রবীন্দ্রের লেখা ‘আমার সোনার বাংলা’ গানের মোট লাইন সংখ্যা ২৫টি। এর মধ্যে প্রথম ১০ লাইনকে জাতীয় সংগীত করা হয়। কিন্তু পুরো ২৫ লাইন পড়লে একটি বিষয় স্পষ্ট, মুশরিক রবী ঠগ নিজ দেশকে দেব-দেবী হিসেবে কল্পনা করে এ গানটি রচনা করেছে। সুতরাং কোন মুসলমান এই গান পাঠ করলেও সে শিরক করবে এবং মুশরিক হয়ে যাবে। তাই সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের দেশ বাংলাদেশে এই মুশরিকি গান পাঠ অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। বাকি অংশ পড়ুন...
ইতিহাস ঘাটতে গেলে সংস্কৃতি বের হয়ে আসে। হযরত খাজা শরফুদ্দীন চিশতী রহমতুল্লাহি আলাইহি এসেছিলেন হযরত শাহজালাল রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সাথে, গৌড় গোবিন্দের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে করতে। গৌড় গোবিন্দ গরু কোরবানী জবাই নিষিদ্ধ করেছিলো, সেটাকে কেন্দ্র করে মুসলমানরা জিহাদ করে। অর্থাৎ খাজা শরফুদ্দীন চিশতী রহমতুল্লাহি আলাইহি রহমতুল্লাহি ইতিহাস বিশ্লেষণ করে মুসলমানদের মধ্যে হিন্দুত্ববাদ বিরোধী সংস্কৃতি ও চিন্তাধারা লক্ষ্যুীয়।
একইভাবে আমরা যদি দিনাজপুরের দিকে তাকাই। আমরা দেখবে বর্তমানে দিনাজপুরকে পরিচিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে ক বাকি অংশ পড়ুন...
কোন জাতির সভ্যতার শেকড় খুজতে আদি স্থাপনা একটা বড় দলিল। এক্ষেত্রে বাংলাদেশে মুসলমানদের আদি স্থাপনার আধিক্য প্রমাণ করে বাংলাদেশ আবাদ হয়েছে মুসলিম সভ্যতার দ্বারাই। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, বর্তমানে হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা যেভাবে তাদের স্থাপত্যগুলো প্রচার-প্রসার করে, তাতে নতুন প্রজন্ম ভুল বুঝছে, ভাবছে বাংলাদেশীদের শেড়ক মনে হয় হিন্দু ধর্মের সাথে। অপরদিকে মুসলমানরা তাদের স্থাপত্য ও আদি নিদর্শনগুলো ঠিকমত প্রচার-প্রসার তো দূরের কথা, অনেকেই জানেই না।
যেমন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কথাই ধরি। এখানে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের একটি মন্দির আছ বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের দেশে কেউ কেউ, বাঙালী সংস্কৃতির নাম করে মুশরিক হিন্দুত্ব সংস্কৃতি চাপিয়ে দিতে চায়। তারা আরো দাবী করে এ অঞ্চলের মানুষ আগে হিন্দু ছিলো। এ অঞ্চলের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, সভ্যতা, ভাষা সবকিছু হিন্দু ধর্মের সাথে মিলেছে। তাই বাঙালী হতে হলে আমাদেরকে হিন্দুত্ব ধারণ করতে হবে।
এ দাবীগুলো আসলে ভুল। এ অঞ্চলের পূর্ব পুরুষরা তো সবাই হিন্দুই ছিলো না। হিন্দু জনগোষ্ঠী যদি কিছু থেকেই থাকে তবে তারাও সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিলো না। এ অঞ্চলে হিন্দু শাসকদের আগমনের পূর্বে দ্বীন ইসলাম ছিলো। বাংলাদেশের লালমনিরহাট জেলায় হযরত সাহাবায়ে কিরাম রদ্ব বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম অনুযায়ী বিয়ের সময় পাত্রকে পাত্রীর মোহরানা পরিশোধ করতে হয়। কিন্তু বর্তমানে উল্টো পাত্রী পক্ষকে যৌতুক দিতে বাধ্য করা হচ্ছে! ১৯৭০ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে যৌতুক নামক প্রথা অপরিচিত ছিল। সমীক্ষায় দেখা যায়, বাংলাদেশে ১৯৪৫-১৯৬০ সালে যৌতুকের হার ছিল মাত্র ৩%। ১৯৮০ সালে আইনগতভাবে যৌতুক নিষিদ্ধ করা হয়। কিন্তু তারপর থেকে যৌতুকের হার অনেকাংশে বেড়েছে, যা ২০০৩ সালে ছিল ৭৬%। কয়েক বছর আগে ব্র্যাক ও আমেরিকার পপুলেশন কাউন্সিলের সমীক্ষা অনুযারী বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকা ভেদে যৌতুকের হার হচ্ছে ২০% থেকে ৮০%।
কিন্তু প্রাচী বাকি অংশ পড়ুন...
মোটাদাগে পাঠ্যপুস্তকের সমস্যা হলো হিন্দুত্ববাদ ছাড়ানো, ইসলামী অনুশাসনের বিরোধিতা, মুসলিম জাতি হিসেবে পাঠ্যপুস্তকে মুসলিমদের প্রতিনিধিত্বের অভাব, ইংরেজদের আধুনিক হিসেবে উপস্থাপন ইত্যাদি। সবচেয়ে সমস্যাযুক্ত বই হলো সামাজিক বিজ্ঞান।
১. সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম পরিচয়ের প্রতিনিধিত্ব নেই।
পাঠ্যপুস্তকের মাধ্যমে আমাদের মুসলিম সন্তানেরা তাদের আত্মপরিচয় জানবে এবং নিজস্ব সংস্কৃতিতে গড়ে উঠবে। দুঃখজনকভাবে আমাদের পাঠ্যপুস্তকে আমাদের মুসলিম পরিচয় অনুপস্থিত। মুসলিম পরিচয়কে প্রতিনিধিত্ব করে এমন কোনো প্রবন্ধ, গল্প, কবিতা ও ইলাস্ট্ বাকি অংশ পড়ুন...












