প্রশ্ন: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত কুদরত মুবারক উনার মধ্যে ছিলেন, আছেন এবং অনন্তকাল থাকবেন। যখন সারা কায়িনাতের সমস্ত কিছু ফানা বা ধ্বংস হয়ে যাবে, তখন তিনি কোথায় থাকবেন?
উত্তর: মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত কুদরত মুবারক উনার মধ্যে থাকবেন, যেমনিভাবে সৃষ্টির শুরুতে যখন কিছুই ছিলো না, তখন ছিলেন।
প্রশ্ন: كُلُّ مَنْ عَلَـيْهَا فَانٍ وَّيَـبْقٰى وَجْهُ رَبِّكَ ذُو الْـجَلٰلِ وَالْاِكْرَامِ এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার অর্থ কি?
উত্তর: “সারা কায়িনাতের সমস্ত কিছু ফানা বা বাকি অংশ পড়ুন...
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, হযরতুল আল্লামা হাফিয আবূ বকর ইবনে আবী শায়বাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ছহীহ সনদ সহকারে বর্ণনা করেছেন- “হযরত আফফান রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে বর্ণিত। তিনি হযরত সালিম ইবনে হাইয়্যান রহমতুল্লাহি আলাইহি থেকে। তিনি হযরত সা বাকি অংশ পড়ুন...
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম-মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার ‘পবিত্র সূরা দুখান শরীফ’ উনার মধ্যে পবিত্র শবে বরাত অর্থাৎ লাইলাতুল বরাত শরীফ উনাকে ‘লাইলাতুম মুবারাকাহ’ বা বরক বাকি অংশ পড়ুন...
১. নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক উনার খিলাফ বর্ণিত মওযূ হাদীছ ও তার খণ্ডনমূলক জবাব:
গরানীক্ব ও তৎসংশ্লিষ্ট ঘটনা এবং মুসলমানদের সাথে মুশরিকদের সিজদাহ্ বিষয়ে মওযূ হাদীছ ও তার খণ্ডনমূলক জবাব:
জেনে রাখা আবশ্যক যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মহান আল্লাহ পাক উনার মাহবূব, মুরাদ ও সমগ্র কায়িনাতের মালিক হিসেবে সৃষ্টি মুবারক করেছেন। সুবহানাল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্ বাকি অংশ পড়ুন...
এ প্রসঙ্গে যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
كُنْتُ كَنْزًا مَّـخْفِيًّا فَاَحْبَبْتُ اَنْ اُعْرَفَ فَخَلَقْتُ الْـخَلْقَ لِاُعْرَفَ
অর্থ: “আমি পুশীদাহ্ ছিলাম। যখন আমার মুহব্বত হলো যে, আমি প্রকাশ পাই, তখন আমি আমার পরিচয় লাভের জন্য অত্যন্ত মুহব্বত মুবারক করে আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সৃষ্টি মুবারক করি।” সুবহানাল্লাহ! (তাফসীরে রূহুল মা‘আনী ৭/৪৫৩, ১৪/২৫, আত তাফসীরুল ওয়াসীত্ব ৯/১১১০, ত বাকি অংশ পড়ুন...
মহিলাদের মর্যাদা ও অধিকার প্রতিষ্ঠায় বিশ্বজুড়ে আলোচনা-সমালোচনার শেষ নেই। অথচ মহিলাদেরকে মহিমান্বিত কে করেছে তা এখনো অনেক মহিলা নিজেরাই অবগত নন। ফলে তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার নামে ভয়াবহ বিপদের দিকে ঠেলে দেয়া হচ্ছে। পৃথিবীতে মহাপবিত্র দ্বীন ইসলাম সর্বপ্রথম মহিলাদের যথাযোগ্য সম্মান ও অধিকার প্রতিষ্ঠিত করেছে। দ্বীন ইসলাম পূর্বযুগে মহিলাদেরকে মানুষ হিসেবে গন্য করা হতো না। আহলিয়া বা স্ত্রী হিসেবে তারা ছিল চরম অবহেলার শিকার। কন্যা সন্তান জন্মগ্রহণকে সামাজিক কলঙ্কের বোঝা মনে করে জীবন্ত কবর দেয়া হতো। সমাজে মেয়ে হিসেবে জন্ম নে বাকি অংশ পড়ুন...
‘আমরা মুসলমান’। আমাদের সংস্কৃতি বা কালচার হবে সম্মানিত ইসলামী নিয়ম-নীতি, তর্জ-তরীক্বা অনুযায়ী। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি আমাদের পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে সম্মানিত দ্বীন হিসেবে মনোনীত করে দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে ‘পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ’ উনার ৩ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বীনকে কামিল করে দিলাম। তোমাদের উপর আমার নিয়ামত তামাম করলাম এবং পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকেই তোমাদের পবিত্র দ্বীন হিসেবে মনোনীত করলাম।” খালিক্ব বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي حَازِمٍ رحمة الله عليه، أَنَّهُ سَمِعَ حَضْرَتْ سَهْلَ بْنَ سَعْدٍ رَضِيَ اللَّهُ تَعَالَى عَنْهُ، وَهُوَ يُسْأَلُ عَنْ جُرْحِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَقَالَ" أَمَا وَاللَّهِ إِنِّي لَأَعْرِفُ مَنْ كَانَ يَغْسِلُ جُرْحَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَمَنْ كَانَ يَسْكُبُ المَاءَ، وَبِمَا دُووِيَ، قَالَ كَانَتْ حَضْرَتْ فَاطِمَةُ عَلَيْهَا السَّلاَمُ بِنْتُ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ تَغْسِلُهُ، وَ حَضْرَتْ عَلِيُّ بْنُ أَبِي طَالِبٍ عَلَيْهِ السَّلاَمُ يَسْكُبُ المَاءَ بِالْمِجَنِّ، فَلَمَّا رَأَتْ حَضْرَتْ فَاطِمَةُ عَلَيْهَا السَّلاَمُ أَنَّ المَاءَ لاَ يَزِيدُ الدَّمَ إِلَّا كَثْر বাকি অংশ পড়ুন...
আইয়ুবীয় সালতানাতের সময়ঃ
আল-মুফাদ্দালের মতে সুলতান সালাহউদ্দিন আইয়ুবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার শাসনামলে নির্মিত হয়েছিল মসজিদের একটি মিনার।
আইয়ুবীয় সুলতানরা আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়ত মতাদর্শের উপর পৃষ্ঠপোষকতা করতেন এবং তারা কায়রোজুড়ে আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়ত মতাদর্শের মাদরাসা স্থাপন করেছেন।
একটি মতানুযায়ী একজন শিক্ষক (সম্ভবত আবদুল লতিফ আল-বাগদাদি) মসজিদে আইন ও চিকিৎসাসহ বেশ কিছু বিষয়ে শিক্ষা প্রদান করতেন। সালাহউদ্দিন আইয়ুবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সম্পর্কে মত রয়েছে যে তিনি আল-বাগদাদিকে ৩০ দিনার বেতন হিসেবে প্রদান করত বাকি অংশ পড়ুন...
জন্ডিস কোনো রোগ নয়, এটি রোগের লক্ষণ বা উপসর্গ মাত্র। জন্ডিস হল যকৃতের প্রদাহ বা হেপাটাইটিস। জন্ডিস হলে রোগীর পথ্য কী হবে, তা নিয়ে অনেকের ভেতর অনেক ভ্রান্তি রয়েছে, যার কোনো ভিত্তি নেই। জন্ডিস হতে পারে নানা কারণে। ভাইরাস থেকে শুরু করে নানা ধরনের ওষুধ, অ্যালকোহল ইত্যাদি কারণে লিভারে প্রদাহ হতে পারে। আমাদের দেশে লিভার প্রদাহের প্রধান কারণ হেপাটাইটিস ই, এ এবং বি ভাইরাস। হেপাটাইটিস ই, এ হল পানি ও খাদ্যবাহিত । হেপাটাইটিস এ ভাইরাস প্রধানত শিশুদের জন্ডিসের কারণ, তবে যেকোনো বয়সের মানুষই হেপাটাইটিস ই ও বি ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে। চ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রশিদের কাছ থেকে জানা যায়, শান্তিকমিটি ও আল-বাদর বাহিনীর লোকজনের সাহায্যে পাকী বাহিনী তার গ্রামের এক গৃহবধূকে পালাক্রমে সম্ভ্রমহরণ করলে ঘটনাস্থলেই ওই মহিলার মৃত্যু ঘটে। এতে ওই মহিলার স্বামী আলাউর রহমান মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে মুক্তিযুদ্ধের কয়েক বছর পর বোবা অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে।
মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কানাইঘাট থানা কমান্ডার নুরুল হক বলেন, তার নিজ গ্রাম দক্ষিণ লক্ষ্মীপ্রসাদে নুর হোসেনের ছেলে আবু সিদ্দিক ও পাশের গ্রাম উত্তর লক্ষ্মীপ্রসাদের ওয়াছির আলীর ছেলে মাহমুদ হোসেনকে শান্তিকমিটি ও পাক বাকি অংশ পড়ুন...












