খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমাদের জন্য নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই হচ্ছেন সর্বোত্তম আদর্শ মুবারক।”
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “তোমরা সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আল্ইাহাস সালাম উনার কাছ থেকে দ্বীন শিক্ষা করো।” অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সকলের জন্য অনুসরণীয়, অনুকরণীয়। অনুরূপভাবে উনার আখাছ্ছুল খাছ নিসবত মুবারক প্রাপ্তির দরুন হযরত আহলু বা বাকি অংশ পড়ুন...
২২৫ পর্ব:
সেটাই বলা হচ্ছে, বলুন উনাদেরকে আপনারা এটা ঝুলিয়ে দেন।
ذَلِكَ أَدْنَى أَن يُعْرَفْنَ
এটা হচ্ছে উনাদেরকে চেনার জন্য। যারা স্বাধীন, যারা সম্ভ্রান্ত উনারা পর্দা করবেন। এটা হচ্ছে উনাদের আলামত, চিহ্ন। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! এই পবিত্র আয়াত শরীফ দ্বারা শরীফ এবং গাইরে শরীফ। অর্থাৎ ভদ্র অভদ্র, মর্যাদা সম্পন্ন আর মর্যাদাহীন উনাদের মধ্যে পার্থক্য করে দেয়া হয়েছে। যারা সম্মানিতা মহিলা, শরীফ উনারা পর্দা করবেন এটাই বলা হচ্ছে।
ذَلِكَ أَدْنَى أَن يُعْرَفْنَ فَلا يُؤْذَيْنَ وَكَانَ اللَّهُ غَفُورًا رَّحِيمًا
এটা হচ্ছে উনাদ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রশ্ন: আন নূরুর রবি‘আহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি কখন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন?
উত্তর: ১১ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৩রা রমাদ্বান শরীফ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ বা সোমবার) বা’দ আছর।
প্রশ্ন: আন নূরুর রবি‘আহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি কোথায় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন?
উত্তর: মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ।
প্রশ্ন: আন নূরুর রবি‘আহ্ সাইয়্যি বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উপলক্ষে ইরবিলের ইনসাফগার বাদশাহ হযরত মালিক মুযাফ্ফার রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার খরচ মুবারক
১০ম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ হযরত ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূত্বী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার বিশ্বখ্যাত দু’খানা কিতাব মুবারক “আল হাওই শরীফ” এবং “হুস্নুল মাক্বছিদ ফী ‘আমালিল মাওলিদ” উনাদের মধ্যে আরো বলেন-
قَالَ حَضْرَتْ سِبْطُ ابْنُ الْـجَوْزِىُّ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ فِـىْ مِرْاٰةِ الزَّمَانِ حَكٰى بَعْضُ مَنْ حَضَرَ سِـمَاطَ حَضْرَتْ اَلْـمُظَفَّرِ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ فِـىْ بَعْضِ الْمَوَالِدِ اَنَّهٗ عَدَّ فِـىْ বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আলাল আলামীন, সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, আন নূরুর রবি‘আহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার সর্বশ্রেষ্ঠ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পরিচিতি মুবারক হচ্ছেন- তিনি হলেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বানাত (মেয়ে) আলাইহাস সালাম। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত বানাত আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে তিনি হচ্ছেন ‘আর রবি‘আহ্’ অর্থ বাকি অংশ পড়ুন...
বৃহৎ আকার ও প্রচ- শক্তিশালী হওয়ার জন্যই বিখ্যাত হাতি। তবে শক্তিশালী হাতির ওপর যদি বছরের পর বছর পর্যটক বহন করা হয়, তাহলে এটি মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে প্রাণীটির। থাইল্যান্ডের বন্যপ্রাণী রক্ষাকারী দলের প্রকাশিত একটি ছবিতেই দেখা গেছে এমনটি।
ওয়াইল্ডলাইফ ফ্রেন্ডস ফাউন্ডেশন ইন থাইল্যান্ড (ডব্লিউএফএফইটি) নামের ওই সংস্থাটি ৭১ বছর বয়সী একটি হাতির ছবি প্রকাশ করেছে। হাতিটির নাম পাই লিন। দীর্ঘ ২৫ বছর পর্যটকদের বহন ও আনন্দ দানে ব্যবহার করা হয়েছে এটিকে। যেখানে তাকে একবারে ৬ জন মানুষকে বহন করতে বাধ্য করা হতো। এতে হাতিটির পিঠের অংশ বেঁক বাকি অংশ পড়ুন...
‘সিটি কিলার’ গ্রহাণু ‘২০২৩ ডিজেড২’ গতকাল শনিবার (২৫ মার্চ) পৃথিবীর খুব কাছাকাছি উড়ে যায়।
যেহেতু গ্রহাণুর নামের পাশেই ‘কিলার’ শব্দটি রয়েছে, যে কেউ এর নাম শুনলে চমকে যেতে পারেন। কিন্তু চিন্তা করবেন না, এটি পৃথিবীর পাশ দিয়ে গেলেও আমাদের গ্রহের কোনো ক্ষতি করবে না।
‘২০২৩ ডিজেড২’ নামের গ্রহাণুটি গতকাল শনিবার পৃথিবী ও চাঁদের কক্ষপথের মধ্য দিয়ে যায়। তখন পৃথিবী থেকে গ্রহাণুর দূরত্ব হবে ৩ লাখ ৮৪ হাজার ৪০০ কিলোমিটার। অন্যদিকে, চাঁদ থেকে এই গ্রহাণুর দূরত্ব হবে ১ লাখ ৭০ হাজার কিলোমিটার। গ্রহাণুর আকার মাত্র ১৩১ থেকে ৩২৮ ফুট।
যদিও বায়ুম-ল বাকি অংশ পড়ুন...
আকাশে বাঁকা চাঁদ, ঠিক তার নিচে শুকতারা। মনে হচ্ছে আরবী বর্ণমালার দ্বিতীয় বর্ণ ‘বা’!
গত জুমুয়াবার (২৪ মার্চ) সন্ধ্যার পর এমনই ক্যাপশন দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চাঁদের ছবি শেয়ার করেছেন বহু মানুষ।
চাঁদের ঠিক নিচে ‘তারার মতো’ কিছু একটা দেখে মানুষের মধ্যে কৌতূহল দেখা দিয়েছে দেশজুড়েই।
খবর পাওয়া গেছে, শুধু বাংলাদেশেই না, পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত থেকেও এমন দৃশ্য দেখা যাচ্ছে। দৃশ্যটি দেখার পর কৌতূহলী মানুষ এ নিয়ে আলোচনা শুরু করেছে। কেউ কেউ দৃশ্যটি ক্যামেরায় ধারণও করেছেন।
এ বিষয়ে একজন মন্তব্যকারী বলেন, চাঁদের নিচে এমনভাবে শুকতারা বাকি অংশ পড়ুন...
দেশে ও জনগণের টাকা প্রকল্পের নামে হয় চুরি। পুকুর চুরি নয়; সাগর চুরি। কিন্তু জনগণ থাকে অন্ধকারে। বর্তমানে সরকারি-বেসরকারি কোনো পর্যায়েই দুর্নীতি বন্ধ নেই। খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা সবক্ষেত্রেই শুধু দুর্নীতি আর দুর্নীতি। দেশ ও জনগণের সচেতনতার জন্য ধারাবাহিকভাবে এখানে উল্লেখ করা হলো:
জোড়াতালির বাঁধে অরক্ষিত উপকূল
কাজ শুরুর আগেই দুর্নীতি বর্ষায় বিপদের আশঙ্কা
সুন্দরবন লাগোয়া উপকূলীয় এলাকায় এমনিতেই বৃষ্টি বেশি হয়। চারপাশে ফাঁকা জায়গা, নদ-নদীরও অভাব নেই। বঙ্গোপসাগর কাছে থাকায় প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঝড়-জলোচ্ছ্বা বাকি অংশ পড়ুন...
রাজবাড়ী সংবাদদাতা:
রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়ার পদ্মা নদীর ৪ কেজি ওজনের দুইটি ইলিশ মাছ বিক্রি হয়েছে ১৭ হাজার ২০০ টাকায়। গতকাল ইয়াওমুস সাবত (শনিবার) সকালে দৌলতদিয়া মৎস্য আড়তে মাছটি দুটি উন্মুক্ত নিলামে তোলা হয়।
মাছ বাজার সূত্রে জানা যায়, জুমুয়াবার (২৪ মার্চ) দিনগত রাতে পদ্মা নদীতে জেলেদের জালে মাছ দুটি ধরা পড়ে।
শনিবার সকালে দৌলতদিয়ার দুলাল ম-লের আড়তে মাছ দুটি উন্মুক্ত নিলামে তোলা হলে ৫ নম্বর ফেরিঘাট এলাকার মাছ ব্যবসায়ী শাহাজাহান শেখ প্রতি কেজি ৪ হাজার টাকা দরে ১৬ হাজার টাকায় কিনে নেন।
শাকিল-সোহান মৎস্য আড়তের মাল বাকি অংশ পড়ুন...
দিনাজপুর সংবাদদাতা:
কৃষিনির্ভর জেলা দিনাজপুরের উর্বর মাটিতে ধান, লিচু, ভুট্টাসহ ফসল সব ধরনের ফসল উৎপাদনও বেশি হয় এই জেলায়। দেশের খাদ্য উৎপাদন যথেষ্ট অবদান রাখছে দিনাজপুর। এখানে ধান, লিচু ও ভুট্টার পাশাপাশি সমতল ভূমিতে চা চাষের সাফল্য দিন দিন বেড়েই চলছে। পতিত জমি ছাড়াও ধান ও ভুট্টার জমিতে চা চাষ শুরু করেছেন কৃষকরা। চা চাষ করে দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখতে শুরু করেছেন এ অঞ্চলের চাষিরা।
দিনাজপুর অঞ্চলের মাটি ও আবহাওয়া উপযুক্ত থাকায় চা ভালো উৎপাদন হয়। ফলে পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, নীলফামারীর সাফল্যের পর দিনাজপুরেও চা চাষ শুরু হয়েছে। বাকি অংশ পড়ুন...
রংপুর সংবাদদাতা:
ভারতের পানি আগ্রাসনের কারণে আমাদের প্রাণ-প্রকৃতি-প্রতিবেশ আজ বিপন্ন। প্রমত্তা তিস্তা ধু-ধু বালু চরে পরিণত হয়েছে। হাজারো মৎস্যজীবী, মাঝি পথে বসেছেন। তিস্তায় পানি না থাকায় কৃষি উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। এরইমধ্যে আবার ভারত নতুন দুটি খাল খনন করে তিস্তার পানি প্রত্যাহারের পাঁয়তারা করছে, যা সর্বনাশা চক্রান্ত।
তিস্তাসহ অভিন্ন ৫৪ নদীর পানির ন্যায্য হিস্যার দাবিতে মানববন্ধন সমাবেশ করেছে ‘তিস্তা বাঁচাও আন্দোলন’।
গতকাল ইয়াওমুস সাবত (শনিবার) ‘তিস্তা বাঁচাও আন্দোলন’ এর উদ্যোগে রংপুর প্রেস ক্লাব চত্বরে আয়োজিত মানববন বাকি অংশ পড়ুন...












