মানসম্পন্ন ক্যালিগ্রাফি করতে হলে এর কলাকৌশল ও বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে ভালভাবে জানতে হয়। উমাইয়া শাসন আমল থেকে ব্যাপকভাবে ক্যালিগ্রাফি বিষয়ে শিক্ষার শুরু হয়। ক্যালিগ্রাফি হচ্ছে উস্তাদ নির্ভর শিল্প। এজন্য যে সমস্ত শিক্ষার্থীরা এ বিষয়টিতে দক্ষতা ও আগ্রহ বোধ করত। তারা উস্তাদ ক্যালিগ্রাফারগণের কাছ থেকে বিশেষ পাঠ গ্রহণ করত।
ক্যালিগ্রাফির কলাকৌশল প্রধানতঃ মুখে মুখে এবং হাতে কলমে শিক্ষা দেয়া হতো। এ সম্পর্কে আলী মাশহাদীর বিখ্যাত পত্রমালয় বর্ণিত আছে যে, একজন ওস্তাদ তোমাকে কিভাবে শেখাবেন? ভাল লেখা তোমার অনুপস্তিতিতে শোখানো যাবে বাকি অংশ পড়ুন...
এজন্য আসলে সন্তানের জন্য সম্পত্তি রেখে যাওয়ার থেকে বেশি প্রয়োজন, সে কিভাবে আয় করবে আর কিভাবে ব্যয় করবে তা শিখিয়ে যাওয়া। যাকে বলা হচ্ছে মানি ম্যানেজমেন্ট। সে যদি আয় করার পদ্ধতি শিখে যায়, তবে তার অনেক সম্পত্তি না হলেও চলবে। আয়ের পদ্ধতি শেখা থাকায় প্রয়োজন অনুসারে সময়মত সে ইনকাম করে নিতে পারবে। পাশাপাশি সে অসৎ পথে আয় করার চেষ্টা করবে না। অন্যদিকে সন্তানকে আয়ের পাশাপাশি শেখাতে হবে, কিভাবে ব্যয় করতে হয়। এতে সন্তান অপচয় করবে না। খারাপ যায়গায় ব্যয় করা বাদ দিবে। আর একটা মানুষ যখন অপচয় না করে, তখন আসলে তার আয়ও খুব বেশি লাগে না। ফলে স্ব বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ‘বাচ্চাকে অভাব শেখাবো নাকি প্রাচুর্য শেখাবো’ বিষয়টি নিয়ে বেশ কথা হচ্ছে। কেউ বলছেন, বাচ্চাকে অভাব শেখানো উচিত, নয়ত বাচ্চা বেশি পেয়ে বখে যাবে। আবার কেউ বলছেন, বাচ্চাকে প্রার্চুর্য শেখানো উচিত। নয়ত সে সংকীর্ণমনা হয়ে যেতে পারে।
আসলে কোন বাচ্চাকে কৃত্তিম অভাব শেখানো কিংবা কৃত্তিম প্রাচুর্য শেখানো কোনটাই ঠিক হবে না। বরং একটি বাচ্চাকে সর্বদা শেখানো উচিত, “কোন কিছুই চাইলেই পাওয়া যায় না, বরং অর্জন করে নিতে হয়। ” মানে, সে হয়ত কোন কিছু চাইছে, আপনার সামর্থ আছে তাকে তা দেয়ার। কিন্তু তাকে যদি আপনি একটি শ বাকি অংশ পড়ুন...
এজন্য আসলে সন্তানের জন্য সম্পত্তি রেখে যাওয়ার থেকে বেশি প্রয়োজন, সে কিভাবে আয় করবে আর কিভাবে ব্যয় করবে তা শিখিয়ে যাওয়া। যাকে বলা হচ্ছে মানি ম্যানেজমেন্ট। সে যদি আয় করার পদ্ধতি শিখে যায়, তবে তার অনেক সম্পত্তি না হলেও চলবে। আয়ের পদ্ধতি শেখা থাকায় প্রয়োজন অনুসারে সময়মত সে ইনকাম করে নিতে পারবে। পাশাপাশি সে অসৎ পথে আয় করার চেষ্টা করবে না। অন্যদিকে সন্তানকে আয়ের পাশাপাশি শেখাতে হবে, কিভাবে ব্যয় করতে হয়। এতে সন্তান অপচয় করবে না। খারাপ যায়গায় ব্যয় করা বাদ দিবে। আর একটা মানুষ যখন অপচয় না করে, তখন আসলে তার আয়ও খুব বেশি লাগে না। ফলে স্বল্প বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ‘বাচ্চাকে অভাব শেখাবো নাকি প্রাচুর্য শেখাবো’ বিষয়টি নিয়ে বেশ কথা হচ্ছে। কেউ বলছেন, বাচ্চাকে অভাব শেখানো উচিত, নয়ত বাচ্চা বেশি পেয়ে বখে যাবে। আবার কেউ বলছেন, বাচ্চাকে প্রার্চুর্য শেখানো উচিত। নয়ত সে সংকীর্ণমনা হয়ে যেতে পারে।
আসলে কোন বাচ্চাকে কৃত্তিম অভাব শেখানো কিংবা কৃত্তিম প্রাচুর্য শেখানো কোনটাই ঠিক হবে না। বরং একটি বাচ্চাকে সর্বদা শেখানো উচিত, “কোন কিছুই চাইলেই পাওয়া যায় না, বরং অর্জন করে নিতে হয়।” মানে, সে হয়ত কোন কিছু চাইছে, আপনার সামর্থ আছে তাকে তা দেয়ার। কিন্তু তাকে যদি আপনি একটি শর্ বাকি অংশ পড়ুন...
ময়মনসিংহ সংবাদদাতা:
দেশের প্রথম বাণিজ্যিক ঘোড়ার খামার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ময়মনসিংহের সদর উপজেলার বেগুনবাড়ি কোকিল গ্রামে। এতে স্থানীয় বাসিন্দাদের মাঝে বিস্ময় সৃষ্টির পাশাপাশি হাতছানি দিয়ে উঠেছে বাণিজ্যিক উৎপাদনে সম্ভাবনার নবদিগন্ত। তার এই খামারের নাম ‘সঞ্জু হর্স ফার্ম’। খামারের মালিক শরীফুল ইসলাম সঞ্জু (৩৪)।
বর্তমানে তার খামারে রয়েছে সিন্দি, মারোয়াড়ি ও নোকড়া জাতের চোখ জুড়ানো ৭টি ঘোড়া। প্রতিটি ঘোড়ার মূল্য ২ থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত।
খামারের আদ্যোপান্ত নিয়ে কথা হয় খামারি শরীফুল ইসলাম সঞ্জুর সঙ্গে।
ঘোড়া প্রভুভক্ত প্রাণী বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি যখন মেয়েদের মাদরাসার ভিতরে রান্নার ব্যবস্থা করেন তখন তিনি প্রথমে কিভাবে রান্না করতে হবে, কতটুকু গোশতে কি পরিমাণ মসলা দিতে হবে তা উনার মহাসম্মানিত হাত মুবারকে সবাইকে সব দেখিয়ে, শিখিয়ে দিয়েছেন। যেদিন প্রথম তিনি রান্না বসানোর জন্য রান্নাঘরে তাশরীফ মুবারক এনেছেন তখন সেখানে আমরা চার-পাঁচ জন সবাই খুব খুশি ছিলাম কারণ সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি আমাদেরকে রান্না শেখাবেন। প্রথমে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি একটি বড় হাড়িতে মুরগী বসালেন। বাকি অংশ পড়ুন...
মানসম্পন্ন ক্যালিগ্রাফি করতে হলে এর কলাকৌশল ও বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে ভালভাবে জানতে হয়। উমাইয়া শাসন আমল থেকে ব্যাপকভাবে ক্যালিগ্রাফি বিষয়ে শিক্ষার শুরু হয়। ক্যালিগ্রাফি হচ্ছে উস্তাদ নির্ভর শিল্প। এজন্য যে সমস্ত শিক্ষার্থীরা এ বিষয়টিতে দক্ষতা ও আগ্রহ বোধ করত। তারা উস্তাদ ক্যালিগ্রাফারগণের কাছ থেকে বিশেষ পাঠ গ্রহণ করত।
ক্যালিগ্রাফির কলাকৌশল প্রধানতঃ মুখে মুখে এবং হাতে কলমে শিক্ষা দেয়া হতো। এ সম্পর্কে আলী মাশহাদীর বিখ্যাত পত্রমালয় বর্ণিত আছে যে, একজন ওস্তাদ তোমাকে কিভাবে শেখাবেন? ভাল লেখা তোমার অনুপস্তিতিতে শোখানো যাবে ন বাকি অংশ পড়ুন...












