পৃথিবীর দিকে এগিয়ে আসছে বিরল এক ধূমকেতু যার নাম থ্রিআই-অ্যাটলাস। যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা জানিয়েছে, এটি আমাদের সৌরজগতের বাইরের কোনো তারকা ব্যবস্থা থেকে এসেছে। পৃথিবীর জন্য কোনো ঝুঁকি না থাকলেও এর গতিপথ ও উৎপত্তি নিয়ে আগ্রহ বেড়েছে বিজ্ঞানীদের মধ্যে।
নাসা জানিয়েছে, ধূমকেতুটি ২৯ অক্টোবর পৃথিবীর সবচেয়ে কাছাকাছি ছিলো। তবে এর দূরত্ব ছিলো প্রায় ১৭ কোটি মাইল যা পৃথিবীর জন্য একেবারেই নিরাপদ। এর একদিন পর ৩০ অক্টোবর এটি সূর্যের সবচেয়ে নিকটে ছিলো।
বিজ্ঞানীরা বলছে, এই ধূমকেতুর কক্ষপথ হাইপারবোলিক অর্থাৎ এটি সূর্ বাকি অংশ পড়ুন...
সৌরজগৎ একটা বিশাল পরিবারের মতো। সূর্যকে ঘিরে ঘুরছে বুধ, শুক্র, পৃথিবীসহ আটটি গ্রহ। আর এই গ্রহগুলোরও আছে নিজস্ব কক্ষপথ, নিজেদের চাঁদ। তবে সৌরজগতের সব গ্রহের চাঁদ নেই। যেমন বুধ বা শুক্র গ্রহের চাঁদ নেই। আবার পৃথিবীর একটাই উপগ্রহ চাঁদ। সবচেয়ে বেশি চাঁদ আছে শনি গ্রহের ২৭৪টি। আর বৃহস্পতির আছে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৯৫টি চাঁদ।
সৌরজগতের এমন আরেক সদস্য হলো ইউরেনাস। এই গ্রহটি বরফের মতো শীতল। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এই গ্রহে এক নতুন সদস্যকে খুঁজে পেয়েছে। অর্থাৎ, ইউরেনাসের আরও একটি চাঁদের খোঁজ পাওয়া গেছে! টেলিস্কোপের সাহায্যে এই চাঁদ খু বাকি অংশ পড়ুন...
শনির চাঁদে জীবনের সন্ধানে জন্য ইলন মাস্কের স্পেসএক্সের সঙ্গে ২৫ কোটি ৬৬ লাখ ডলার মূল্যের চুক্তি করেছে নাসা। এই চুক্তি ড্রাগনফ্লাই মিশনকে সমর্থন দেবে। ড্রাগনফ্লাই একটি রোটোরক্রাফট ল্যান্ডার মিশন যা নাসার ‘নিউ ফন্ট্রেটিয়ার্স প্রোগ্রাম’ এর অধীনে রয়েছে। সৌরজগৎ অনুসন্ধানের জন্য মাঝারি আকারের মহাকাশযান মিশনের জন্য অর্থ সরবরাহ করে এই প্রোগ্রামটি। ড্রাগনফ্লাই এই প্রোগ্রামের চতুর্থ মিশন এবং এর মোট ব্যয় প্রায় ৩৩৫ কোটি ডলার হবে।
পারমাণবিক শক্তি চালিত মহাকাশযান হলো ‘ড্রাগনফ্লাই’। এটি মঙ্গলের রোভার (মঙ্গলে পৃষ্ঠের ওপর চলাচল ক বাকি অংশ পড়ুন...
খোঁজ মিললো সবচেয়ে বড় ছায়াপথ বা গ্যালাক্সির। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এখন পর্যন্ত যতগুলো গ্যালাক্সি পেয়েছে, তার মধ্যে এটিই সবচেয়ে বড়। নেদারল্যান্ডের গবেষকরা খোঁজ পেয়েছে নতুন এই রেডিও গ্যালাক্সির।
প্রায় ১৬ মিলিয়ন আলোকবর্ষ দৈর্ঘ্য এই গ্যালাক্সির। অর্থাৎ এই গ্যালাক্সির একপ্রান্ত থেকে অন্যত্র যেতে সময় লাগবে প্রায় ১ কোটি ৬০ লাখ আলোকবর্ষ। যার তুলনায় আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি একেবারেই ছোট। মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির দৈর্ঘ্য ১ লাখ ৬ হাজার আলোকবর্ষ।
নতুন এই গ্যালাক্সির আয়তন এত বেশি যে, এর মধ্যে এঁটে যেতে পারবে মিল্কিওয়ে গ্যালা বাকি অংশ পড়ুন...
একটি সূর্য আর তার চারপাশে আটটি গ্রহ নিয়ে সৌরজগৎ। সূর্যের শক্তিতেই টিকে আছে আটটি গ্রহের এই পরিবার। কিন্তু এমন নক্ষত্রের কথা ভাবা যায় যেটি ১৩ লাখ গ্রহকে টিকিয়ে রাখতে পারে, হতে পারে তাদের শক্তির অন্যতম উৎস!
আমরা যে ছায়াপথে আছি সেই আকাশগঙ্গায় আবিষ্কৃত এরকম একমাত্র সূর্য বা নক্ষত্র হচ্ছে ইটা কারিনা। সূর্যের চেয়ে প্রায় দেড়শ’ গুণ বড় এবং হাজার গুণ বেশি উজ্জ্বল এ নক্ষত্রকে ইংরেজিতে বলা হয় সুপার স্টার। বাংলায় বলা যায় মহাতারকা বা বিশাল নক্ষত্র। পৃথিবী থেকে ইটা কারিনার দূরত্ব প্রায় সাড়ে সাত হাজার আলোকবর্ষ। তবে আকাশগঙ্গার বাইরে অন্য ক বাকি অংশ পড়ুন...
কম্পিউটার ত্রুটির কারণে পৃথিবীর সঙ্গে ভয়েজার-১ নভোযানের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। বর্তমানে সমস্যাটি সমাধানের চেষ্টা করছে ইঞ্জিনিয়াররা। বর্তমানে পৃথিবী থেকে সবথেকে দূরে অবস্থানরত মহাকাশযান হচ্ছে ভয়েজার-১। ৪৬ বছর পূর্বে ১৯৭৭ সালের ৫ই সেপ্টেম্বর পৃথিবী থেকে যাত্রা শুরু করেছিল মহাকাশযানটি। এরপর মহাশূন্যের মধ্য দিয়ে পাড়ি দিয়েছে গোটা সৌরজগৎ। ২০১২ সালে সৌরজগতের সীমা ছাড়িয়ে মহাবিশ্বের গভীরে পা দেয় মহাকাশযানটি।
নিজের দায়িত্ব পালন শেষ হলেও বছরের পর বছর ধরে তথ্য পাঠিয়েই যাচ্ছে সেই ভয়েজার- ১। যদিও নাসা জানিয়েছে, সম্প্রতি তথ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
উল্কাটি পরিচিত ‘উইঞ্চকম্ব উল্কা’ নামে। ২০২১ এর ফেব্রুয়ারিতে প্রায় অক্ষত অবস্থায় যুক্তরাজ্যের গ্লোসেস্টারশায়ারে এটি পতিত হয়। এই উল্কাপিণ্ডের ছবি নিয়ে ও রাসায়নিক বিশ্লেষণ করে এর চমকপ্রদ রূপ দেখতে পান গবেষকরা।
কার্বনসমৃদ্ধ একটি উল্কাপি- ২ বছর আগে পৃথিবীর বুকে আঘাত হানে। এতে পাওয়া যায় পানি ও আরও কিছু উপাদান।
পাওয়ার ঘটনা এটাই প্রথম। উল্কায় খনিজ উপাদান আকারে ১১ শতাংশের মতো পানি পাওয়া গেছে। ধারনা করা হচ্ছে, সৌরজগৎ সৃষ্টির সময় পাথরের সঙ্গে তরলের রাসায়নিক বিক্রিয়ায় গ্রহাণুপুঞ্জে তৈরি হয়েছিলো এই উল্কা।
বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
মহাবিশ্বের দৃষ্টিকাড়া সব গ্রহ, নক্ষত্র, ছায়াপথ শত শত বছর ধরে মানুষকে মুগ্ধ করে আসছে। কিন্তু যেসব উপাদান দিয়ে মহাবিশ্ব তৈরি, এসব তার মাত্র ৫ শতাংশ। বাকিটা ডার্ক এনার্জি ও ডার্ক ম্যাটার। অথচ এটা নিয়ে বিজ্ঞানীরা এখনও কোনো কূলকিনারা করতে পারেননি।
এবার তা করতে একটি বড় ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থা (ইসা)। সহযোগিতায় ছিল যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (নাসা)।
ডার্ক এনার্জি ও ম্যাটারের রহস্য ভেদ করতে ইসা মহাকাশে একটি টেলিস্কোপ উৎক্ষেপণ করেছে। টেলিস্কোপটির নাম ইউক্লিড। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরি বাকি অংশ পড়ুন...
সূর্য একটি জি-ধরনের প্রধান ধারার তারা। যার ভর সৌর জগতের মোট ভরের শতকরা ৯৯.৮৬৩২ ভাগ। এর গঠন প্রায় নিখুঁত গোলকের মত, কিন্তু উত্তর ও দক্ষিণ মেরুর দিকে কমলালেবুর মত একটু চাপা। এই কমলাকৃতির পরিমাণ প্রতি ৯০ লক্ষ ভাগে এক ভাগ। অর্থাৎ সূর্যের মেরু অঞ্চলীয় ব্যস বিষুবীয় ব্যসের চেয়ে মাত্র ১০ কিলোমিটার কম।
সৌরজগতের কেন্দ্রে আছে সূর্য। পৃথিবীর সব জীব-প্রাণীর জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে সৌরশক্তি গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। সৌরশক্তি তথা সূর্যের আলো ও তাপ একটা চক্রের মতো করে কাজ করে। সূর্যের আলোয় পৃথিবী আলোকিত হয়। সূর্যের আলো দ্বারা সালোকসংশ বাকি অংশ পড়ুন...












