মাদারীপুর সংবাদাদতা:
স্বপ্নের দেশ ইতালির উদ্দেশে লিবিয়া থেকে রওনা দেয়ার পর নিখোঁজ হন মাদারীপুর জেলার শিবচরের বেশ কয়েকজন যুবক। এক মাস নিখোঁজ থাকার পর গত বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) খবর এসেছে, নৌকাডুবির ঘটনায় নিখোঁজ তারা। এই যুবকদের একজন নিশাত মাতুব্বর।
গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাড়িতে খবর এল নিশাতসহ অভিবাসনপ্রত্যাশীদের বহনকারী ট্রলারটি ডুবে গেছে ভূমধ্যসাগরে। বেশির ভাগই সমুদ্রে ডুবে নিখোঁজ। এমন খবর বাড়িতে পৌঁছানোর পর শোকের ছায়া নেমে এসেছে বাড়িতে। শুধু নিশাতই নন, মাদারীপুর জেলার শিবচরের বিভিন্ন এলাকার আরও তিন যুবকের খোঁজ নেই বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
সচ্ছল জীবনের আশায় অনেক তরুণ অবৈধপথে পাড়ি জমাচ্ছেন বিদেশের বিভিন্ন দেশে। অবৈধভাবে গিয়ে প্রাণ হারান এদের অনেকেই। অনেকের খোঁজ মিলে না সারা জীবনেও।
ভাগ্য বদলের আশায় জমি বন্ধক রেখে, তিনটি গরু বিক্রি করে এবং ঋণ নিয়ে ১৭ বাকি অংশ পড়ুন...
(গত পর্বের পর)
সেই রাত্রে ঐ কাজী সাহেব
স্বপ্নে দেখতেছে, সে জান্নাতে গেছে। জান্নাতে গিয়ে দেখতেছে সেখানে অনেকগুলি বড় বড়
বালাখানা তৈরী করা হচ্ছে। সেখানে নূরে
মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক
ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও আছেন। সেই
কাজী সাহেব জিজ্ঞাসা করতেছে এখানে কি করা হচ্ছে? এখানে বড় বড় জান্নাতী বালাখানা তৈরী করা হচ্ছে। কাদের জন্য? এটা মুসলমানদের জন্য। তখন
কাজী সাহেব সে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া
সাল্লাম উনার কাছে গেলো। গিয়ে বললো, ইয়া রসূলাল্লাহ! ইয়া হাব বাকি অংশ পড়ুন...
শাহযাদা সাইয়্যিদুনা তিনি মোর খুবই চেনা
আক্বা আমার, মাওলা আমার, দোজাহানের ঠিকানা!
খেয়ালের খেয়ায় চড়ে, স্বপ্নেরা শূন্যে উড়ে
খামখেয়ালির ভাবনাগুলো সত্যি করেন মাওলানা
খুব সকালের সৌরভে, হৃদয়ের অনুভবে
শিশিরের শুভ্র পরশে খুঁজে পাই ছিফত ছানা
ঘুম হারা এ দু’চোখে, অভাগার সুখে দুখে
কাছে টানেন, কাছে রাখেন, দূর করে দেন যাতনা
নিরাশার অন্ধকারে, হারালে বারেবারে
দু'হাতে খুব আগলে রাখেন, মুছে দেন অশ্রুকণা
রোজ একাকী সিজদাতে, মুনাজাতের কান্নাতে
নিবেদন জানাই সারাক্ষণ হতে চাই ইশকে ফানা
বাকি অংশ পড়ুন...
(গত ৫ যিলহজ্জ শরীফের পর)
মহান মুর্শিদ ক্বিবলা তিনি যা আদেশ করবেন তা নির্দ্বিধায় পালন করবে। এটাই মুরীদের জন্য কল্যাণকর। সে সম্পর্কে আরো একটি ওয়াকেয়া রয়েছে।
হযরত যুন নুন মিশরী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার একজন মুরীদ ছিলেন। তিনি একাধারে একই স্থানে চল্লিশ দিন করে চল্লিশবার নির্জনে ইবাদত করেছিলেন। চল্লিশবার হজ্জ আদায় করেছিলেন। একাধারে চল্লিশ বছর সারা রাত ইবাদতে লিপ্ত ছিলেন। একবার উক্ত মুরীদ হযরত যুন নুন মিশরী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার নিকটে আবেদন জানালেন, হুজুর! আমি আপনার নির্দেশ অনুযায়ী দীর্ঘ চল্লিশ বছর ইবাদত-বন্দেগী করলাম; কিন বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
দুবাই এয়ারশোতে ভারতের নিজস্ব যুদ্ধবিমান তেজসের বিধ্বস্ত হওয়া দেশটির প্রতিরক্ষা প্রযুক্তিকে ধাক্কা দিয়েছে। চার দশকের দীর্ঘ যাত্রার পর আন্তর্জাতিক বাজারে যুদ্ধবিমানটির জায়গা করে নিতে ভারতের প্রচেষ্টা এই দুর্ঘটনার কারণে আরও কঠিন হয়ে গেল বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞরা।
এ ঘটনাটি এমন সময় ঘটল, যখন দুবাই এয়ারশোতে উপস্থিত ছিল ভারতের প্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানও। মাত্র ছয় মাস আগেই দুই দেশের মধ্যে গত কয়েক দশকের সবচেয়ে বড় আকাশযুদ্ধ সংঘটিত হয়। এমন প্রেক্ষাপটে বৈশ্বিক ক্রেতাদের সামনে একটি যুদ্ধবিমানের বিধ্বস্ত হওয়া ভারতী বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস বলেছে, সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের স্বপ্ন অনুযায়ী একটি বৈষম্যহীন, শোষণমুক্ত ও জনকল্যাণমূলক রাষ্ট্র গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ।
সে বলেছে, মুক্তিযোদ্ধারা যে স্বপ্ন নিয়ে দেশকে স্বাধীন করেছিলেন- একটি বৈষম্যহীন, শোষণমুক্ত, জনকল্যাণমুখী ও স্বাধীন রাষ্ট্র- আমরা সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেছে, এখন থেকে আমরা বাংলাদেশকে এমনভাবে গড়ে তুলতে চাই, যাতে এই দেশের জনগণই যেন সব ক্ষমতার উৎস হয়ে ওঠে এবং বাংলাদেশ মানবিক ও কল্যাণমুখী রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্বের কাছে স্বীকৃতি পায়।
গতক বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিতি মুবারক:
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল হাদিয়াহ আশার আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত নাম মুবারক হচ্ছেন হযরত উম্মে হাবীবা বিনতে আবি সুফিয়ান আলাইহাস সালাম। তিনি কুরাইশ গোত্রের উমাইয়া শাখার অন্তর্ভুক্ত। হযরত হাবীবাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার মেয়ের নাম, সেজন্য হযরত উম্মে হাবীবা আলাইহাস সালাম এই কুনিয়াত মুবারকেই তিনি প্রসিদ্ধ হয়েছেন। উনার প্রকৃত নাম মুবারক ছিল হযরত রমলা আলাইহাস সালাম। উনার পিতা হযরত আবু সুফিয়ান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু। তিনি ইসলাম গ্রহণের পূর্বে কুরাঈশ নেতা ছিলেন।
হযরত আবু সুফিয়ান রদ্ব বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিতি মুবারক ও নসবনামা:
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল আশিরাহ আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত নাম মুবারক হচ্ছেন হযরত ছফিয়াহ আলাইহাস সালাম। তিনি তৎকালীন আহলে কিতাবধারী ইয়াহুদী সম্প্রদায়ভুক্ত ছিলেন। উনার পিতা হুয়াই বিন আখতাব, ইয়াহুদী বনু নাদ্বীর গোত্রের সর্দার ছিলেন, যিনি জলিলুল ক্বদর রসূল হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার ভাই হযরত হারুন ইবনে ইমরান আলাইহিস সালাম উনার অধঃস্তন পুরুষ। উনার নসবনামা হচ্ছেন- হযরত ছফিয়াহ বিনতে হুয়াই আলাইহিস সালাম ইবনে আখত্বব আলাইহিস সালাম ইবনে সাঈদ আলাইহিস সালাম ইবনে আমির আলাইহিস সাল বাকি অংশ পড়ুন...
উনি অনেক চিন্তা করতে করতে গভীর রাতে ঘুমিয়ে গেলেন। ঘুমের মধ্যে তিনি স্বপ্নে শামাউনকে দেখলেন। সে স্বর্ণের মুকুট মাথায় প্রফুল্ল অবস্থায় দামী দামী পোশাক পরিচ্ছদ পরে বেহেশ্তের মধ্যে বিচরণ করছে, খুব হাসি-খুশি। সে বললো, হে হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি! আপনার কথা আমি সত্য পেয়েছি। হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বললেন, কেমন আছ? আপনি যেমন দেখছেন। বললো, হুযূর! আপনার এই কাগজটার এখন আর জরুরত নেই, আপনি এটা নিয়ে নেন।
হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি চিন্তা করছিলেন, কাগজটা আবার যদি ক্বিয়ামতের দিন পেশ করে, তাহলে আমার কি অবস্থা বাকি অংশ পড়ুন...












