বংশীয় পবিত্রতা মুবারক:
মহান আল্লাহ পাক তিনি কুরআন শরীফ’ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন,
وَتَقَلُّبَكَ فِي السَّاجِدِينَ
অর্থ: (আমার হাবীব মাহবূব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনার স্থানান্তরিত হওয়ার বিষয়টিও ছিল সিজদাকারীগণ উনাদের মাধ্যমে। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা শুয়ারা শরীফ: আয়াত শরীফ ২১৯)
‘তাফসীরে কবীর শরীফ’ উনার মধ্যে উল্লেখ রয়েছে-
فَالْاٰيَةُ دَالَّـةٌ عَلـٰى اَنَّ جَمِيعَ ابَاءِ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانُوْا مُسْلِمِيْنَ.
অর্থ: এই আয়াত শরীফ থেকে প্রমাণিত হয় যে, নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
জিহাদে অংশগ্রহণ:
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে সালাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি সর্বপ্রথম খন্দকের জিহাদে অংশ গ্রহণ করেন। খন্দকের জিহাদের পরে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সকল জিহাদেই তিনি অংশগ্রহণ করেছেন।
সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার খিলাফত আমলে বায়তুল মুকাদ্দাস শরীফ ও জাবিয়া বিজয়ে তিনি অন্যতম অংশীদার ছিলেন। তিনি নিহাওয়ান্দ বিজয়েও অংশগ্রহণ করেছিলেন। (সিয়ারু আ’লামিন নুবালা)
ইমামুল আউওয়াল, সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার খিল বাকি অংশ পড়ুন...
শয়তান যে মানুষকে নেক সুরতে ধোঁকা দেয়, এ বিষয়টি ভালভাবে অনুধাবন করেছিল শয়তানের অনুচর ইহুদী এবং খ্রিষ্টানরা। মুসলমানদের সোনালী যুগ এসেছিল শুধু ইসলামের পরিপূর্ণ অনুসরণের ফলে। শয়তানের চর ইহুদী খ্রিষ্টানরা বুঝতে পেরেছিল মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ, অনৈক্য, সংঘাত সৃষ্টি করতে পারলেই ইসলামের জাগরণ এবং বিশ্বশক্তি হিসেবে মুসলমানদের উত্থান ঠেকানো যাবে। আর তা করতে হবে ইসলামের মধ্যে ইসলামের নামে নতুন মতবাদ প্রবেশ করিয়ে। শুরু হয় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা; যার মূলে থাকে খ্রিষ্টীয় ব্রিটিশ সম্রাজ্যবাদ। জন্ম হয় ওহাবী মতবাদের। ওহাবী মতবাদ সৃ বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, যিনি ইমামুল মুরসালীন, যিনি খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উছীলা মুবারকে উনাদেরকে ইছলাহ মুবারক করে দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! এরপর যখন এই ঘটনাটি সংঘটিত হয়ে যায় এবং ইফক্বের বিষয়টা প্রকাশ হয়ে যায় তখন আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি ক্বসম করলেন। যিনি খ্বালিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক উনার ক্বসম! যারা এতে জড়িত তাদেরকে আমি কখনও কোন প্রকার সাহায্য-সহযোগিতা করব না। উনার খালাতো ভাই যিনি বাকি অংশ পড়ুন...
অনেক বাবা-মা মনে করেন, সন্তান হয়তো ঠিকমতো খাচ্ছে না বলেই উচ্চতা বাড়ছে না। আসলে শুধু খাওয়ার পরিমাণই নয়, কি ধরনের খাবার খাচ্ছে সেটাও খুব গুরুত্বপূর্ণ। শিশুদের বৃদ্ধি (গ্রোথ) এবং উচ্চতা বাড়ানোর জন্য দরকার সঠিক পুষ্টি- যেমন প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিনস, আয়রন ও খনিজ পদার্থ।
এমন কিছু ফল আছে যেগুলোর রসে থাকা প্রাকৃতিক পুষ্টি উপাদান শিশুদের হাড় মজবুত করে, হজমশক্তি বাড়ায় এবং স্বাভাবিকভাবে উচ্চতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। নিচে এমন তিনটি ফলের রসের কথা বলা হলো, যেগুলো শিশুদের খেতে দিলে উপকার পেতে পারেন।
১. পেয়ারার রস:
পেয়ারা শুধু খেতেই সুস্ বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলিম ভারতের টাকায় হয়েছে ইংল্যান্ডের শিল্পায়ন- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিজয়, আরো উপনিবেশ স্থাপন সহ আরো সব সমৃদ্ধি
বিপরীত দিকে মুসলিম ভারতকে করেছে ধনী থেকে দরিদ্র
আজকে পাকিস্তান থেকে যদি বাংলাদেশ ক্ষতিপূরণ দাবী করতে পারে
একইভাবে বৃটিশ থেকেও বাংলাদেশ লক্ষ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবী করতে পারে
কারণ মুসলিম ভারতের মূল অংশই পাচার হয়েছে বাংলাদেশ থেকে
(১ম পর্ব)
লুটের টাকায় চার বার মুড়ে ফেলা যেত লন্ডন শহরকে! ভারত থেকে প্রায় ৬৫ লক্ষ কোটি ডলার লুট করে ব্রিটেন।
পরাধীন ভারত থেকে কত টাকা লুট করে ব্রিটিশ শাসকেরা? চলতি বছরের (পড়ুন ২০২৫) সাধার বাকি অংশ পড়ুন...
দীর্ঘ সময় না খেলে শুধু শরীরই বদলায় না, মস্তিষ্কও নিজেকে মেরামত করতে শুরু করে। সাম্প্রতিক এক গবেষণা বলছে, মাত্র ১২ ঘণ্টা না খেয়ে থাকলেই মস্তিষ্কে শক্তিশালী অটোফ্যাজি প্রক্রিয়া সক্রিয় হয়। আর এটি ক্ষতিগ্রস্ত কোষ পরিষ্কার করে স্নায়ুক্ষয়জনিত রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট ‘টেক ফিক্সেটেড’ বলছে, ঠিক ১২ ঘণ্টা না খেয়ে থাকার পর মস্তিষ্কে সক্রিয় হয় অটোফ্যাজি নামের বিশেষ এক প্রক্রিয়া, যা ক্ষতিগ্রস্ত প্রোটিন ও বিকল হয়ে যাওয়া অঙ্গাণু দ্রুত অপসারণ করে। সাধারণ অবস্থার তুলনায় এ সময় এই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার হার বাকি অংশ পড়ুন...
মহাকাশ অনুসন্ধানে এমন কিছু মুহূর্ত আসে যখন একটি মাত্র ছবি বিজ্ঞানীদের তাদের জ্ঞান পুনর্বিবেচনা করতে এবং প্রশ্ন করতে বাধ্য করে। ঠিক তাই ঘটেছিলো যখন নাসার পারসিভারেন্স রোভার জেজেরো ক্রেটার অঞ্চলে একা বসে থাকা একটি অদ্ভুত পাথর দেখতে পায়। এর গঠন, রঙ এবং অবস্থান তাৎক্ষণিকভাবে স্পষ্ট হয়ে ওঠে।
প্রাচীন হ্রদের তলদেশে সাধারণত যে ধরণের পাথর প্রত্যাশিত ছিলো তা এটি ছিলো না। কোটি কোটি বছর ধরে মঙ্গল গ্রহ কিভাবে তার ভূদৃশ্য তৈরি করেছিলো তা বোঝার চেষ্টা করা গবেষকদের জন্য আবিষ্কারটি এখন সর্বশেষ ধাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত সপ্তাহে, মিশন দলটি বাকি অংশ পড়ুন...
বাদাম নাস্তা হিসেবে জনপ্রিয়। আমাদের দেশে চিনাবাদাম, কাজুবাদাম, কাঠবাদাম, পেস্তাবাদাম, আখরোট পাওয়া যায় বেশি। এ ছাড়া অন্যান্য বাদাম হলো ম্যাকাডমিয়াম, পাইন, ব্রাজিল নাট, হেজেলনাট ইত্যাদি। প্রতিটি বাদামের নিজস্ব স্বাদ, গন্ধ ও পুষ্টিগুণ রয়েছে।
কাজুবাদাম:
কাজুবাদামে বেশ আয়রন থাকে যা নারীদের জন্য ভালো। এ ছাড়া কাজুবাদামে জিংক, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, সেলেনিয়াম থাকে যা হাড়ের স্বাস্থ্য, হৃদযন্ত্রের সুরক্ষা ও মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায়। মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট ও পলি-আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। এত বাকি অংশ পড়ুন...
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঘরোয়া উপায় হিসেবে বহুদিন ধরেই ব্যবহৃত হচ্ছে ইসবগুলের ভুসি। পেটের নানা সমস্যায় এর কার্যকারিতা স্বীকৃত। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, শুধু কোষ্ঠকাঠিন্য নয় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এই ভেষজ উপাদান।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক:
টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ইসবগুলের শরবতকে ‘খুবই উপকারী’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এতে থাকা ‘জিলাটিন’ নামক উপাদান রক্তে গ্লুকোজ শোষণের গতি কমিয়ে দেয়। ফলে খাবারের পর রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি কমে।
এ ছাড়া ইসবগুলের ফাইবার ইনসুলিনের ক্ষরণ ও ভারসাম বাকি অংশ পড়ুন...
ফরেইন রিজার্ভ বলতে বিদেশের সাথে লেনদেন যোগ্য টাকা বা সম্পদকে বুঝায়। মানে বিদেশীরা দ্রব্য বা সেবার বিনিময়ে যা নিতে রাজি আছে তা। ডলার, ইউরো, রুপী, স্বর্ণ, ইত্যাদি যা কিছু দিয়ে বিদেশের সাথে লেনদেন করা যাবে তা ই ফরেইন রিজার্ভ। এর মোট পরিমাণকে একটি দেশের ফরেইন রিজার্ভ বলে।
আমাদের মুদ্রার নাম টাকা। আমরা চাইলে বিলিয়ন, বিলিয়ন টাকা ছাপাতে পারি। কিন্তু বিদেশীরা এই টাকা নিবে না। আমরা তেল আমদানির বিপরীতে যদি টাকা দিতে চাই ওরা মানবে না, বলবে ডলার বা ইউরো দাও। স্বর্ণ দিলেও মানবে। সেজন্য অন্যদের গ্রহণযোগ্য মুদ্রায় রিজার্ভ রাখতে হয়।
রিজার্ভ বাকি অংশ পড়ুন...
এক ছোট্ট গ্রহাণু, যার নাম ২০২৫ চঘ৭। মাত্র ১৯ মিটার ব্যাসের এই ক্ষুদ্র বস্তুটি এখন পৃথিবীর সঙ্গে তাল মিলিয়ে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করছে। আমাদের কক্ষপথের সঙ্গে প্রায় পুরোপুরি মিল থাকা এই গ্রহাণুটি আগামী প্রায় ছয় দশক-অর্থাৎ ২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবীর কাছাকাছি অবস্থান করবে বলে পূর্বাভাস পাওয়া গেছে।
এই আবিষ্কার এসেছে আকাশ পর্যবেক্ষণের নিয়মিত রাতের স্ক্যান থেকে যেখানে টেলিস্কোপগুলো ধীরে চলা মøান বস্তুগুলোকে বারবার পর্যবেক্ষণ করে তাদের প্রকৃত গতিপথ নির্ধারণ করে।
কি এই ‘কোয়াসি মুন’?
কোয়াসি মুন এমন একটি গ্রহাণু, যে পৃথিবীর মতোই এক বছ বাকি অংশ পড়ুন...
- Pre
- 1
- 2
- 3
- 4
- 5
- 6
- 7
- 8
- 9
- 10
- 11
- 12
- 13
- 14
- 15
- 16
- 17
- 18
- 19
- 20
- 21
- 22
- 23
- 24
- 25
- 26
- 27
- 28
- 29
- 30
- 31
- 32
- 33
- 34
- 35
- 36
- 37
- 38
- 39
- 40
- 41
- 42
- 43
- 44
- 45
- 46
- 47
- 48
- 49
- 50
- 51
- 52
- 53
- 54
- 55
- 56
- 57
- 58
- 59
- 60
- 61
- 62
- 63
- 64
- 65
- 66
- 67
- 68
- 69
- 70
- 71
- 72
- 73
- 74
- 75
- 76
- 77
- 78
- 79
- 80
- 81
- 82
- 83
- 84
- 85
- 86
- 87
- 88
- 89
- 90
- 91
- 92
- 93
- 94
- 95
- 96
- 97
- 98
- 99
- 100
- 101
- 102
- 103
- 104
- 105
- 106
- 107
- 108
- 109
- 110
- 111
- 112
- 113
- 114
- 115
- 116
- 117
- 118
- 119
- 120
- 121
- 122
- 123
- 124
- 125
- 126
- 127
- 128
- 129
- 130
- 131
- 132
- 133
- 134
- 135
- 136
- 137
- 138
- 139
- 140
- 141
- 142
- 143
- 144
- 145
- 146
- 147
- 148
- 149
- 150
- 151
- 152
- 153
- 154
- 155
- 156
- 157
- 158
- 159
- 160
- 161
- 162
- 163
- 164
- 165
- 166
- 167
- 168
- 169
- 170
- 171
- 172
- 173
- 174
- 175
- 176
- 177
- 178
- 179
- 180
- 181
- 182
- 183
- 184
- 185
- 186
- Next












