ইরানে সাফাবী যুগের বয়নশিল্প:
সাফাবী শাসনের সাথে সাথে ইরানীয় বয়নশিল্পে স্বর্ণযুগের সূত্রপাত ঘটে। সাফাবী সিল্কবস্ত্রকে তিনটি শ্রেণিতে বিভক্ত করা যায় সাদামাটা সিল্কবুনন, বুটিদারসিল্ক ও মখমলসিল্ক। এসব তন্ত্রবস্ত্র রাজ্যের বিশেষ কাজে ব্যবহৃত হওয়া ছাড়াও গৃহের সাজসজ্জাকরণের জন্য কাজে লাগানো হতো। আবার সাফাবী সুলতানগণের পক্ষ হতে সম্মানসূচক উপহার হিসেবে কোনো বিশেষ ব্যক্তি ও রাষ্ট্রপ্রধানকে এই জাতীয় রেশমীবস্ত্র ও মখমল প্রদান করা হতো। এই জাতীয় রেশমীবস্ত্রের অলঙ্করণে থাকতো বিভিন্ন পুষ্পগুল্মের মটিফ। প্রাসঙ্গিকভাবে ষষ্ঠদ বাকি অংশ পড়ুন...
সাফাবী যুগের মৃন্ময়শিল্প দু’টি শ্রেণিতে বিন্যাস করা যেতে পারে। একটি শ্রেণিতে কেবলমাত্র সাফারী অলঙ্করণ বন্ধনীযুক্ত যা পা-ুলিপি-দ্যুতিকরণ, কম্বল ও বয়নশিল্পের অলঙ্করণরূপে আমাদের নিকট পরিচিতি লাভ করেছে। দ্বিতীয় শ্রেণিতে মিং চীনা বাসনের অনুকরণে ষষ্ঠদশ শতাব্দীতে ইরানীয় মৃৎশিল্পীগণ প্রকৃত মৃন্ময়পাত্রের।
উৎপাদনের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন এবং এসব মৃৎপাত্র সাফারী শাসকগণ কর্তৃক বিশেষভাবে প্রশংসিত হয়েছে। ইরানী স্টাইলের সাথে চৈনিক ডিজাইনকে একীভূত করে তৈরি প্রাথমিক পর্যায়ের দু’টি থালা মেট্রোপলিটান মিউজিয়ামে সংরক্ষিত আছ বাকি অংশ পড়ুন...
ইরানে মোঙ্গল যুগের সিরামিক্স শিল্প:
১২৫৮ খৃ: ইরান ও মেসোপটেমিয়া জয় করে মোঙ্গল-ইলখানগণ এই ভূ-ভাগে রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করেন। বাগদাদকে শীতকালীন নিবাস হিসেবে মনোনীত করে ইলখানি শাসকগণ তাবরিজ, মারাগা ও সুলতানিয়া প্রভৃতি নগরে তাদের প্রশাসনিক দপ্তর প্রতিষ্ঠা করেন। এসব দরবারি কেন্দ্রে মেসোপটেমিয়া ও ইরানের বিভিন্ন স্থানের শিল্পীগণ আসতে থাকেন এবং সব কিসমের শিল্পের বিকাশে প্রভূত অবদান রাখেন। মৃন্ময়শিল্প ছিলো সেগুলোর অন্যতম।
প্রাথমিক পর্যায়ে ইলখানি মৃৎশিল্পীগণ মৃৎপাত্র ও দেয়াল টাইলসের অলঙ্করণে পূর্বের রীতি অনুসরণ করেছেন এবং তাতে বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে কতিপয় সন্ত্রাসী ক্যাম্পাসে রক্ষীবাহিনীর মতো সন্ত্রাস ও দখলদারি কায়েম করেছে বলে অভিযোগ করেছে ছাত্রদল। সংগঠনটি বলছে, তারা বিভিন্ন ক্যাম্পাসে ছাত্রদলের কর্মীদের মবের ভয়ভীতি দেখিয়ে ছাত্রলীগের স্টাইলের সন্ত্রাসের পুনরাবৃত্তি করছে।
গতকাল ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব এসব কথা বলেন।
রাকিবুল ইসলাম রাকিব বলেন, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলে বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্বে যে সমস্ত ইসলামী নিদর্শন রয়েছে- তার অন্যতম হলো মসজিদ। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাকে বহির্বিশ্ব চেনে মসজিদের নগরী হিসেবে। রাজধানী ঢাকার বয়স ৪০০ বছর পেরিয়ে গেছে। কিন্তু মসজিদের নগরী হিসেবে ঢাকার বয়স আরও বেশি, ৫৬০ বছর। বর্তমানে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে অনেক ইসলামিক নিদর্শন। বাঙালির ইতিহাস হাজার বছরের। এই দীর্ঘ সময়ে বাংলাকে শাসন করেছেন দেশি-বিদেশি অনেক শাসক। তখন নিজেদের প্রয়োজনেই তারা গড়েছেন অনেক ইসলামিক স্থাপনা। সময়ের ধারায় যা প্রতœসম্পদে পরিণত হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম মসজিদ। এসব মসজিদ, কারুকাজ বাকি অংশ পড়ুন...
ব্রিটিশিয় কায়দা-কানুন যারা এখনো ছাড়তে পারে নি, যারা এখনো স্যুটেড-বুটেড হয়ে দেশ চালাতে চায়, সেই সব শাসকগোষ্ঠী দিয়ে দেশের উন্নয়ন আশা করা যায় না, মুষ্টিমেয় কিছু পুঁজিবাদী ব্যবসায়ীর উন্নয়ন হয় মাত্র। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে গরিব-মধ্যবিত্ত শ্রেণীর উন্নতি হলেই দেশের সামগ্রীক উন্নয়ন হয়েছে বলে বিবেচিত হয়।
কেননা, উন্নয়ন কেবল অনুন্নয়নদের জন্য। তেলওয়ালা মাথায় তেল দেয়া কোনো কাজ নয়, বরং তেলহীন গরিবের সাথে পরিহাস করা হয়। আমাদের দেশের গণতান্ত্রিক শাসকরা এ কাজটিই করে থাকেন। পয়সাওয়ালারা আরো বেশি পয়সা ওয়ালারা হয়, আর কুঁড়েঘরের বাসিন্দারা ছিন্ন বাকি অংশ পড়ুন...
শীতপ্রধান দেশের বরফের বাড়িকে ইগলু বলে। বরফ খ- দিয়ে তৈরি গম্বুজ আকৃতির ছোট ঘর। শীতপ্রধান কয়েকটি দেশের মতো শীতপ্রধান অঞ্চলে মানুষ থাকার জন্য তুষার (বরফ) দিয়ে ঘর তৈরি করে। এসব গম্বুজ আকৃতির ঘরকে বলে ইগলু।
যেসব দেশে সারাবছর শীত বেশি থাকে সেসব দেশকে বলা হয় শীতপ্রধান দেশ। আমাদের দিন ২৪ ঘণ্টার অর্ধেক রাত আর অর্ধেক দিনের আলো।
এসব দেশে বছরের ছয় মাস রাত থাকার পর ছয় মাস দিন থাকে। আমাদের দেশে শীত বা গরমের অংশের আধিক্য নেই। না শীত না গরম; মাঝামাঝি অবস্থান। এ অবস্থাকে বলে নাতিশীতোষ্ণ। বেশিরভাগ দেশে শীত ও গ্রীষ্মকাল নামে দু’টি ঋতু। আর আমাদের বাকি অংশ পড়ুন...
শীতপ্রধান দেশের বরফের বাড়িকে ইগলু বলে। বরফ খ- দিয়ে তৈরি গম্বুজ আকৃতির ছোট ঘর। শীতপ্রধান কয়েকটি দেশের মতো শীতপ্রধান অঞ্চলে মানুষ থাকার জন্য তুষার (বরফ) দিয়ে ঘর তৈরি করে। এসব গম্বুজ আকৃতির ঘরকে বলে ইগলু।
যেসব দেশে সারাবছর শীত বেশি থাকে সেসব দেশকে বলা হয় শীতপ্রধান দেশ। আমাদের দিন ২৪ ঘণ্টার অর্ধেক রাত আর অর্ধেক দিনের আলো।
এসব দেশে বছরের ছয় মাস রাত থাকার পর ছয় মাস দিন থাকে। আমাদের দেশে শীত বা গরমের অংশের আধিক্য নেই। না শীত না গরম; মাঝামাঝি অবস্থান। এ অবস্থাকে বলে নাতিশীতোষ্ণ। বেশিরভাগ দেশে শীত ও গ্রীষ্মকাল নামে দু’টি ঋতু। আর আমাদের বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
“ভারত ফ্যাসিবাদের ধীর গতির উত্থানের সাক্ষী হচ্ছে” শিরোনামের একটি নোটে ভারতীয় লেখক এবং ইতিহাসবিদ মুকুল কেসাভান নাৎসি ফ্যাসিবাদ এবং ভারতের শাসক দলের হিন্দু জাতীয়তাবাদের মধ্যে মিলগুলো পরীক্ষা করেছে। কেসাভান বিশ্বাস করে যে ভারতে সংখ্যাগরিষ্ঠতাবাদী আন্দোলন বিশেষ করে ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) এবং এর মূল সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস) নাৎসি ফ্যাসিবাদ থেকে মতাদর্শকে আলিঙ্গন করেছে।
কেসাভান উল্লেখ করেছে যে বিজেপি এবং তার মূল সংগঠন আরএসএস বিভিন্নভাবে নাৎসি জাতীয়তাবাদ দ্বারা অনুপ্রাণিত ছিল বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
দেশে আওয়ামী লীগের স্টাইলে গণতন্ত্র চলছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। তিনি বলেছেন, সংসদের ৩৫০টি আসনের মধ্যে সরকারের দয়ায় বিরোধী দল মাত্র ১৩টি আসন পেয়েছে। আবার স্বতন্ত্র ও অন্য দল থেকে যারা এসেছে তারাও সরকার প্রধানকে স্যালুট দিয়ে এসেছে। এটা হলো বাংলাদেশ স্টাইলে গণতন্ত্র, আওয়ামী স্টাইলের গণতন্ত্র। কিন্তু এটা সত্যিকারের গণতন্ত্র নয়।
গতকাল ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী তাতী দলের ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলে বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমান সমাজে শীতকালে পুরুষ-মহিলা, ছেলে-মেয়েরা কথিত ফ্যাশন আর স্টাইলের নামে সম্মানিত শরীয়তসম্মত অর্থাৎ মহাসম্মানিত সুন্নতী পোশাক বাদ দিয়ে, কাফির-মুশরিকদের পোশাক পরিধানে তারা ব্যস্ত। নাউযুবিল্লাহ!
অথচ আমাদের জন্য সর্বোত্তম আদর্শ মুবারক হচ্ছেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। এ প্রসঙ্গে মহাসম্মানিত মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِيْ رَسُوْلِ اللهِ أُسْوَةٌ حَسَنَةٌ
অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
আচারি ভুনা খিচুড়ি একটি বাঙালি ঘরণার মশলাযুক্ত খিচুড়ি রেসিপি। এটি তৈরি করতে বাসমতি চাল অথবা পোলাওয়ের চাল লাগবে। এটি হোটেল কিংবা রেস্টুরেন্ট স্টাইলের খিচুড়ির একটি রূপ। যা আপনি চাইলে বাসায় পরিবারের সঙ্গে খেতে পারেন। আসুন, আমরা জেনে নিই ‘আচারি ভুনা খিচুড়ি’ রান্নার পদ্ধতি। তার আগে চলুন দেখে নিই কী কী উপকরণ লাগবে-
উপকরণ: বাসমতি চাল এক কাপ, মুসুর ডাল ১/২ কাপ, আলু একটি, গাজর কুচি এক কাপ, রসুন কুচি এক চা চামচ, আদা কুচি এক চা চামচ, পেঁয়াজ কুচি এক কাপ, টমেটো কুচি এক কাপ, ধনেপাতা কুচি, তেল দুই টেবিল চামচ, গরম মসলা গুঁড়া ১/২ চা চামচ, টুকরো মরিচ (স্বা বাকি অংশ পড়ুন...












