প্রশ্ন হলো বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপনে এতো তোড়জোড় কেন? এতো চাপাচাপি কেন? বাংলাদেশ তো যুদ্ধকবলিত ও যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ নয় যে খুব দ্রুত অফিস খুলতে হবে, নাহলে যুদ্ধাপরাধ সংগঠিত হবে। যুদ্ধ কবলিত দেশগুলোতে যেখানে মানবাধিকার অফিস স্থাপন করতে পারেনি বা পারছে না সেখানে বাংলাদেশে মানবাধিকার অফিস খুলতে এতো তৎপর কেন জাতিসংঘ?
কারণ বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে ইউরোপ-আমেরিকান খ্রিষ্টান মিশনারী ও এনজিওগুলোর রয়েছে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের প্রজেক্ট। স্বাধীন খ্রিষ্টান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা, আরাকান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা, রো বাকি অংশ পড়ুন...
ইউরোপের প্রথম ইসলামবিদ্বেষী দেশ হিসেবে ২০১০ সালের ১১ই এপিল ফ্রান্স বোরকা নিষিদ্ধ করার আইন কার্যকর করে। এ আইন অনুযায়ী ফরাসি পুলিশ ঘরের বাইরে বোরকা বা হিজাব পরা মুসলিম মহিলাদের ১৫০ ইউরো জরিমানা করতে পারে। এ ছাড়াও এ আইন অনুযায়ী যেসব পুরুষ তাদের স্ত্রী বা বোনকে পর্দা বা ইসলামী পোশাক পরতে বাধ্য করবে তাদেরকেও এক বছরের কারাদ- ও ত্রিশ হাজার ইউরো জরিমানা করতে পারে। এর আগে ফরাসি সংসদ ২০০৪ সালে শিক্ষাঙ্গনে পর্দানশীন মেয়েদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করে।
প্যারিস ১৯৮৩ সালে নারীর প্রতি বৈষম্য বিরোধী কনভেনশনে যোগ দেয়। ওই কনভেনশনের ২০ নম্বর অনু বাকি অংশ পড়ুন...
গত শতকের মাঝামাঝি সময় থেকে পশ্চিমা নাগরিকদের মধ্যে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহণের হার খুব দ্রুত গতিতে বাড়ছে। এ অবস্থায় তথাকথিত গণতন্ত্র, স্বাধীনতা ও মানবাধিকার রক্ষার দাবিদার পশ্চিমা সরকারগুলো সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার সম্পর্কে আতঙ্ক ছড়িয়ে দেয়ার পাশাপাশি নানা ঠুনকো অজুহাতে পাশ্চাত্যের মুসলমান নাগরিকদের ধর্মীয় অধিকারগুলো লংঘন করছে। এক্ষেত্রে পশ্চিমা সরকারগুলোর মধ্যে ফরাসি সরকার সবচেয়ে অগ্রণী ভূমিকা বা বেশি সংকীর্ণতা দেখাতে সক্ষম হয়েছে। প্যারিস নারী অধিকারের কথিত সমর্থক হবার দাবিদার হওয়া সত্ত্বেও দেশটিতে মুসলিম নার বাকি অংশ পড়ুন...












