হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আপনি ইরশাদ মুবারক করেছেন,
لَايَـخْلُوَنَّ رَجُلٌ بِاِمْرَاَةٍ اِلَّا كَانَ ثَالِثُهُمَا الشَّيْطَانُ.
অর্থ : কোন গাইরে মাহরাম পুরুষ যেন কোন গাইরে মাহরাম মহিলাদের সাথে নিরিবিলিতে একত্রিত না হয়, কেননা তখন তাদের তৃতীয় সঙ্গী হয় শয়তান।
বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার সূরা মারইয়াম শরীফ উনার ৩৬নং আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন,
لَيْسَ الذَّكَرُ كَالْاُنْثىَ
অর্থ: তিনি এমন একজন সম্মানিতা মহিলা উনার সমকক্ষ কোন পুরুষও নেই।
এই আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত উম্মু রূহিল্লাহ আলাইহাস সালাম উনার সম্পর্কে বলেছেন, উনার যুগে কোন পুরুষও উনার সমকক্ষ ছিল না।
আর হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সম্পর্কে সূরা আহযাব শরীফ উনার ৩২নং আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে,
لَسْتُنَّ كَأَحَدٍ مِّنَ النِّسَاءِ .
অর্থ: নূরে মুজাসসাম হাব বাকি অংশ পড়ুন...
বিশিষ্ট আনছারী ছাহাবী হযরত কাতাদাহ্ বিন নু’মান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু ছিলেন বাইয়াতে আকাবায় অংশগ্রহণকারীদের অন্যতম একজন। তিনি ঐতিহাসিক বদর জিহাদসহ দ্বীন ইসলামের পরবর্তী সকল জিহাদেই বীরত্বের সাথে অংশগ্রহণ করেন।
উহূদের জিহাদ প্রসঙ্গে তিনি বর্ণনা করেন- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কোন এক সৌভাগ্যবান ব্যক্তি একটি তীর হাদিয়া করেছিলেন। উহূদের জিহাদের সময় তিনি তীর মুবারকটি আমার হাতে দিয়েছিলেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল বাকি অংশ পড়ুন...
আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারুকে আযম আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত খিলাফতকালে পারস্য বিজয়ের জন্য যে অভিযান পরিচালিত হয়, তার সেনাপতি এবং দায়িত্বশীল হিসেবে মনোনীত হন দ্বীন ইসলাম উনার বীর সিপাহসালার হযরত সাদ ইবনে আবী ওয়াক্কাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
সে সময় পারস্যের শাসক ছিলো ইয়াজদ গের্দ এবং তার প্রধান সেনাপতি ছিল রুস্তম। হযরত সাদ ইবনে আবী ওয়াক্কাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু মুসলিম ফৌজ নিয়ে রওয়ানা হলেন এবং কাদেসিয়া নামক স্থানে অবস্থান নিলেন। সেখান থেকে তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ফারুকে আযম আলাইহিস সালাম উনার দিক নির্ বাকি অংশ পড়ুন...












