‘শাজরা’ ও ‘সিলসিলা’ দুটি শব্দই আরবী। এর আভিধানিক অর্থ যথাক্রমে বৃক্ষ (গাছ) ও শিকল। আর ইসলামী পরিভাষায় এর অর্থ মাশায়িখে তরীক্বত উনাদের মুবারক নামসমূহের তরতীব; যা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পর্যন্ত পৌঁছেছে।
একজন মুরীদের জন্য তার মুর্শিদ ক্বিবলা উনার “শাজরা শরীফ বা সিলসিলা” সম্বন্ধে অবগত হওয়া অবশ্য কর্তব্য।
মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী হযরত কারামত আলী জৌনপুরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার ‘মুরাদুল মুরীদীন’ কিতাবে এ প্রসঙ্গে লিখেছেন, “যে ব্যক্তি মুরীদ হয়েও তার মুর্শিদ ক্বিবলা উন বাকি অংশ পড়ুন...
১। ছদক্বায়ে জারিয়াহ (মসজিদ, মাদরাসা, ইয়াতীমখানা ইত্যাদি)।
২। উপকারী ইলিম (মুরশিদ বা পীর ছাহিব-মুরীদ, উস্তাদ-ছাত্রের সিলসিলা)।
৩। নেককার সন্তান, যে তার পিতা-মাতা উনাদের জন্য দোয়া করে।
বাকি অংশ পড়ুন...
বেমেছাল মহাসম্মানিত বুলন্দী শান মুবারক
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় নসব মুবারক জারী:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
كُلُّ بَنِىْ اُمٍّ يَنْتَمُوْنَ اِلٰى عَصَبَةٍ اِلَّا وَلَدَ حَضْرَتْ فَاطِمَةَ عَلَيْهَا السَّلَامُ فَاَنَا وَلِيُّهُمْ وَاَنَا عَصَبَتُهُمْ
অর্থ: “প্রত্যেক মায়ের সন্তান স্বীয় পিতার দিকে সম্পর্কিত হয়; কিন্তু উম্মু আবীহা, আন নূরুর রবি‘আহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত আওলাদ আলাইহিমাস সালাম উনারা ব্যতীত। আমিই উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র অবিভাবক এবং আম বাকি অংশ পড়ুন...
‘শাজরা’ ও ‘সিলসিলা’ দুটি শব্দই আরবী। এর আভিধানিক অর্থ যথাক্রমে বৃক্ষ (গাছ) ও শিকল। আর ইসলামী পরিভাষায় এর অর্থ মাশায়িখে তরীক্বত উনাদের মুবারক নামসমূহের তরতীব; যা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পর্যন্ত পৌঁছেছে।
একজন মুরীদের জন্য তার মুর্শিদ ক্বিবলা উনার “শাজরা শরীফ বা সিলসিলা” সম্বন্ধে অবগত হওয়া অবশ্য কর্তব্য।
মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী হযরত কারামত আলী জৌনপুরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার ‘মুরাদুল মুরীদীন’ কিতাবে এ প্রসঙ্গে লিখেছেন, “যে ব্যক্তি মুরীদ হয়েও তার মুর্শিদ ক্বিবলা উন বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শন সম্বলিত দিবসগুলিকে স্মরণ করিয়ে দিন সমস্ত কায়িনাতকে। নিশ্চয়ই এর মধ্যে ধৈর্যশীল ও শোকরগোযার বান্দা-বান্দী উনাদের জন্য ইবরত মুবারক ও নছীহত মু বাকি অংশ পড়ুন...
‘শাজরা’ ও ‘সিলসিলা’ দুটি শব্দই আরবী। এর আভিধানিক অর্থ যথাক্রমে বৃক্ষ (গাছ) ও শিকল। আর ইসলামী পরিভাষায় এর অর্থ মাশায়িখে তরীক্বত উনাদের মুবারক নামসমূহের তরতীব; যা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পর্যন্ত পৌঁছেছে।
একজন মুরীদের জন্য তার মুর্শিদ ক্বিবলা উনার “শাজরা শরীফ বা সিলসিলা” সম্বন্ধে অবগত হওয়া অবশ্য কর্তব্য।
মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী হযরত কারামত আলী জৌনপুরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার ‘মুরাদুল মুরীদীন’ কিতাবে এ প্রসঙ্গে লিখেছেন, “যে ব্যক্তি মুরীদ হয়েও তার মুর্শিদ ক্বিবলা উনার বাকি অংশ পড়ুন...
কোন মহান আযীমী নূরে বসুন্ধরা উজ্বালা
তিনি মোদের ছানীয়ে মুর্শিদ শায়েখি লালা
শাহেনশাহ শাহযাদা ক্বিবলা
আমাদের শাহযাদা ক্বিবলা
শাহেনশাহ শাহযাদা ক্বিবলা
ফিতনা ফাসাদ যুগে তিনি সত্য সঠিক ফায়ছালা
জাহেলিয়াত মিটিয়ে দেন মাশুকে মাওলা
বেলায়েতী তখতে আক্বা উচ্চে রাখেন সিলসিলা
পথহারা উম্মাহকে করেন পলকেই ইছলাহ
শাহী রোবে নাস্তানাবুদ তামাম ইবলিসী চেলা
মুবারক ফায়িজে পালায় মুছিবত বালা
অতি দয়ায় করেন ফখর আমাদের সোনার বাংলা
সুন্নীয়তের নিশান উড়ান সবচেয়ে পহেলা
-আবুল হুসাইন।
বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মহান আল্লাহ পাক তিনি প্রেরণ করেছেন কেন, জানেন?
চারটা পবিত্র আয়াত শরীফ আছে এক রকম। তার মধ্যে একটা পবিত্র আয়াত শরীফ হচ্ছে মূল। সেটা বললে বাকীগুলো হয়ে যাবে। মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন-
لَقَدْ مَنَّ اللهُ عَلَى الْمُؤْمِنِينَ إِذْ بَعَثَ فِيهِمْ رَسُولًا مِنْ أَنْفُسِهِمْ يَتْلُو عَلَيْهِمْ آيَاتِهِ وَيُزَكِّيهِمْ وَيُعَلِّمُهُمُ الْكِتَابَ وَالْحِكْمَةَ وَإِنْ كَانُوا مِنْ قَبْلُ لَفِي ضَلَالٍ مُّبِينٍ
অর্থাৎ মু’মিনদের প্রতি মহান আল্লাহ পাক উনার ইহসান, তাদের মধ্য থেকে তাদের জন্য একজন রসূল ছ বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা সবাই আল্লাহওয়ালা বা ওলীআল্লাহ হয়ে যাও। ” এ পবিত্র আয়াত শরীফ উনার দ্বারা সাবেত হয় যে, প্রতিটি জিন-ইনসানেরই ওলীআল্লাহ হওয়ার যোগ্যতা রয়েছে। তবে তার জন্য প্রয়োজন একজন বাকি অংশ পড়ুন...
চতুর্থ সনদ:
চতুর্থ সনদ ও হাদীছটা হযরত ইমাম আবু নু‘আইম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার ‘তিব্বুন নববী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ নামক বিখ্যাত কিতাব এর ১ম খ-ের ৩৮৩ নং পৃষ্ঠায় তিনি লিখেন,
حَدَّثَنا حضرت امام محمد بن جرير رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ، حَدَّثَنا حضرت امام أحمد بن الحسن الترمذي رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ، عَن موسى بن محمد، حَدَّثَنا دفاع بن دغفل السدوسي، عَن عَبد الحميد بن صيفي بن صهيب، عَن أبيه، عَن جَدِّه صهيب الخير، قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم عليكم بألبان البقر فإنها شفاء وسمنها دواء ولحومها داء
অর্থ: “হযরত ইমাম মুহম্মদ ইবনে জারীর রহমতুল্লাহি আলাইহি আমাদের বলেন, আহমদ ইবনুল হাসান আত তিরমিজী রহমতুল্লাহি আলাই বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল: রাজারবাগ শরীফ সিলসিলা ভুক্তদেরকে সম্মানিত মীলাদ শরীফ পাঠকালে ছলাত শরীফ বলার সময় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারক না বলে লক্বব মুবারক যথা রসূলিল্লাহ ও হাবীবিল্লাহ বলে থাকেন। আর অন্য যারা মীলাদ শরীফ পড়েন উনারা সরাসরি নাম মুবারক বলেন।
আবার সালাম পেশ করার সময় আপনারা আসসালামু আলাইকুম ইয়া রসূলাল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম ইয়া নাবিয়্যাল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম ইয়া হাবীবাল্লাহ বলেন। আর অন্যরা ইয়া নাবী সালামু আলাইকা, ইয়া রসূল সালামু আলাইকা, ইয়া হাবীব সালামু আলাইকা বলে থাকেন।
বাকি অংশ পড়ুন...












