আল ইহসান ডেস্ক:
যুক্তরাজ্যে আবারও বাড়তে শুরু করেছে খাদ্যের দাম। ১৯৮০ সালের পর দেশটিতে খাদ্যের দাম সর্বোচ্চ পর্যায়ে রয়েছে। ফলে মূল্যস্ফীতির হার ফের বেড়েছে। বর্তমানে যুক্তরাজ্যের মূল্যস্ফীতি দুই অঙ্কের ঘরে প্রবেশ করেছে। গত বুধবার রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এমন পরিস্থিতিতে যুক্তরাজ্যের পরিবারগুলো অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে। বিশেষ করে যাদের আয় কম। সরকারের আর্থিক সহায়তা নিয়েও তৈরি হয়েছে শঙ্কা। কারণ এরই মধ্যে ব্রিটিশ সরকার বেশ কিছু নীতি পরিবর্তন করেছে।
বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
গবেষণা প্রতিষ্ঠান পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টার (পিপিআরসি) পরিচালিত ‘২০২৫ সালের মধ্যবর্তী সময়ে দেশের পরিবারসমূহের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি’ শীর্ষক সর্বসাম্প্রতিক জরিপের ফলাফলে ওঠে এসেছে যে ২০২৫ সাল বাকি অংশ পড়ুন...
অন্তর্বর্তী সরকার দেশ চালাতে হিমশিম খাচ্ছে। ব্যাংক খাতে যে শোচনীয় পরিস্থিতি চলছে, তা স্বাভাবিক করতে সক্ষম হয়নি। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর পশ্চিমা বিশ্বসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা যে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, তা হাতে পায়নি। উল্টো আইএমএফ, বিশ্বব্যাংকসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক আর্থিক সংস্থা থেকে ঋণ নিয়ে চলতে হচ্ছে।
সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর শত শত গার্মেন্ট ও শিল্পকারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। অর্থনীতিতে ‘সোনার ডিম পাড়া’ আবাসন খাত বসে পড়েছে। এ সরকারের সময় অসংখ্য শিল্পকারখানা বন্ধ ও অর্থনৈতিক খাত স্ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
দেশের অর্থনীতি ক্রমেই গভীর সংকটময় পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। ঋণের উচ্চ সুদহার, জ্বালানি-বিদ্যুতের ঘাটতি, রফতানিতে টানা পতন, বাজারে দুর্বল চাহিদা, আমদানি ব্যয় বৃদ্ধি এবং বিনিয়োগ স্থবিরতা- সব মিলিয়ে অর্থনৈতিক চাপ ব্যবসায়ী, বিনিয়োগকারী ও সাধারণ মানুষের জীবনে বড় ধরনের প্রভাব ফেলছে। পাশাপাশি শেয়ারবাজারে লেনদেন কমে যাওয়া, মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি, রাজস্ব ঘাটতি, প্রশাসনিক জটিলতা এবং বৈদেশিক ঋণের বাড়তি চাপ অর্থনীতির ওপর আরও নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। সামগ্রিক এই পরিস্থিতিতে অর্থনীতির অন্তত ৯টি বড় সমস্যা এখন প্রধান ব বাকি অংশ পড়ুন...
ব্যবসায়ীরা লাভ করুক বা লোকসান করুক- সব অবস্থাতেই কর দিতে হচ্ছে। এমনও ঘটেছে যে লোকসান বেশি, আবার করও বেশি দিতে হয়েছে।
আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকের শর্তের ওপর অতি নির্ভরতায় ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা নিজেদের তরফ থেকেই সরকারকে উদ্দেশ্য করে ব্যবসায়ীরা বলেছে-
‘আপনাদের যে চার-পাঁচ বিলিয়ন ডলার দরকার, আমরা রপ্তানি বাড়িয়ে এনে দেব। কিন্তু বিদেশি সংস্থার সব শর্ত অন্ধভাবে অনুসরণ করে আমাদের ক্ষতিগ্রস্থ করবেন না। ’
কিন্তু নীতিহীন অথবা নীতিভ্রষ্ট সরকার
তা শোনেও শোনে না।
বোঝালেও বোঝে না।
আকুতি করলেও নরম হয় না।
মিনতি জানালেও দয়া করে না।
যেন সেই প বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
দেশে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধনে ব্যবসায়ীরা হয়রানির শিকার হন বলে স্বীকার করেছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) এবং বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক। তার দাবি, আগামী বছরে সরকারি অফিসের সেই হয়রানি কমে আসবে।
গত রোববার (৭ ডিসেম্বর) ‘জাতীয় এসএমই পণ্য মেলা’র উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এমন দাবি করেছে বিডা’র নির্বাহী চেয়ারম্যান।
আশিক বলেছে, দেশে ব্যবসা শুরু করা জটিল কাজ। নিবন্ধন কার্যক্রম কঠিন। সেবা গ্রহণে সরকারি অফিসে সরাসরি গেলে হয়রানির শিকার হতে হয়। এসব সমস্যা উত্তরণ বাকি অংশ পড়ুন...
নভেম্বরেও কমেছে বিশ্বব্যাপী খাদ্যপণ্যের দাম
অভিজ্ঞমহল মনে করছেন, বাজারে প্রভাবশালী ব্যবসায়ীরা আগের মতোই থাকায়
এবং ‘সরকার যথাযথ পদক্ষেপ’ না নেওয়ায়ই মূল্যস্ফীতি কমছে না। বরং বাড়ছে।
সমালোচক মহল মনে করছেন, তারা আগের জালিমের পর এখন মবজালিম তথা মহাজালিমের কাছে পড়েছেন। যেখানে শিল্প-কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। অর্থনীতির চাকা বন্ধ হচ্ছে। আর উন্মুক্ত হচ্ছে কেবলি দুর্ভিক্ষ আর গৃহযুদ্ধের আশঙ্কা। (নাউযুবিল্লাহ)
সবজির ভরা মৌসুমে সাধারণত খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতি কমে। অথচ পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে চলতি বছরের নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
ধনী পরিবারের ৬৮ শতাংশ নারীর সন্তান জন্ম হয় সিজারিয়ান সেকশনে (সি-সেকশন)। দরিদ্রদের ক্ষেত্রে এ হার ৩৪ শতাংশ, উচ্চশিক্ষিত নারীদের সি-সেকশন হার ৭৫ শতাংশ। কোনো শিক্ষা নেই এমন নারীদের মধ্যে তা মাত্র ২০ শতাংশ।
ইউনিসেফের সহায়তায় বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) পরিচালিত মাল্টিপল ইন্ডিকেটর ক্লাস্টার সার্ভে (মিক্স) ২০২৫-এ উঠে এসেছে এই চিত্র। জরিপে অংশ নেয় প্রায় ৬৩ হাজার পরিবার।
জরিপে দেখা গেছে, দরিদ্রতম পরিবারের পাঁচ বছরের নিচে শিশু মৃত্যুর হার প্রতি এক হাজারে ৩৯ জন, যেখানে সবচেয়ে ধনী পরিবারে তা মাত্র ২২।
গর্ভকা বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
সবজির ভরা মৌসুমে সাধারণত খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতি কমে। অথচ পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে চলতি বছরের নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি বেড়ে হয়েছে ৮.২৯ শতাংশ। এর আগের মাস অক্টোবরে এই হার ছিল ৮.১৭ শতাংশ। আর গত বছরের নভেম্বরে এ হার ছিল ১১.৩৮ শতাংশ।
গতকাল ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ চিত্র উঠে এসেছে।
বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, এক মাসের ব্যবধানে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতিও কিছুটা বেড়েছে। চলতি বছরের নভেম্বরে খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৭.৩৬ শতাংশে, যা আগের মাস অক্টোবরে ছি বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
ব্যবসায়ী ও শিল্পোদ্যোক্তারা বলছেন, দেশের অর্থনীতিতে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। আর এর জন্য মূলত রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নীতিনির্ধারকদের অবহেলাকেই দায়ী। তাদের মতে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সংকটে দীর্ঘদিন ধরে ভুগছে শিল্প খাত। ঋণের বর্তমান উচ্চ সুদহার, আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও লাগামহীন চাঁদাবাজি, মুদ্রাস্ফীতি, ডলার সংকটসহ আরো অনেক কারণে ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা চরম সংকটজনক অবস্থায় দিন কাটাচ্ছেন। সবচেয়ে উদ্বেগের কারণ, বর্তমান সরকার ও প্রশাসন এ খাতের সংকটকে কোনো গুরুত্বই দিচ্ছে না।
বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) স বাকি অংশ পড়ুন...
ফরেইন রিজার্ভ বলতে বিদেশের সাথে লেনদেন যোগ্য টাকা বা সম্পদকে বুঝায়। মানে বিদেশীরা দ্রব্য বা সেবার বিনিময়ে যা নিতে রাজি আছে তা। ডলার, ইউরো, রুপী, স্বর্ণ, ইত্যাদি যা কিছু দিয়ে বিদেশের সাথে লেনদেন করা যাবে তা ই ফরেইন রিজার্ভ। এর মোট পরিমাণকে একটি দেশের ফরেইন রিজার্ভ বলে।
আমাদের মুদ্রার নাম টাকা। আমরা চাইলে বিলিয়ন, বিলিয়ন টাকা ছাপাতে পারি। কিন্তু বিদেশীরা এই টাকা নিবে না। আমরা তেল আমদানির বিপরীতে যদি টাকা দিতে চাই ওরা মানবে না, বলবে ডলার বা ইউরো দাও। স্বর্ণ দিলেও মানবে। সেজন্য অন্যদের গ্রহণযোগ্য মুদ্রায় রিজার্ভ রাখতে হয়।
রিজার্ভ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকেই অস্থির দেশ। একের পর এক আন্দোলন, দাবি-দাওয়া, অন্তহীন বিক্ষোভ বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারের। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, আইন-শৃঙ্খলার অবনতি, আস্থাহীনতা চরমে। সবকিছুর প্রভাব পড়েছে অর্থনীতিতে, ব্যবসা-বাণিজ্যে।
বিনিয়োগ স্থবিরতা, উচ্চ মূল্যস্ফীতি, উচ্চ সুদের হারসহ নানা কারণে অর্থনীতিতে এক প্রকার নীরব মন্দা, যার ফলে মানুষের আয় কমে গেছে। ব্যবসায় লাভের বদলে টিকে থাকার সংগ্রাম। যারা পারছে না তাদের ব্যবসা বা উদ্যোগ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। একে একে অসংখ্য কারখানা বন্ধ আর বিপুলসংখ্যক কর্মীর চাকরি হারানো বাকি অংশ পড়ুন...












