সম্প্রতি প্রকাশিত আন্তর্জাতিক ফুড ওয়েস্ট ইনডেক্সের রিপোর্টে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে প্রতি বছর যত খাবার উৎপাদন হয়, তারও একটি বড় অংশ ভাগাড়ে নষ্ট হয়। মূলত; যে কোনো খাদ্য উৎপাদনের শুরু থেকে অর্থাৎ মাঠে শস্য উৎপাদন হোক কিংবা সবজি, ফল, গোশত, ডিম বা দুধ যাই হোক না কেন, তা মানুষের খাবারের প্লেটে যদি না পৌঁছায়, অথবা প্লেটে পৌঁছেও নষ্ট হয়; তবে সাধারণভাবে তাকে খাদ্য অপচয় বলা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দক্ষিণ এশিয়ায় ভারত ও পাকিস্তানের পর তৃতীয় সর্বোচ্চ খাদ্য অপচয় হয় বাংলাদেশে। বছরে বাংলাদেশিরা মাথাপিছু প্রায় ৬৫ কেজি খাদ্য অপচয় করে। সে হিসেবে বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হবার পর থেকে শিবিরের আল-বাদর রাজাকাররা ইতোমধ্যে বহুবার তাদের মজ্জাগত নৃশংসতার বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে। সাপ্তাহিক বিচিত্রার (১৪ বর্ষ ৪২ সংখ্যা, ১৪ মার্চ, ১৯৮৬, পৃ-২৩) প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ১৯৭৫ সালের পর কোনো এক সময়ে গো’আযমের নেতৃত্বে এবং অন্যান্য জামাতী নেতার তত্ত্বাবধানে এই আর্মস ক্যাডার বাহিনী গঠিত হয়। এর নামকরণ করা হয়েছে ‘মোমেনীন সালেহীন’। এই সালেহীনের ট্রেনিং দেয়া হয় ঝিনাইদহ ও নাটোর এলাকায়। নড়াইলের আল-বাদর কমান্ডার সোলায়মান নামে এক জামাতী পরিচালনা করে এই ট্রেনিং। ইতঃপূর্বে এই সশস্ত্র বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
সিরকার উপকারিতা :
ক) বিভিন্ন প্রকার রোগের চিকিৎসায় :
১. সিরকা খেলে দ্রুত দেহের ওজন কমে।
২. ব্রণ ও রোদে পোড়া ভাব দূর করে।
৩. ক্ষুধা কম লাগে।
৪. পেটের চর্বি কমায়।
৫. উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমায় এবং হৃৎপি- সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
৬. ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে কার্যকরী।
৭. হজমে সহায়তা করে, কোষ্ঠকাঠিন্য ও ডায়রিয়াসহ অস্ত্রের অন্যান্য রোগে উপকারী।
৮. ২ চা চামচ সিরকা ও ২ চা চামচ গোলাপ পানি নিয়ে ব্রণযুক্ত স্থানে লাগালে ব্রণ দূর হয়।
খ) বিভিন্ন রান্নায় :
৭. চর্বিযুক্ত খাবার রান্নার সময় কিছু সিরকা ব্যবহার করলে খাবারের স্বাদ বাকি অংশ পড়ুন...
আজকাল বিনোদন বলতে মানুষ সবচেয়ে বেশি বুঝে ৩টি বিষয়কে।
১. গান-বাজনাম ২. অভিনয় (নাটক, সিনেমা, মডেলিং), ৩ খেলাধূলা।
অনেকে এদের নির্মল বিনোদনের দাবী করে। অনেকে তো বলেই ফেলে, সমাজকে অপরাধ মুক্ত করার জন্য এসব বিনোদনের দরকার।
কিন্তু শুনতে মন্দ হলেও বাস্তবতা হচ্ছে, এই ৩টি বিনোদনের নামেই মানুষের মধ্যে যাবতীয় অপরাধমূলক কার্যক্রম প্রবেশ করছে। ধ্বংস হচ্ছে সামাজিক কাঠামো, নষ্ট হচ্ছে নীতি-নৈতিকতা। এই তিনটি বিনোদনের নামেই মানুষের মধ্যে প্রবেশ করছে নেশা, নারী আর জুয়ার কার্যক্রম।
উদাহরণস্বরূপ, গত কয়েকদিন আগে ঢাকার আর্মি স্টেডিয়ামে হয়ে গেলো বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
তুরস্কের প্রতিরক্ষা সংস্থা হাভেলসানের তৈরি স্বাধীন-ক্লাউড ড্রোন (আনম্যানড এরিয়াল ভেহিকেল ইউএভি) বাহা সম্প্রতি তুরস্কের সশস্ত্রবাহিনীর ইনভেন্টরিতে প্রবেশ করেছে।
হাভেলসান প্রতিরক্ষা খাতের একটি সফটওয়্যার এবং সিস্টেম কোম্পানি। এটা ‘ডিজিটাল ইউনিটি’র ধারণার পরিধির মধ্যে মনুষ্যবিহীন স্থল, বিমান এবং সমুদ্র যান বিকাশ করছে। একই বছরে এটা বারকান মনুষ্যবিহীন স্থল যুদ্ধ যান এবং বাহা মনুষ্যবিহীন বিমানের মতো মনুষ্যবিহীন সিস্টেম চালু করেছে। এগুলো তুরস্কের অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিকভাবে ভবিষ্যতের অভিযানিক চাহিদা বাকি অংশ পড়ুন...
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ উনার প্রায় দুই বছর পর মুবারক হিজরতপূর্ব ৫১ সন মুতাবিক শামসীপূর্ব ৬১ বাকি অংশ পড়ুন...
পরকালের তুলনায় দুনিয়াবী সম্পদ সামান্য
১৪ই মুহররম, ১৪৪২ হিজরী (ইয়াওমুল খমীস)
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
قُلْ مَتَاعُ الدُّنْـيَا قَلِيْلٌ وَالْاٰخِرَةُ خَيْـرٌ لِّمَنِ اتَّـقٰى وَلَا تُظْـلَمُوْنَ فَتِيْلًا ﴿৭৭﴾ سورة النساء
আপনি বলুন, দুনিয়াবী সম্পদ সামান্য। আর মুত্তাকীগণ উনাদের জন্য পরকালই উত্তম এবং তোমাদের প্রতি সামান্য অবিচারও করা হবে না। [সূরা নিসা শরীফ: ৭৭]
মহান আল্লাহ পাক তিনি দুনিয়াবী সম্পদকে সামান্য বলেছেন। আর এই সামান্য সম্পদের পরিমাণ সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে,
عَنِ الْمُسْتَـوْرِدِ بْنِ شَدَّادٍ رَضِيَ اللهُ تَـعَالٰى عَنْهُ قَالَ বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার মুহব্বত ঈমান এবং উনার প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা কুফরী।”
সঙ্গতকারণেই উনার শান মুবারক সম্পর্কে অবগত হওয়া সকলের জন্য ফরয। নিম্নে উনার সংক্ষিপ্ত সাওয়ানেহে উমরী মুবারক আলোচনা করা হলো।
মুবারক নসবনামা:
আমিরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে নসবগতভাবে সম্পৃক্ত বাকি অংশ পড়ুন...
বেহেশতের প্রতিটি দরজা মুবারক সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনাকে আহবান করবে। উম্মতের মধ্যে তিনি সর্বপ্রথম বেহেশতে প্রবেশ করবেন। এতোসব মর্যাদাসম্পন্ন হওয়া সত্ত্বেও তিনি বলতেন, “আফসুস! আমি যদি গাছ হতাম, যা কেটে ফেলা হয়।” অনেক সময় বলতেন, “আমি যদি ঘাস হতাম, যা পশু খেয়ে ফেলতো।” আবার কোনো সময় বলতেন, “আমি যদি কোনো মু’মিনের গায়ের পশম হতাম।” সুবহানাল্লাহ!
(১)
একদিন তিনি জঙ্গলে গিয়ে একটি জানোয়ারকে বসা অবস্থায় দেখতে পেয়ে এক দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললেন, “হে জানোয়ার! তুমি কত সুখে-শান্তিতে আছো, খাও, পান করো, বৃক্ষের ছায়ায় বিচরণ বাকি অংশ পড়ুন...












