কুল-মাখলুক্বাত-উনার নবী ও রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হায়াতুন নবী, ছাহিবে ইলমে গ¦ইব, ছাহিবে মুত্তালা’ ‘আলাল গ¦ইব, আল-হাদ্বির, আন্-নাযির, আকরামুল আওওয়ালীন ওয়াল আখিরীন, ফখরুল আম্বিয়া, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ সাইয়্যিদুনা মাওলানা হযরত মুহম্মদ মুস্তফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা মাওলানা আহমদ মুজতবা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত আকার-আকৃতি মুবারক, মহাসম্মানিত সীরত মুবারক, মহাপবিত্র রহমতী ছূরত মুবারক এবং উ বাকি অংশ পড়ুন...
কুল-মাখলুক্বাত-উনার নবী ও রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হায়াতুন নবী, ছাহিবে ইলমে গ্বইব, ছাহিবে মুত্তালা’ ‘আলাল গ্বইব, আল-হাদ্বির, আন্-নাযির, আকরামুল আওওয়ালীন ওয়াল আখিরীন, ফখরুল আম্বিয়া, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ সাইয়্যিদুনা মাওলানা হযরত মুহম্মদ মুস্তফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা মাওলানা আহমদ মুজতবা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত আকার-আকৃতি মুবারক, মহাসম্মানিত সীরত মুবারক, মহাপবিত্র রহমতী ছূরত মুবারক এ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত নূরানী হুলিয়া মুবারক উনার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা:
পবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করা হয়েছে-
لو لاك لما خلقت الافلاك
অর্থ: “হে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আপনাকে সৃষ্টি না করলে আসমান-যমীন কোন কিছুই সৃষ্টি করতাম না। ”
পবিত্র হাদীসে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
لو لاك لما أظهرت الربوبية
অর্থ: “হে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আপনাকে সৃষ্টি না করলে আমি মহান আল্লাহ পাক আমার নিজের সম্মানিত রুবুবিয়ত মুবারক প্রকাশ করতাম না। ”
যেই মহাসম্মানিত রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
لَوْلَاكَ لَمَا خَلَقْتُ الْأَفْلَاكَ
পবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারকে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন যে, “আমি (মহান আল্লাহ পাক) আমার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সৃষ্টি না করলে আসমান-যমীন কিছুই সৃষ্টি করতাম না।”
আরো ইরশাদ মুবারক করেন, আমার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি কে?
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার এবং সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার অর্থাৎ উনাদের একমাত্র ইবনুন (ছেলে সন্তান) হলেন সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি।
তিনি উনার মহাসম্মানিত আব্বাজান আলাইহিস সালাম ও মহাসম্মানিতা আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনাদের উভয়ের দিক থেকেই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত আওলাদ বা বংশধর।
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম ত বাকি অংশ পড়ুন...
لَوْلَاكَ لَمَا خَلَقْتُ الْأَفْلَاكَ
পবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারকে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন যে, “আমি (মহান আল্লাহ পাক) আমার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সৃষ্টি না করলে আসমান-যমীন কিছুই সৃষ্টি করতাম না। ”
আরো ইরশাদ মুবারক করেন, আমার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনা বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বহুমাত্রিক ও বহুপর্যায়ের নজিরবিহীন ও নির্মম মানবাধিকার লঙ্ঘনের দৃষ্টান্তমূলক জবাবদিহি নিশ্চিত করা এবং এক্ষেত্রে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য তদন্ত নিশ্চিতে জাতিসংঘের উদ্যোগে সম্পূর্ণ স্বাধীন কমিশন গঠন করার মাধ্যমে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করাসহ ১১ দফা দাবি জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।
একইসঙ্গে এই মুহূর্ত থেকে সব অসত্য বয়ান ও মিথ্যাচার বন্ধ করে, দেশবাসীর মানবাধিকার, ন্যায়বিচার ও সুশাসন নিশ্চিত করার দাবিও জানিয়েছে সংস্থাটি।
গতকাল ইয়াওমুল আহাদ (র বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
জাফর ইকবালের মা আয়েশা ফয়েয লিখিত ‘জীবন যে রকম’ বইয়ে ২৫ মার্চ পরবর্তি মে মাসে তারাকোথায় ছিলো সে সম্পর্কে উক্ত বইয়ের ৫৯-৬০ পৃঃ মে অধ্যায় থেকে যা জানা যায়, তার সংক্ষিপ্ত রূপ হলো- পিরোজপুরে তাদের পরিবারের সবাইকে নিয়ে বাবলা নামক এক বনে মুবারক খান নামে একজন গ্রাম্য মাতবরের বাসায় তারা আশ্রয়ে ছিলো। সে সময় জাফর ইকবালের বাবা পাকিস্তানী সরকারের অনুগত একজন পুলিশ অফিসার ছিলো। থানায় জরুরী ডাক পড়লে জাফরের পিতাকে তার মা যেতে দিতে না চাইলে সে বলে, যদি না যাই আমার নামে হুলিয়া দিয়ে ধরার জন্য চলে আসবে। ছেলেমেয়ে সবাইকে ধরে নিয়ে যাবে বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
জাফর ইকবালের মা আয়েশা ফয়েয লিখিত ‘জীবন যে রকম’ বইয়ে ২৫ মার্চ পরবর্তি মে মাসে তারাকোথায় ছিলো সে সম্পর্কে উক্ত বইয়ের ৫৯-৬০ পৃঃ মে অধ্যায় থেকে যা জানা যায়, তার সংক্ষিপ্ত রূপ হলো- পিরোজপুরে তাদের পরিবারের সবাইকে নিয়ে বাবলা নামক এক বনে মুবারক খান নামে একজন গ্রাম্য মাতবরের বাসায় তারা আশ্রয়ে ছিলো। সে সময় জাফর ইকবালের বাবা পাকিস্তানী সরকারের অনুগত একজন পুলিশ অফিসার ছিলো। থানায় জরুরী ডাক পড়লে জাফরের পিতাকে তার মা যেতে দিতে না চাইলে সে বলে, যদি না যাই আমার নামে হুলিয়া দিয়ে ধরার জন্য চলে আসবে। ছেলেমেয়ে সবাইকে ধরে নিয়ে যাবে বাকি অংশ পড়ুন...












