৭ আগস্ট ১৯৫৮, লক্ষ্মীপুর সীমান্ত। ভারী অস্ত্র-সস্ত্রে সজ্জিত ভারতীয় বাহিনীর বড় একটি দল গোপনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের ভেতরে প্রবেশ করে লক্ষীপুর সংলগ্ন একটি এলাকা দখল করে।
মেজর তোফায়েল, যিনি কিনা তৎকালীন ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলসের কোম্পানি কমান্ডার, তৎক্ষণাৎ ৩টি দল নিয়ে রাতের অন্ধকারে শত্রু ঘেরাও করে আক্রমণ চালান।
উনার উদ্দেশ্য ছিলো ২টি- প্রথমত: ভারতীয় বাহিনীর আগ্রাসন রুখে দেয়া ও দ্বিতীয়ত: হারানো সীমান্ত পুনরুদ্ধার করা।
কিন্তু শত্রু বাহিনী ততক্ষণে দখল করা এলাকায় বাঙ্কার তৈরি করে ভিতরে মেশিন গান বসিয়ে শক্তিশালী প্রতিরক বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রথম শহীদ আবু সাঈদ। সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন চলাকালে ২০২৪ সালের ১৬ জুলাই রংপুরে পুলিশের গুলিতে নিহত হন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী ও আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আবু সাঈদ।
আবু সাঈদের ভাই আবু হোসেন বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানের প্রথম শহীদ আবু সাঈদ। সে তো আইকনিক শহীদ। তার আত্মত্যাগ জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানে রাজপথে লড়াই করতে মানুষকে অনুপ্রাণিত করেছে। আমরা প্রত্যাশা করেছিলাম, আসলে সবাই প্রত্যাশা করেছিল দিনে দুপুরে আবু সাঈদক বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেছেন, মানবতাবিরোধী অপরাধের প্রধান আসামি হিসেবে শেখ হাসিনার মামলার বিচারের শুনানি পর্ব অচিরেই শুরু হচ্ছে। এই সরকারের শাসনামলেই এই বিচারের রায় পেয়ে যাবো আমরা।
গতকাল ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) অনলাইনে এক পোস্টে এসব কথা বলেন তিনি।
আসিফ নজরুল লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের প্রক্রিয়া দৃশ্যমান করার দাবি আছে সমাজে। এটি দৃশ্যমান করা হয়েছিল আট মাস আগে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত পুনর্গঠনের মধ্য দিয়েই।
এরপর তদন্তকারী অফ বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের ভূখ- টেকনাফ থেকে ৯ কিলোমিটারের মতো দক্ষিণে অবস্থিত দ্বীপটিই নারিকেল দ্বীপ হিসেবে পরিচিত। ২৫০ বছর আগে আরব নাবিকেরা প্রথম এ দ্বীপে বসবাস শুরু করেন। উনারা এর নাম দেন ‘জাজিরা’ বা উপদ্বীপ। ব্রিটিশ শাসনামলেই এর নাম হয় নারিকেল দ্বীপ। এই দ্বীপটির নাম নারিকেল দ্বীপ হওয়ার কারণ হলো এই দ্বীপে প্রচুর পরিমানে নারিকেল উৎপন্ন হতো। একারণেই মূলত এর নাম হয় নারিকেল দ্বীপ।
কিন্তু ১৯০০ সালের দিকে ব্রিটিশ জরিপে এই বেনিয়ারা নারিকেল দ্বীপের পরিবর্তে তাদের খ্রিষ্টান সাধক মার্টিনের নামানুসারে নাম দেয় সেন্টমার্টিন। ন বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
দেড় দশকে শেখ হাসিনার সরকার দেশি-বিদেশি উৎস থেকে ঋণ নিয়েছে সাড়ে ১৫ লাখ কোটি টাকার বেশি। সরকারের পরিচালনা ব্যয় এবং উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা বলে এসব ঋণ নেয়া হয়। অর্থনীতীবিদরা বলছেন, দুর্নীতি আর লুটপাটের কারণেই অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে সরকারি ঋণের পরিমাণ। বিদেশে পাচার হওয়া অর্থের বড় অংশই দুর্নীতির টাকা বলেও মন্তব্য করেন তারা। এদিকে, বিদেশি ঋণ পরিশোধের ঝুকিতে পড়তে যাচ্ছে দেশ।
১৮ লাখ ৩৫ হাজার কোটি টাকার সরকারি ঋণ রেখে দেশ থেকে পালিয়েছেন সদ্য ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দেশী ও বিদেশী উৎস থেকে এ ঋ বাকি অংশ পড়ুন...
অতঃপর সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত খিলাফতকালে মুসলিম সৈন্যবাহিনী কর্তৃক মিশর জয়ের পর বর্তমান কায়রোর “ওল্ড সিটি” বা প্রাচীন কায়রোকে মিশরের রাজধানী হিসেবে ঘোষণা করা হয়, এবং বর্তমান কায়রোর ফুসতাত নামক অঞ্চলে এই মসজিদ নির্মাণ করা হয়। মুসলিম বিজয়ের স্মারক হিসেবে নির্মিত এই মসজিদ “মসজিদ আল ফাতহ” হিসেবেও মিশরসহ সমগ্র আরব বিশ্বে সমধিক পরিচিত। আর আফ্রিকা মহাদেশের সর্বপ্রথম মসজিদ হিসেবে “তাজ আল জামে” নামেও এই মসজিদ স্থানীয়দের মাঝে পরিচিত।
নির্ভরযোগ্য বর্ণনানুযায়ী, ছাহাবী সাইয়্যিদুনা হযরত আমর ই বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমান শাসকদের শাসনামলেই প্রথম এক ধরনের ছবিবিহীন পাসপোর্টের প্রচলন ঘটে। পশ্চিমা বিশ্ব এখন ছবি বাদ দিয়ে ‘ফিঙ্গারপ্রিন্টিং পাসপোর্ট’ তৈরির পরিকল্পনা নিচ্ছে। মুসলমান শাসকদের জন্যও ফরয-ওয়াজিব পাসপোর্টসহ সকল স্থান থেকে ছবির ব্যবহার বন্ধ করা। কারণ পবিত্র ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে ছবি সম্পূর্ণরপে হারাম ও লা’নতের কারণ।
হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ উনার ৪৫০ বৎসর পূর্বের একটি কল্পিত ঘটনা হিব্রু বাইবেলে উল্লেখ আছে, যা কাফিররা পাসপোর্টের ইতিহাসের দলীল হিসেবে উল্লেখ করে থাকে। কিন্তু বাস্তব ও সত্য হচ্ছে- মুসল বাকি অংশ পড়ুন...
মসজিদ আহমদ ইবনে তুলুনের কতিপয় স্থাপত্য নকশা ইরাকের সামাররান স্থাপত্যশৈলীর অনুকরণে নির্মিত যেমন, মসজিদে ইবনে তুলুনের সুদৃশ্য মিনারটির স্থাপত্য নকশা অবিকল ইরাকের সামাররা জামে মসজিদের পেচানো বা স্পাইরাল মিনারের অণুকরনে নির্মাণ করা হয়েছে ধারণা করা হয় যে, আব্বাসীয়দের শাসনামলে যে সংস্কার করা হয় এগুলো তখনকার সংযোজন। মোটকথা, ঐতিহাসিক মসজিদ আহমদ ইবনে তুলুনের স্থাপত্য কাঠামো ও নকশা প্রণয়নের ক্ষেত্রে ফাতেমীয়, আব্বাসীয়, আইয়ুবীয় ও উসমানীয় এই চতুষ্টয় স্থাপত্যকলার এক অপরূপ সমন্বয় সাধন করা হয়েছে। কারণ, উল্লেখিত প্রত্যেক শাসনামলেই এ বাকি অংশ পড়ুন...












