মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
لَا تَحْسَبَنَّ الَّذِيْنَ قُتِلَوْا فِىْ سَبِيْلِ اللهِ اَمْوَاتًا بَلْ اَحْيَاءٌ عِنْدَ رَبِّهِمْ يَرْزُقُوْنَ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় যারা শহীদ হয়েছেন উনাদেরকে মৃত (বলা তো দূরের কথা) ধারণাও তোমরা করো না। বরং উনারা জীবিত এবং উনাদের খ্বালিক মালিক রব তায়ালা উনার তরফ থেকে উনারা রিযিকপ্রাপ্ত। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৬৯)
বাকি অংশ পড়ুন...
বেমেছাল মহাসম্মানিত বুলন্দী শান মুবারক
তিনি ‘হায়াতুন্নবী’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হায়াতুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এটা বিশ্বাস করা ফরয আর অস্বীকার করা কাট্টা কুফরী। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلَا تَقُوْلُوْا لِمَنْ يُّقْتَلُ فِىْ سَبِيْلِ اللهِ اَمْوَاتٌ. بَلْ اَحْيَآءٌ وَّلٰكِنْ لَّا تَشْعُرُوْنَ
অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় যাঁরা শহীদ হয়েছেন উনাদেরকে তোমরা মৃত বলো না। বরং উনারা হায়াতপ্রাপ্ত বা জীবিত। কিন্তু তোমরা তা উপলব্ধি করতে পারো বাকি অংশ পড়ুন...
হায়াতুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সম্পর্কে অনুসরণীয় ইমাম-মুজতাহিদ ও আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের ক্বওল শরীফ:
হযরত ইমাম যারকানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি লিখেন-
وقال الامام قسطلانى قد ثبت ان الانبياء يحجون ويلبسون فان قلت كيف يصلون ويحجون ويلبون وهم اموات فى الدار وليست دار عمل فالجواب انهم كالشهداء بل افصل منهم والشهداء احياء عند ربهم يرزقون فلايبعد ان يحجوا ويصلوا
অর্থ: ইমাম কুসতলানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, নিশ্চয়ই একথা প্রমাণিত হয়েছে যে, প্রত্যেক হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা উনাদের রওযা শরীফে পবিত্র হজ্জ করেন, পবিত্র তালবিয়া পড়েন। যদি প্রশ্ন করা হ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
قَالَتْ حَضْرَتْ اُمُّ الْـمُؤْمِنِينَ الثَّالِثَةُ الصِّدِيْقَةُ عَلَيْهَا السَّلَامُ: كُنْتُ أَدْخُلُ بَيْتِي الَّذِي فِيهِ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَإِنِّي وَاضِعٌ ثَوْبِي وَأَقُولُ: إِنَّمَا هُوَ زَوْجِي وَأَبِي، فَلَمَّا دُفِنَ عُمَرُ عَلَيْهِ السَّلَامُ مَعَهُمْ فَوَاللَّهِ مَا دَخَلْتُ إِلاَّ وَأَنَا مَشْدُودَةٌ عَلَيَّ ثِيَابِي حَيَاءً مِّنْ عُمَرَ عَلَيْهِ السَّلَامُ
অর্থ: সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি আমার হুজরা শরীফে প্রবেশ করতে পর্দার প্রস্তুতি নিতাম না, যেহেতু সেখানে শুধু নূরে মুজাসস বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “যমীনে সর্বদাই কিছু ওলীআল্লাহ, গাউছ, কুতুব থাকেন; উনাদের উসীলায় মানুষ বৃষ্টি, রহমত ও রিযিক লাভ করে থাকে।” প্রকৃতপক্ষে মুসলমানদের উসী বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “যমীনে সর্বদাই কিছু ওলীআল্লাহ, গাউছ, কুতুব থাকেন; উনাদের উসীলায় মানুষ বৃষ্টি, রহমত ও রিযিক লাভ করে থাকে।” প্রকৃতপক্ষে মুসলমানদের উসী বাকি অংশ পড়ুন...
পূর্ব প্রকাশিতের পর...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত হয়েছে-
قَالَ الطَّبَرَانِىُّ فِى الْكَبِيْرِ عَنْ حَضْرَتْ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِت رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ: اَلْأَبْدَال فِي أُمَّتِي ثَلَاثُوْنَ : بِهِمْ تَقُوْمُ الْأَرْضُ وَبِهِمْ تُمْطَرُوْنَ وَبِهِمْ تُنْصَرُوْنَ.
অর্থ: “হযরত ইমাম ত্ববারানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার “আল মু’জামুল কবীর” কিতাবে উল্লেখ করেন। হযরত উবাদা ইবনে ছামিত রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমার উম্মতের মধ্যে ত্রিশজন আবদাল সর্বদাই থাকবে বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইন্তিকাল দিবস হচ্ছে দুঃখের দিন। আর দুঃখের দিনে খুশি প্রকাশ করাটা অন্যায়। ” এ বক্তব্য কতটুকু পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ সম্মত? দয়া করে জানাবেন।
জাওয়াব (১ম অংশ): উপরোক্ত বক্তব্য পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের সম্পূর্ণ খিলাফ যা কাট্টা কুফরী। আর “ইন্তিকাল” শব্দের অর্থ হচ্ছে স্থানান্তরিত হওয়া বা করা। অর্থাৎ ইহ্কাল থেকে পরকালে স্থানান্তরিত হওয়া বা গমন করা।
হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের শান মুবা বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের আক্বীদা হলেন, মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অবশ্যই হায়াতুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। কেননা, খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ্ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَا كَانَ لَكُمْ اَنْ تُؤْذُوْا رَسُوْلَ اللهِ وَلَا اَنْ تَنْكَحُوْا اَزْوَاجَهُ مِنْ بَعْدِهٖ اَبَدًا ۚ اِنَّ ذٰلِكُمْ كَانَ عِنْدَ اللهِ عَظِيْمًا
অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কষ্ট দেয়া এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বাকি অংশ পড়ুন...












