১. শরীরের প্রয়োজনীয় উপকরণ সরবরাহ: সাধারণভাবে কপার শরীরের জন্য অত্যন্ত অপরিহার্য একটি উপাদান তবে অল্প পরিমাণে প্রয়োজন হয়। এই উপাদানটি জিঙ্ক, পটাশিয়াম এবং ক্যালসিয়ামের মতো শরীরের মেটাবলিজম ঠিক রাখতে সাহায্য করে। যদিও বিভিন্ন প্রকার খাদ্যে কপার খনিজটি বিদ্যমান থাকে তবে পিতল/তামার পাত্র ব্যবহারের মাধ্যমে এ উপাদানটি পূরণ করা সম্ভব।
২. অ্যানিমিয়ার প্রকোপ কমায়: তামা শরীরের ভিটামিন এবং আমাইনো অ্যাসিডগুলোকে কার্যকর করতে সাহায্য করে এবং শরীরের বাকি সব কাজকর্ম ঠিক রাখে। যেমন- শরীরের কিছু এনজাইম আছে যা তামার উপর নির্ভরশীল এবং শর বাকি অংশ পড়ুন...
শীতে নিজের পা ও ঠোঁট সুস্থ রাখতে বিশেষ যতœ নিতে হবে। পা ও ঠোঁট ফাটার কারণগুলো জেনে তা প্রতিকার ও প্রতিরোধে ব্যবস্থা নিলে সহজে এমন সমস্যা থেকে দূরে থাকতে পারবেন।
পা ও ঠোঁট কেন ফাটে?
শীতকালে বাতাসে পানীয়বাষ্পের পরিমাণ কমে যায়। আবহাওয়া শুষ্ক থাকে।
শুষ্ক ও ঠাণ্ডা আবহাওয়ার কারণে আমাদের ত্বকও শুষ্ক হয়ে পড়ে। শুষ্কতার প্রভাব সব থেকে বেশি দেখা যায় পা ও ঠোঁটে। পা ও ঠোঁট ফাটা শুরু হয়। শীতকালে বেশির ভাগ মানুষ স্বাভাবিকের তুলনায় কম পানি পান করে।
এ কারণে শরীরের ত্বকের শুষ্কতা রোধ করা সম্ভব হয় না। এটাও পা ও ঠোঁট ফাটায় প্রভাব রাখে।
পানিশূন্ বাকি অংশ পড়ুন...
শীতের রুক্ষতা নানা সমস্যা ডেকে আনে। পায়ের পাতা ফেটে যাওয়ায় অনেকেই কষ্ট পান। এইসময় ত্বক যেমন খুব শুষ্ক হতে থাকে, তেমনই মাথার স্কাল্পও শুষ্ক হয়ে যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, ক্লিন্সিং, স্ক্রাবিং এবং ময়েশ্চারাইজিং- এই পদ্ধতিতে পায়ের পরিচর্চা অত্যন্ত জরুরি।
শীতের রুক্ষতা নানা সমস্যা ডেকে আনে। পায়ের পাতা ফেটে যাওয়ায় অনেকেই কষ্ট পান। এমনিই শীতে কম-বেশি চামড়া ফাটে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় পা ফাটা এতটাই মারাত্মক যে, হাত-পায়ের চামড়া ফেটে গিয়ে রক্ত বেরোনোর ঘটনাও কিন্তু স্বাভাবিক নয়। অর্থাৎ এ ক্ষেত্রে ত্বকের অন্য কোনও বড় সমস্যা রয়েছে বাকি অংশ পড়ুন...
হাত ও পাঃ প্রতি রাতে পা ধুয়ে সুন্নাতী যাইতুনের তেল লাগিয়ে ঘুমাতে যান। এছাড়া নিয়মিত যতœ হিসেবে সপ্তাহে দু-একবার যেটা করতে পারেন তা হলো-রাতে পা প্রথমে সাবান দিয়ে পরিষ্কার করে, ২ টেবিল চামচ কুসুম গরম যাইতুনের তেল +১ চা চামচ লবণের মিশ্রণ তৈরি করে সেটা পায়ে ভালো করে মাসাজ করুন। এতে মৃতকোষ ঝরে যাবে, গোড়ালি নরম হবে, রক্ত চলাচল ভালো হবে। এর বদলে মুখের জন্য যে স্ক্রাব ব্যবহার করেন, তা দিয়েও মাসাজ করতে পারেন। ধুয়ে সুন্নাতী যাইতুনের তেল লাগিয়ে শুয়ে পড়ুন। সারাদিন পর পা দুটোকে যথোপযুক্ত আরাম দিন। হাতের যতœও নিতে পারেন একইভাবে। মুখ, হাত, পা যে ক বাকি অংশ পড়ুন...
কমবেশি সবারই ত্বকের কিছু না কিছু সমস্যা রয়েছে। অনেকেই ত্বকের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ভরসা রাখেন বাজারচলতি প্রসাধনীর উপর। এসব প্রসাধনী ত্বকের সাময়িক খেয়াল রাখলেও দীর্ঘস্থায়ী কোনও সমাধান হয় না। সেক্ষেত্রে ভরসা রাখতে পারেন ঘরোয়া উপাদানের উপর। বেসন ত্বকের যত্নে দারুণ উপকারী। এ কারণে যদি নিয়ম করে বেসনের সঙ্গে কিছু উপাদান মিশিয়ে মাখতে শুরু করেন তাহলে ত্বক উজ্জ্বল দেখাবে।
বেসনের সঙ্গে আর কী কী মিশিয়ে স্ক্রাব তৈরি করতে পারেন?
১. বেসন এবং হলুদের স্ক্রাব: ২ টেবিল চামচ বেসনের সঙ্গে আধ চা চামচ হলুদের গুঁড়ো এবং টক দই ভালো করে মিশিয়ে নি বাকি অংশ পড়ুন...
কফি অনেক আগে থেকেই পানীয় হিসেবে বেশ জনপ্রিয়। কারণ হতে পারে এর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট বা মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ানোর ক্ষমতা। তবে সৌন্দর্য চর্চায়ও কফি বেশ কার্যকর।
কফি ফেসিয়াল স্ক্রাব: ত্বক সজীব রাখতে কফি দিয়ে তৈরি স্ক্রাব বেশ কাজে দেয়। এক্ষেত্রে ৩ টেবিল-চামচ কফির গুঁড়ার সঙ্গে ১ টেবিল-চামচ মধু এবং ১ টেবিল-চামচ জয়তুনের তেল একসঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে। তারপর মিশ্রণটি পরিষ্কার ত্বকে লাগিয়ে মাসাজ করতে হবে। সবশেষে হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেললেই ত্বক দেখাবে উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত।
কফি মাস্ক: ত্বক টানটান করতে ২ টেবিল-চামচ কফির বাকি অংশ পড়ুন...
কচুর লতি কাটা বেশ ঝামেলার। বিশেষ করে যারা নতুন গৃহিণী তাদের জন্য তো আরো কষ্টের কাজ। জানুন কি করে সহজে পরিষ্কার করে কাটবেন কচুর লতি। প্রথমে কচুর লতি গুলো ভালো করে ধুয়ে নিন।
এরপর একটি বড় গামলায় পানি নিয়ে তাতে কচুর লতি গুলো ১০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। একটি লতি নিয়ে প্রথমে তার গায়ে থাকা আলগা অংশগুলো টেনে টেনে খুলে ফেলে দিন।
এরপর একটি পাতিল পরিষ্কার করার তারের জালি বা স্ক্রাবার নিন। লতি চার স্ক্রাবারের মাঝে রেখে স্ক্রাবার দিয়ে টেনে টেনে ঘষুন।
তাতে করে দেখবেন ছাচা বা কাটা ছাড়াই লতির উপরের অংশ সহজে উঠে আসবে। এভাবে পুরো অংশ পরিষ্কার কর বাকি অংশ পড়ুন...
বাজার থেকে কেটে নিয়ে আসা হোক কিংবা বাড়িতেই কাটা হোক, মাছ তো না ধুয়ে রান্না করা যাবে না। ভালো করে না ধোয়া হলে মাছে এক ধরনের কটু গন্ধ থেকে যায়। তখন খাওয়ার রুচিই চলে যায়। তাই ভালো করে মাছ পরিষ্কার করতে হবে। কিন্তু এরপর হাতে যে গন্ধ থেকে যাবে তা দূর করার জন্য কী করণীয়? জানুন মাছ ধোয়ার পর হাত থেকে গন্ধ দূর করার উপায়-
তেল ও হলুদ ব্যবহার:
মাছ কাটা কিংবা ধোয়ার পর হাতের গন্ধ দূর করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে তেল ও হলুদ। এই পদ্ধতি বেশ পুরোনো। মাছ ধোয়ার পর হাত ধুয়ে ভালো করে মুছে নিতে হবে। এরপর তাতে তেল ও হলুদ মিশিয়ে ভালো করে ঘষতে হবে। এরপর সাবান বাকি অংশ পড়ুন...
দীর্ঘদিন ব্যবহারের কারণে হলুদাভ হয়ে যেতে পারে টাইলস। অনেক সময় টাইলসের মাঝের অংশে জমে থাকে ময়লা যা সহজে দূর করা যায় না। এছাড়া বাথরুমের টাইলস ভেজা থাকার কারণে পিচ্ছিল হয়ে যায়। জেনে নিন কীভাবে ঝকঝকে করবেন টাইলস।
রাতে ঘুমানোর আগে টাইলসের উপর লবণ ছিটিয়ে দিন। পরদিন ব্রাশ দিয়ে স্ক্রাব করে পরিষ্কার করে ফেলুন।
একটি স্পঞ্জ ভিজিয়ে বেকিং সোডা লাগিয়ে ঘষে নিন টাইলস।
বাথরুমে ব্যাকটেরিয়ারর আনাগোনা থাকে। এগুলো পরিষ্কার করতে সিরকা ব্যবহার করা যেতে পারে। একটি ¯েপ্র বোতলে সমপরিমাণ পানি এবং সিরকা মিশিয়ে টাইলসের উপর ¯েপ্র করুন। কিছুক্ষণ অপে বাকি অংশ পড়ুন...












