(১৯৮-১৯৯)
ارتحل الى مذهب الشافعي يعزّر. سراجية.
অর্থ: যে ব্যক্তি (ব্যক্তিগত স্বার্থে সুযোগ সন্ধানীর মতো) নিজ মাযহাব পরিত্যাগ করে শাফিয়ী মাযহাব গ্রহণ করে সে শাস্তির উপযুক্ত। অনুরূপ ‘সিরাজিয়াহ’ কিতাবে উল্লেখ আছে। (আদ্ দুররুল্ মুখতার শরহে তানউয়ীরুল্ আবছার ফী ফিকহিল্ মাযহাবিল্ ইমাম আবী হানীফাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি: আল্লামা ফক্বীহ ইমাম মুহম্মদ আলাউদ্দীন বিন্ আলী হাছ্কাফী হানাফী মাতুরীদী রহমতুল্লাহি আলাইহি ওফাত: ১০৮৮ হিজরী অধ্যায়: হুহূদ পরিচ্ছেদ: তা’যীর ৬ষ্ঠ খন্ড ১৩২ পৃষ্ঠা প্রকাশনা: দারুল্ কুতুবিল্ ইলমিয়াহ বাইরূত লিব্নান, সিরাজিয়াহ, ফতয়া বাকি অংশ পড়ুন...
ইয়া রসূলে কিবরিয়া
শুনুন হাবীবে মারদ্বিয়া
কুরবান হোক আপনার তরে
মোর ইহ-পর দুনিয়া
নবীজি দরদী রাহবার
স্রেফ উম্মতের মদদগার
মিটান সুপ্ত হৃদ হাহাকার
নূর পেতে হই মরিয়া
জীবন নষ্ট, পথও ভ্রষ্ট
জানাই দ্বারে সেই কষ্ট
মায়াতে করুন আশ্বস্ত
হে নবীয়ে আসলিয়া
চাই করম করুন রহম
পাপী তো অভাগা চরম
চাহি চুমতে নূরী ক্বদম
করুন একটু খানি দয়া
জপে জপে দরুদ মালা
মিটাই মোর অন্তর জ্বালা
দীদার দিন মোরে পহেলা
হে নববী হুসনিয়া
বলুন ইয়া নবীয়ে আযীম
কবে পাবে দিল সালীম?
করতে যদি পারি তা’যীম
যিয়ারতে কামলিয়া
বাকি অংশ পড়ুন...
চাঁদ সিতারা!
শাহ আমীরা!
আরাবী সাহারা!
সেরা সেরা বুশরা!
মদীনাওয়ালী জান্নাতি লালি
নাযিল করেন নাজাতি ডালি
ছল্লু আলা ছল্লু আলা
ছল্লু আলা মাওলা
গোলামকে বানান শক্তিশালী
রাখেন না কারও হাত খালি
ছানী কুবরা
প্রাণের পেয়ারা
সাজান শাহী হুজরা
সেরা সেরা বুশরা।
নূরানী আক্বা নও মালিকা
কদমে ফিদা সব সালিকা
ছল্লু আলা ছল্লু আলা
ছল্লু আলা মাওলা
দিদারে আসে নূর জীবিকা
দিলে মিলে যায় ধামাকা
খুশির ধারা
খুশির নারা
খুশি সীমা ছাড়া
সেরা সেরা বুশরা।
তাশরীফে জাহান হয় ভাগ্যবান
বুলন্দ স্বরে আহলান সাহলান
দিল খুলে স্বাগতম আম্মাজান
হামেশা আনন্দে আ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক এবং হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের নির্দেশ মুবারক অনুযায়ী সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার শুকরিয়া আদায়ে আমি-আপনি-আমরা অবশ্যই বাধ্য। পিতৃকুল ও মাতৃকুল উভয় দিক হতে তিনি আল হাসানী-আল হুসাইনী, তিনি সাইয়্যিদ, তিনি আওলাদে রসূল, অর্থাৎ আখেরী রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বংশধর। আওলাদে রসূল উনাদেরকে মুহব্বত করতে এবং উনাদের বিদ্বেষ হতে পরহেজ থাকতে হাদীছ শরীফে আদেশ করা হয়েছে।
বিশেষ বিশেষ ঘটনার মাধ্যমে অনেকবার সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম উন বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনার এবং আখেরী রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দায়েমী নিসবত বা সম্পর্কযুক্ত হয়ে, কুরবত বা নৈকট্যপ্রাপ্ত হয়ে সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার প্রতিটি ক্ষণ যে অতিবাহিত হয়, তা কি আলাদা করে লেখার প্রয়োজন আছে? হ্যাঁ, আছে। বাতিনী বিষয় তো সাধারণ মানুষের দৃষ্টির আড়ালে। জাহিরী অনেক বিষয় আছে যেগুলো অনেকেরই অজানা।
১৪৪২ হিজরীতে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানী করার অপরাধে ফ্রান্স বিরোধী হয়ে পুরো বাংলাদেশ ফুসে উঠে। এই ফুসে উঠার নেপথ্যে ছাত্র আনজুম বাকি অংশ পড়ুন...
আলো আলো
শাহযাদা আক্বা
হৃদয়ের আলো
সেই সে আলোকি
যিয়ারতে
সকলে চলো
আলো আলো....
আধার চিরে আসেন ফিরে
আনন্দের আমেজ
শুকরিয়াতান সারা জাহান
সজীব সতেজ
নয়া নিনাদ মুবারকবাদ
সাইয়্যিদুল হাফেজ
শাহী শানে আশিকানে
দিওয়ানা হলো
আলো আলো....
শেরে খোদা শায়েখ যাদা
কামলিওয়ালা বীর
আপন রোবে তামাম ভবে
ঘুচান তিমির
অজানা জ্ঞান দয় ায় দানেন
দিপ্ত দস্তগীর
ইশকি জাতে বিলীন হতে
বুলন্দে বলো
আলো আলো....
৯ই রমজান ধরায় ছড়ান
খুশির মহা-ধুম
উৎসব মাঝে সকাল সাঁঝে
মিষ্টি মৌসুম
খানকার দুয়ার খুলে সারকার
বিলান তাবাসসুম
দস্তবুসি কদমবুসির
জালোয়া জ্বালো
আলো আলো....
ধ্ বাকি অংশ পড়ুন...
অষ্টম প্রমাণ
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিশুদ্ধ হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اَبِىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰی عَنْهُ قَالَ وَعَدَنَا رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ غَزْوَةَ الْـهِنْدِ فَاِنْ اَدْرَكْتُهَا اُنْفِقْ فِيْهَا نَفْسِىْ وَمَالِىْ وَاِنْ قُتِلْتُ كُنْتُ اَفْضَلَ الشُّهَدَاءِ وَاِنْ رَجَعْتُ فَاَنَا حَضْرَتْ اَبُوْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰی عَنْهُ اَلْمُحَرَّرُ
অর্থ: “সর্বাধিক মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ বর্ণনাকারী বিশিষ্ট ছাহাবী হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
ষষ্ঠ প্রমাণ (দ্বিতীয় অংশ)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عُمَرَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُوْشِكُ الْمُسْلِمُوْنَ اَنْ يـُّحَاصَرُوْا اِلَى الْمَدِيْنَةِ حَتّٰى يَكُوْنَ اَبْعَدَ مَسَالِـحِهِمْ سَلَاحُ
অর্থ: “হযরত ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, অদূর ভবিষ্যতে সম্মানিত মুসলমানগণ উনারা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ উনার মধ্যে অবরুদ্ধ হবেন এ বাকি অংশ পড়ুন...
বহু বহু বছর পর আজ বাদ মাগরিব ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এক ঐতিহাসিক আয়োজনের সাক্ষী হতে যাচ্ছে। একসময় সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানরা মুসলমানদের দেয়া জায়গার উপর প্রতিষ্ঠিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামী অনুষ্ঠান, মাহফিল আয়োজন মনখুলে প্রাণখুলে করতে পারতেন না। মুসলিম উম্মাহর ভবিষ্যত রাহবার সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার নেক নজর, মুবারক দয়া দানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারন শিক্ষার্থীবৃন্দের আয়োজনে আজ বাদ মাগরিব হতে শুরু হবে ‘দাওয়াতে ইশক” শিরোনামে- আজিমুশ্বান নাতে রাসূল ছল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও পবিত্র মিলাদ শরীফ বাকি অংশ পড়ুন...
হিজরী ১৩শ শতাব্দীতে ভারতবর্ষ দ্বীনি, নৈতিকতা তথা চারিত্রিক দিক দিয়ে অবনতি ও অধঃপতনের শেষ সীমায় গিয়ে পৌঁছেছিলো। বিশাল মোঘল সালতানাতের মেরুদ- ভেঙ্গে গিয়েছিলো। সমগ্র ভারতবর্ষ তখন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি এবং তাদের মিত্রদের জবর দখলে ছিলো। অবশিষ্ট অংশ ছিলো কিছু স্থানীয় শাসকদের অধীনে। তবে তারা একের পর এক ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে নিজেদের এলাকা ইংরেজদের হাতে তুলে দিচ্ছিলো। তৎকালীন মোঘল শাসক শাহ আলম (যার শাসনকালে হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি বিলাদত শরীফ গ্রহণ করেন) নামে মাত্র বাদশাহ ছিলো। দক্ষিণাত্য থেকে শুর বাকি অংশ পড়ুন...












