মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَنْ أَظْلَمُ مِمَّنْ مَنَعَ مَسَاجِدَ اللهِ أَنْ يُذْكَرَ فِيهَا اسْمُه‘ وَسَعَى فِي خَرَابِهَا اُولٰئِكَ مَا كَانَ لَهُمْ اَنْ يَدْخُلُوهَا إِلَّا خَائِفِينَ لَهُمْ فِي الدُّنْيَا خِزْيٌ وَلَهُمْ فِي الْاٰخِرَةِ عَذَابٌ عَظِيمٌ.
অর্থ: ওই ব্যক্তির চেয়ে বড় যালিম আর কে? যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত মসজিদসমূহে উনার যিকির মুবারক করতে, উনার সম্মানিত নাম মুবারক উচ্চারণ করতে বাধা দেয় এবং সেগুলোকে উজাড় বা বিরাণ করতে চেষ্টা করে। তাদের জন্য ভীত-সন্ত্রস্ত অবস্থায় অর্থাৎ খালিছ তওবা-ইস্তিগফার করা ব্যতীত মসজিদসমূহে প্রবেশ করা জায়ি বাকি অংশ পড়ুন...
শরীয়তসম্মত নয় এমন কোন কারণে যে আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্ন করার উদ্দেশ্যে দু‘আ করে তার দু‘আ কবুল হয় না:
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حضرت جَابِرٍ رضى الله تعالى عنه قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ مَا مِنْ أَحَدٍ يَدْعُو بِدُعَاءٍ إِلاَّ آتَاهُ اللَّهُ مَا سَأَلَ أَوْ كَفَّ عَنْهُ مِنَ السُّوءِ مِثْلَهُ مَا لَمْ يَدْعُ بِإِثْمٍ أَوْ قَطِيعَةِ رَحِمٍ
অর্থ: “হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে আমি বলতে শুনেছি: তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- কোন ব্য বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
এক মাসিক পত্রিকায় হজ্জের অজুহাতে ছবি তোলাকে বৈধ বলা হয়েছে। এক্ষেত্রে দলীল হিসেবে পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ ১৭৩, পবিত্র সূরা আনআম শরীফ ১১৯ ও ১৪৫ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উল্লেখ করে বলা হয়েছে যে, তীব্র প্রয়োজন হারাম বস্তুকে সাময়িক হালাল করে দেয়। তাই হজ্জের ফরয আদায় করতে হারাম ছবি তোলা সাময়িক বৈধতা পাবে। নাউযুবিল্লাহ! এ বিষয়ে সঠিক জাওয়াব কি?
জাওয়াব:
উক্ত বক্তব্য সম্পূর্ণরূপে পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের খিলাফ বা বিরোধী ও কুফরী হয়েছে। কারণ হারাম বা ফাসিকী কাজ করে তথা ছবি তুলে, বেপর্দা হয়ে হজ্জ করা যাবে না। এ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার গৌরবজ্জল স্বর্ণালী ইতিহাসে বিশিষ্ট মহিলা ছাহাবী হযরত উম্মে সুলাইম রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহা। তিনি অত্যন্ত বিচক্ষণ, সাহসী এবং অবিচল ছিলেন।
ছহীহ মুসলিম শরীফ থেকে সিয়ারুছ ছাহাবীয়ায় উল্লেখ রয়েছে, হযরত উম্মে সুলাইম রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহা উনার আহাল পবিত্র দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করার পূর্বের কথা। তিনি একটি বৃক্ষের পূজা করতেন। হযরত উম্মে সুলাইম রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহা তিনি পবিত্র দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করার পর আহালকে নানাভাবে বুঝাতে থাকেন যে, মাটির বুক চিরে যে গাছের জন্ম হয়, তা কিভাবে খোদা হতে পারে?
হয বাকি অংশ পড়ুন...
মুহাব্বতের মওত আমি চাই
ইয়া রাসূলাল্লাহ
মুহাব্বতে মরে যেতে চাই
ইয়া নাবীয়াল্লাহ
নিছবতি নৌকাতে আমার মিলে যেন ঠাই
মিলে যেন ঠাই হাবীবী মিলে যেন ঠাই
সাইয়্যিদু আওক্বাতে অধম আরজি পাঠাই
ইয়া শাফিয়াল্লাহ
মুহাব্বতে মরে যেতে চাই
ইয়া নাবীয়াল্লাহ
বিরহের আগুনে হৃদয় পুড়ে পুড়ে ছাই
পুড়ে পুড়ে ছাই হাবীবী পুড়ে পুড়ে ছাই
এলোমেলো ছন্দমালায় হামেশা কাতরাই
ইয়া হাদীয়াল্লাহ
মুহাব্বতে মরে যেতে চাই
ইয়া নাবীয়াল্লাহ
হাকীকী দিওয়ানা হতে চেষ্টা করে যাই
চেষ্টা করে যাই হাবীবী চেষ্টা করে যাই
দুনিয়ার-ই শত বাধায় কত হোচট খাই
ইয়া হাফিজাল্লাহ
মুহাব্বতে ম বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
اِنَّ النَّبِىَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يَقُوْلُ نَحْنُ اَهْلُ بَيْتٍ طَهَّرَهُمُ اللهُ مِنْ شَجَرَة النَّبُوَّةِ وَمَوْضِعِ الرِّسَالَةِ وَمُخْتَلِفِ الْمَلَائِكَةِ وَبَيْتِ الرَّحْمَةِ وَمَعْدِنِ الْعِلْمِ.
অর্থ: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সবসময় ইরশাদ মুবারক করতেন, আমরা মহাসম্মানিত মহাপবিত্র আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম। মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে (আমাদেরকে) সম্মানিত নুবুওওয়াত মুবারক উনার বৃক্ষ, সম্মানিত রিসালাত মু বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلاَ تَقُولُواْ لِمَا تَصِفُ أَلْسِنَتُكُمُ الْكَذِبَ هَـذَا حَلاَلٌ وَهَـذَا حَرَامٌ لِّتَفْتَرُواْ عَلَى اللّهِ الْكَذِبَ إِنَّ الَّذِينَ يَفْتَرُونَ عَلَى اللّهِ الْكَذِبَ لاَ يُفْلِحُونَ
অর্থ: তোমাদের মুখ থেকে সাধারণত যেসব মিথ্যা বের হয়ে আসে। তেমনিভাবে তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ আরোপ করে বলো না যে, এটা হালাল এবং ওটা হারাম। নিশ্চয়ই যারা মহান আল্লাহ পাক উনার বিরুদ্ধে মিথ্যা আরোপ করে, তারা কখনোই কামিয়াবী হাছিল করতে পারবে না। নাঊযুবিল্লাহ! (সূরা নাহল শরীফ: আয়াত শরীফ ১১৬)
মূলত যারা হালালকে হারাম আর হারামকে হালাল করবে ত বাকি অংশ পড়ুন...
(গত ৫ যিলহজ্জ শরীফের পর)
মহান মুর্শিদ ক্বিবলা তিনি যা আদেশ করবেন তা নির্দ্বিধায় পালন করবে। এটাই মুরীদের জন্য কল্যাণকর। সে সম্পর্কে আরো একটি ওয়াকেয়া রয়েছে।
হযরত যুন নুন মিশরী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার একজন মুরীদ ছিলেন। তিনি একাধারে একই স্থানে চল্লিশ দিন করে চল্লিশবার নির্জনে ইবাদত করেছিলেন। চল্লিশবার হজ্জ আদায় করেছিলেন। একাধারে চল্লিশ বছর সারা রাত ইবাদতে লিপ্ত ছিলেন। একবার উক্ত মুরীদ হযরত যুন নুন মিশরী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার নিকটে আবেদন জানালেন, হুজুর! আমি আপনার নির্দেশ অনুযায়ী দীর্ঘ চল্লিশ বছর ইবাদত-বন্দেগী করলাম; কিন বাকি অংশ পড়ুন...
পৃথিবী থেকে মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরের একটি গ্রহের খোঁজ মিলেছে। পৃথিবীর মতো কিন্তু আকারে বড় বলে এ ধরনের গ্রহ সুপার-আর্থ নামে পরিচিত। যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া (ইউসি), আরভিনের জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এই রোমাঞ্চকর সুপার-আর্থ আবিষ্কার করেছে।
নতুন আবিষ্কৃত গ্রহটি তার নক্ষত্রের বাসযোগ্য অঞ্চল থেকে প্রদক্ষিণ করছে। এই অঞ্চলের তাপমাত্রার কারণে তরল পানি থাকার সম্ভাবনা বেশ। গ্রহটিতে জীবনধারণের উপযোগী পরিবেশ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে বলে বিজ্ঞানীরা মনে করে থাকে। এই নতুন আবিষ্কৃত গ্রহটি মিল্কিওয়ে ছায়াপথের একটি নিকটবর বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ, নারিকেল দ্বীপ (সেন্টমার্টিন)। এই দর্শনীয় দ্বীপটির জন্মরহস্য লুকিয়ে আছে এক বিশাল প্রাকৃতিক বিস্ময়ের মধ্যে। ভূতত্ত্ববিদদের গবেষণায় জানা গেছে, বর্তমান নারিকেল দ্বীপের ভৌগোলিক উপস্থিতি প্রায় ২৬৩ বছর আগে, ১৭৬২ সালে এক ভয়াবহ ভূমিকম্পের ফলশ্রুতিতে জন্ম নেয়। সেই বছরের ২রা এপ্রিলের ওই ভূমিকম্প সাগরের তলদেশে বিশাল পরিবর্তন ঘটায়।
বিজ্ঞান বিষয়ক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নারিকেল দ্বীপের সৃষ্টির পেছনে রয়েছে ভারত ও মিয়ানমার প্লেটের সংযোগস্থলে থাকা এক বিশাল প্লেটচ্যুতি অঞ্চল। ঐতিহাসিক নথি এবং আ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
স্পেনের বার্সেলোনায় শুরু হয়েছে ফিলিস্তিনে সন্ত্রাসী ইসরায়েলি যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ তদন্তে আন্তর্জাতিক গণ-আদালত ট্রাইব্যুনাল। ‘ইন্টারন্যাশনাল পিপলস ট্রাইব্যুনাল অন প্যালেস্টাইন’ নামে দুই দিনের এই ফোরামে সন্ত্রাসী ইসরায়েল এবং তার আন্তর্জাতিক সহযোগীদের বিরুদ্ধে সংঘটিত যুদ্ধাপরাধের প্রমাণ উপস্থাপন করা হবে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
ইন্টারন্যাশনাল লিগ অফ পিপলস স্ট্রাগল, ইন্টারন্যাশনাল পিপলস ফ্রন্ট এবং পিপলস কোয়ালিশন অন ফুড সভেরেনটি যৌথভাবে এই ট্রাইব্যুনাল আয় বাকি অংশ পড়ুন...












