হযরত খাব্বাব ইবনে আরত রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক
কিতাবে আরো বর্ণিত রয়েছেন, হযরত খাব্বাব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি পেশাগত দিক দিয়ে দা-বঠি, ছুরি-তরবারী ইত্যাদি তৈরিতে অত্যন্ত পারদর্শী ছিলেন। আস ইবনে ওয়াইল নামক কাট্টা মুশরিক একসময় উনার দ্বারা বাকীতে কিছু কাজ করালো। পরে যখন তিনি উনার প্রাপ্য পারিশ্রমিক চাইলেন, তখন উনাকে আস ইবনে ওয়াইল কঠোর ভাষায় বললো, ‘নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি যে আপনি সম্মানিত ঈমান এনেছেন যতক্ষণ তা অস্বীকার না করবেন; তত বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত খাব্বাব ইবনে আরত রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক
(২য় অংশ)
হযরত খাব্বাব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেন-
ولقد أخذوني يومًا فأوقدوا لي نارًا ثم سَلَقوني فيها ثم وَضَع رجلٌ رِجلَه على صدري
অর্থ: “কাফিররা একদিন আমাকে জোর করে ধরে নিয়ে গেল। তারপর আমার জন্য তারা (কাঠের স্তূপের উপর) আগুন জ্বালালো। (যখন তা অঙ্গারে পরিণত হলো, তখন তারা আমার শরীর মুবারক থেকে কাপড় খুলে ফেললো। তারপর) তারা আমাকে জ্বলন্ত আগুনের (আঙ্গারের) উপর চিৎ করে শুইয়ে দিয়ে একজন তার একটি পা আমার বুক মুবারক উনার ওপর উঠিয়ে আমাকে চাপ দিয়ে ধরে রাখলো। ” না‘ঊযুবিল্লাহ! বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূকে আযম আলাইহিস সালাম উনার খিলাফত মুবারককালে বেশ কয়েকটি জিহাদ সংগঠিত হয়েছিলো। যার মাধ্যমে অত্যাচারী বাইজেন্টাইনদের সমুচিত শায়েস্তা করেন এবং সিরিয়া, জর্ডান, কিন্নিসিরিন, এন্টিওক, সিডন, মিশর প্রভৃতি ভূখ- মুসলমানগণ উনাদের বিজয়ের দ্বারা সমৃদ্ধ হয়।
আজনাদাইনের যুদ্ধে মুসলমানগণ বিজয় লাভ করেন এবং ফিলিস্তিন ও সিরিয়া বিজয়ের পর উন্মুক্ত হয়। তখন আমিরুল মুমিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারুকে আযম আলাইহিস সালাম তিনি মুসলিম সেনাবাহিনী এবং উনার নেতৃত্বভারে থাকা হযরত আমর ইবনুল আস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে ফিলিস্ত বাকি অংশ পড়ুন...












