কিতাবে বর্ণিত রয়েছে, একবার এক ব্যক্তি পবিত্র মদীনা শরীফ উনার মধ্যে অবস্থান করে দই খাচ্ছিল। দই খেয়ে সে সমালোচনা করে বলেছিলো, মদীনা শরীফ উনার ‘দই টক’। নাউযুবিল্লাহ! সেই রাত্রিতে উক্ত ব্যক্তি স্বপ্নে দেখলো, স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করছেন, “হে ব্যক্তি, তুমি আমার পবিত্র মদীনা শরীফ উনার দইকে টক বলার ধৃষ্টতা দেখালে। তুমি এখনই আমার পবিত্র মদীনা শরীফ থেকে বের হয়ে যাও। ”
অর্থাৎ পবিত্র মদীনা শরীফ উনার মধ্যে প্রস্তুতকৃত দই পবিত্র মদীনা শরীফ উনার প্রতিনিধিত্ব করে, যে কা বাকি অংশ পড়ুন...
কিতাবে বর্ণিত রয়েছে, একবার এক ব্যক্তি পবিত্র মদীনা শরীফ উনার মধ্যে অবস্থান করে দই খাচ্ছিল। দই খেয়ে সে সমালোচনা করে বলেছিলো, মদীনা শরীফ উনার ‘দই টক’। নাউযুবিল্লাহ! সেই রাত্রিতে উক্ত ব্যক্তি স্বপ্নে দেখলো, স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করছেন, “হে ব্যক্তি, তুমি আমার পবিত্র মদীনা শরীফ উনার দইকে টক বলার ধৃষ্টতা দেখালে। তুমি এখনই আমার পবিত্র মদীনা শরীফ থেকে বের হয়ে যাও। ”
অর্থাৎ পবিত্র মদীনা শরীফ উনার মধ্যে প্রস্তুতকৃত দই পবিত্র মদীনা শরীফ উনার প্রতিনিধিত্ব করে, যে কা বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানে সারাবিশ্বে সবার নিকট বোধগম্য ভাষা বলতে ইংরেজিকেই বোঝানো হয়। অন্যান্য ভাষা থেকে ইংরেজি ভাষায় বিভিন্ন প্রবন্ধ ও আর্টিকেল লিখে ছড়ানো হয়, যেন তা অন্যান্য ভাষাভাষীর নিকট পৌঁছানো যায়। তবে এখানে একটি সমস্যা রয়েছে, তা হচ্ছে প্রচলিত ইংরেজি ভাষায় আদব, শরাফত, ভদ্রতা ও শিষ্টাচারের অনুপস্থিতি।
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিআল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সম্পর্কিত আর্টিকেলে ‘ইউ’ (ণড়ঁ) বা ‘হি/শি’(ঐব/ঝযব)-এর ন্যায় সম্বোধনগুলো প্রায়ই ঘুরেফিরে আসে। অনেকের দৃষ্টিতেই এই বাকি অংশ পড়ুন...
১ম পর্বের পর.....
মসজিদটির নান্দনিকতা বাড়াতে নির্মাণ করা হয় ১৫টি গম্বুজ। গম্বুজের চারপাশে লেখা হয় হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম সহ আশারায়ে মুবাশশারা তথা দুনিয়ায় থাকা অবস্থায়ই পবিত্র জান্নাত উনার সুসংবাদ পাওয়া ১০ বিশিষ্ট হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিআল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের নাম মুবারক।
স্থানীয়দের কাছে থেকে জানা যায়, এই ঐতিহাসিক মসজিদটির মধ্যে সবচেয়ে বড় গম্বুজ নির্মাণে ব্যবহার করা হয়েছে প্রায় ১০ টন পিতল। এক সময় প্রকা- গম্বুজটি সূর্যালোকে ঝলমল করত। তবে এখন সেই ঝকমকে ভাব আর নেই।
মসজিদের এক মুসুল্লী বলেন, তার দাদা আবু সা বাকি অংশ পড়ুন...
স্থানীয়দের কাছে মসজিদটি চন্দনপুরা বড় মসজিদ বা তাজ হামিদিয়া মসজিদ নামে পরিচিত। মসজিদটির বয়স ১৫০ বছর। চট্টগ্রামের পর্যটনশিল্পের পরিচয় তুলে ধরতে মসজিদটির ছবি ব্যবহার করা হয় দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রকাশনায়।
ইসলামিক স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত চট্টগ্রামের অতি প্রাচীন স্থাপনার একটি চন্দনপুরা তাজ মসজিদ। বন্দরনগরীর চকবাজার ওয়ার্ডের সিরাজ-উদ-দৌলা সড়কে এটি অবস্থিত।
মসজিদের চারদিকে যেন মেলা বসেছে রঙের। সুউচ্চ মিনার, দেয়াল, দরজা-জানালা থেকে শুরু করে সব কিছুতেই রং-বেরঙের কারুকাজ। কারুকাজ দেখেই অনুমান করা যায় এ মসজিদে মুঘল স্থাপত্যশৈ বাকি অংশ পড়ুন...
আফ্রিকা মহাদেশে প্রথম আজান হয় কাইরুয়ান মসজিদ থেকে। তিউনিসিয়া আফ্রিকার উত্তর উপকূলে ভূমধ্যসাগরের তীরে অবস্থিত রাষ্ট্র। দেশটির পূর্ব উপকূলে অবস্থিত তিউনিস দেশের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর।
আয়তনের দিক থেকে তিউনিসিয়া অন্যান্য উত্তর আফ্রিকান রাষ্ট্রগুলির তুলনায় খর্বাকৃতির। তিউনিসিয়া আফ্রিকার উত্তরতম দেশ।
১৮৮১ খৃ: থেকে তিউনিসিয়া ফ্রান্সের একটি উপনিবেশ ছিল। ১৯৫৬ খৃ: দেশটি স্বাধীনতা লাভ করে। তিউনিসিয়ার রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম। প্রায় সব তিউনিসীয় নাগরিক মুসলিম।
তিউনিসিয়া পর্যটকদের একটি জনপ্রিয় গন্তব্যস্থল। রৌদ্রোজ্জ্বল আবহাওয় বাকি অংশ পড়ুন...












