১৪. প্রসঙ্গ: মীলাদ শরীফ-ক্বিয়াম শরীফ জায়িয ও সুন্নতবাতিলপন্থীদের বক্তব্য: মীলাদ শরীফ পাঠ করা বিদয়াত। আর ক্বিয়াম করা শিরক। তাদের কেউ কেউ আবার মীলাদ-ক্বিয়ামকে কৃষ্ণলিলার গীতের সাথে তুলনা করে। নাঊযুবিল্লাহ!
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া: মীলাদ শরীফ-ক্বিয়াম শরীফ সুন্নাতে ছাহাবা। যা পূর্ববর্তী বহু ইমাম-মুজতাহিদ, আউলিয়ায়ে কিরাম ও হক্কানী আলিম-উলামা উনাদের আমল দ্বারাও প্রমাণিত। যদি মীলাদ শরীফ-ক্বিয়াম শরীফ নাজায়িয ও শিরক হতো তবে পূর্ববর্তী বুযূর্গ ও আলিম উনারা করলেন কেন? তবে কি তারা বিদ্য়াত ও শিরক্ করেছেন? (নাঊযূবিল্লাহ)
মূলতঃ মীলাদ শর বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র মাহে রমাদ্বান শরীফ উনার মধ্যে মু’মিন-মুসলমানের করণীয় বিষয়াবলী
মহিমান্বিত মাসসমূহের মধ্যে পবিত্র রমাদ্বান শরীফ অন্যতম। এ পবিত্র মাস উনার মধ্যে ইবাদত-বন্দেগীর ফযীলত অন্যান্য মাসের চেয়ে বহুগুণ বেশি। এ মাস উনার মধ্যে বেশি বেশি তওবা-ইস্তিগফার, ইবাদত-বন্দেগী করে তাক্বওয়া হাছিলের মাধ্যমে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের রেজামন্দি-সন্তুষ্টি হাছিল করাই সকলের দায়িত্ব-কর্তব্য।
পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার মধ্যে ইবাদতের ফযীলত সম্পর্কে পবিত্র হা বাকি অংশ পড়ুন...
উক্ত কিতাবে আরো বর্ণিত রয়েছে যে, যিনি মুসলমানদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি কিতাব লিখেছেন, যিনি হিজরী দশম শতাব্দীর মুজাদ্দিদ ও ইমাম, সুলত্বানুল আরিফীন হযরত ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূতী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, “যে কোন ঘরে অথবা মসজিদে অথবা মহল্লায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারকে মীলাদ শরীফ পাঠ করা হয় সে স্থান অবশ্যই মহান আল্লাহ পাক উনার ফেরেশতাগণ বেষ্টন করে নেন। আর উনারা সে স্থানের অধিবাসীগণের উপর ছলাত-সালাম পাঠ করতে থাকেন।
আর মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাদেরকে স্বীয় রহমত ও সন্তুষ্টি বাকি অংশ পড়ুন...
শুধু তাই নয়, ঘরে বাইরে সবখানেই উনারা ছানা-ছিফত মুবারক বর্ণনা করতেন, একাকী যেমন করতেন তদ্রƒপ মজলিসের মাধ্যমেও করতেন। যেমন এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত আছে যে, তিনি একদা উনার নিজগৃহে সমবেত ছাহাবীগণ উনাদেরকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ উনার ঘটনাসমূহ শুনাচ্ছিলেন। এতে শ্রবণকারীগণ আনন্দ ও খুশি প্রকাশ করছিলেন এবং মহান আল্লাহ পাক উনার প্রশংসা তথা তাসবীহ-তাহলীল পাঠ করছিলেন এবং ন বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র মীলাদ শরীফ উনার লুগাতী বা আভিধানিক অর্থ বিলাদত (জন্ম) শরীফ উনার সময়। আর ইছতিলাহী বা ব্যবহারিক অর্থ সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন খাতামুন নাবিয়্যীন রহমতুল্লিল আলামীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করা এবং এ উদ্দেশ্যে উনার ছানা-ছিফত মুবারক বর্ণনা করা, উনার শান মুবারকে ছলাত শরীফ পাঠ করা, সালাম মুবারক পেশ করা এবং উনার মুহব্বত-মা’রিফাত, তায়াল্লুক, নিসবত, যিয়ারত ও সন্তুষ্টি মুবারক কামনা করা। উম্মত হিসেবে যা হাছিলের জন্য কোশেশ করা ফরযে বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র মীলাদ শরীফ উনার লুগাতী বা আভিধানিক অর্থ বিলাদত (জন্ম) শরীফ উনার সময়। আর ইছতিলাহী বা ব্যবহারিক অর্থ সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করা এবং এ উদ্দেশ্যে উনার ছানা-ছিফত মুবারক বর্ণনা করা, উনার শান মুবারকে ছলাত শরীফ পাঠ করা, সালাম শরীফ পেশ করা এবং উনার মুহব্বত-মা’রিফাত, তায়াল্লুক, নিসবত, যিয়ারত ও সন্তুষ্টি কামনা করা। উম্মত হিসেবে যা হাছিলের জন্য কোশেশ করা ফরযের অন্তর্ বাকি অংশ পড়ুন...
মূলত, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পূর্ণ ইত্তেবা করার মাধ্যমেই হাক্বীকীভাবে উনার সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা সম্ভব।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুসরণ প্রসঙ্গে আল্লাহ পাক ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَا اٰتَاكُمُ الرَّسُوْلُ فَخُذُوْهُ وَمَا نَـهَاكُمْ عَنْهُ فَانْتَهُوْا ۚ وَاتَّقُوا اللهَ ۖ اِنَّ اللهَ شَدِيْدُ الْعِقَابِ.
অর্থ: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা এনেছেন, তা আঁকড়িয়ে ধরো, যা থেকে বিরত থাকতে বলেছেন, তা থেকে বিরত থাক। ( বাকি অংশ পড়ুন...
দুআ কবুলের বিশেষ রাত্রি
পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস উনার দশম রাত্রি অর্থাৎ পবিত্র কুরবানির ঈদের রাত্রি দুআ কবুুুলের বিশেষ রাত। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে,
قَالَ الشَّافِعِىُّ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ وَبَلَغَنَا أَنَّهُ كَانَ يُقَالُ صلى الله عليه وسلم إِنَّ الدُّعَاءَ يُسْتَجَابُ فِى خَمْسِ لَيَالٍ فِى لَيْلَةِ الْجُمُعَةِ وَلَيْلَةِ الأَضْحَى وَلَيْلَةِ الْفِطْرِ وَأَوَّلِ لَيْلَةِ مِنْ رَجَبٍ وَلَيْلَةِ النِّصْفِ مِنْ شَعْبَانَ.
অর্থ: হযরত ইমাম শাফেয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আমাদের নিকট সংবাদ পৌঁছেছে, নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্ বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিত পর)
পবিত্র মাহে রমাদ্বান শরীফ উনার মধ্যে
মু’মিন-মুসলমানের করণীয় বিষয়াবলী
মহিমান্বিত মাসসমূহের মধ্যে পবিত্র রমাদ্বান শরীফ অন্যতম। এ পবিত্র মাস উনার মধ্যে ইবাদত-বন্দেগীর ফযীলত অন্যান্য মাসের চেয়ে বহুগুণ বেশি। এ মাস উনার মধ্যে বেশি বেশি তওবা-ইস্তিগফার, ইবাদত-বন্দেগী করে তাক্বওয়া হাছিলের মাধ্যমে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের রেজামন্দি-সন্তুষ্টি হাছিল করাই সকলের দায়িত্ব-কর্তব্য।
পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার মধ্যে ইবাদতের ফযীলত বাকি অংশ পড়ুন...












