধু একটি ফুলের অলঙ্করণ দেখা যায়। মধ্যবর্তী খিলানের ওপর আনুভূমিক এক সারি পেঁচানো নকশা রয়েছে। তার ওপর রয়েছে আনুভূমিক এক সারি বুনানো বাকি অংশ পড়ুন...
চিত্র: খুলনার ঐতিহাসিক মসজিদকুড় মসজিদ
খুলনা মহানগরী থেকে ৯০ কিলোমিটার দক্ষিণে সুন্দরবনঘেঁষা কয়রা উপজেলার প্রাচীন ইউনিয়ন আমাদি। কপোতাক্ষ নদের পূর্বপাড়ের এই ইউনিয়নের মসজিদকুড় গ্রামকে ইতিহাসপ্রসিদ্ধ করেছে এই ঐতিহাসিক মসজিদকুড় মসজিদ।
জানা যায়, ১৪১৮-১৪৩২ খৃ: জান্নাতবাদের সুলতান ছিলেন জালাল উদ্দীন মুহম্মদ শাহ। এই সময় হযরত খানজাহান আলী রহমতুল্লাহি আলাইহি দক্ষিণবঙ্গে আগমন করেন। সর্বপ্রথমে তিনি যশোরের বারোবাজার (বর্তমান ঝিনাইদহ) তারপর মুরালী পর্যন্ত সফলভাবে পবিত্র দ্বীন ইসলাম প্রচার-প্রসার করেন। এরপর মুরালী কসবা হতে খান বাকি অংশ পড়ুন...












