আল ইহসান ডেস্ক:
রাশিয়ার বেসরকারি ভাড়াটে যোদ্ধা গোষ্ঠী ওয়াগনার গ্রুপের প্রধান ইয়েভজেনি প্রিগোজিন বলেছে, ইউক্রেনের উত্তরাঞ্চলীয় বাখমুত শহরে রুশ ও ইউক্রেনীয় সেনাদের মধ্যে তুমুল লড়াই চলছে। গত রোববার সে এই মন্তব্য করেছে। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে রুশবাহিনীর আক্রমণের মনোযোগ এই বাখমুতে দখলে রয়েছে।
ওয়াগনার গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা বলেছে, ইউক্রেনীয় সেনারা পিছু হটছে না। তার বাহিনীর যোদ্ধারা বাখমুতের প্রতিটি রাস্তা, প্রতিটি বাড়িতে লড়াই করছে।
রুশ সেনারা বাখমুত শহর ঘিরে ফেলার চেষ্টা করছে কয়েক সপ্তাহ ধরে। ডনবাসের এই শহরটি দখলে রুশ আক্রমণের গ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
বিশেষ সামরিক অভিযান চালানোর নামে ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি পুরো ইউক্রেনজুড়ে হামলা চালায় রাশিয়ার সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী। এই সময়ের মধ্যে ইউক্রেনের প্রায় ২০ ভাগ অঞ্চল দখল করেছে রুশ বাহিনী। কয়েক মাস তীব্র যুদ্ধ চলার পর ধীরে ধীরে তা সীমিত হয়ে আসে। বিশেষ করে রুশ সেনারা তাদের আক্রমণের তীব্রতা কমিয়ে দেয়।
তবে ইউক্রেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ওলেক্সি রেজনিকভ রোববার (৬ ফেব্রুয়ারি) এক সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছে, এ মাসেই আবার বড় হামলা চালানো শুরু করবে রুশ সেনারা। মূলত যুদ্ধের এক বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে ‘প্রতীকী’ হামলা চালাবে তার বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সিরিয়ার সীমান্তবর্তী তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে ভূমিকম্পের অনেক শহরে ভবনধস হয়েছে। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল গাজিয়ানতেপ শহরের বাইরে কয়েক লাখ সিরীয় শরণার্থীর আবাস্থল হওয়ায় উদ্বেগ বাড়িয়ে তুলছে কর্তৃপক্ষকে।
জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক হাইকমিশনারের তথ্যমতে, বিশ্বের মধ্যে তুরস্ক সবচেয়ে বেশি শরণার্থীকে বহন করছে। দেশটিতে ৩৫ লাখের বেশি সিরিয়ার শরণার্থীর অবস্থান। বেশিরভাগই তাঁবু এবং অস্থায়ী ঘরে বসবাস করে। ফলে ভূমিকম্প কেন্দ্রস্থলের কাছাকাছি হওয়ায় এখানেও প্রাণহানির শঙ্কা রয়েছে।
বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলটিক বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
শুধু শুধু নেতা বা শাসকরাই নয়, চাকমা যুবকরাও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সরাসরি অবস্থান নেয় এবং সিভিল আর্মড ফোর্স (বা সিএএফ) অথবা রাজাকার বাহিনীতে যোগ দেন।
চাকমা যুবকদের রাজাকার বাহিনীতে প্রশিক্ষণ নেওয়া প্রসঙ্গে মে. জে. (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম বীর প্রতীক তার ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি প্রক্রিয়া ও পরিবেশ পরিস্থিতি মূল্যায়ন’ বইয়ের ৭৭ পৃষ্ঠায় লেখেন : ‘উপজাতীয় যুবকদের কিছুসংখ্যক মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিলেও অধিকাংশই পকিস্তান সেনাবাহিনী কর্তৃক গঠিত সিভিল আর্মড ফোর্স বা সিএএফ (রাজাকার বাহিনী হিসেবে পরিচিত)-এ যোগ দিয়ে মুক বাকি অংশ পড়ুন...
‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু)কে সবাই ওষুধের মান নির্ণায়ক হিসেবে মনে করে। কিন্তু ‘হু’র কার্যক্রমই বিশ্বজুড়ে বিতর্কিত। সংস্থাটি মূলত পশ্চিমাদের সাম্রাজ্যবাদ বিস্তারে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
১৯৮৭ সালে মার্কিন হেলথ ফেডারেশনের এক কনফারেন্সে বিষয়টিকে উন্মুক্ত করে বক্তারা বলেছিল, “আফ্রিকাকে এইডস দিয়ে ধ্বংস করার জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাই দায়ী।” তাদের দাবি, “এইচআইভি ভাইরাস ভাইরাসবিশেষজ্ঞ কর্তৃক (বানর থেকে পাওয়া) রূপান্তরিত হাইব্রিড ভাইরাস, যা সাব সাহারান আফ্রিকান দেশগুলোতে ছড়িয়ে দেয়া হয় ভ্যাকসিনেশনের মাধ্যমে (বিশ্ব বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু; তিনি তখনও পবিত্র ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে দাখিল হননি। সে সময় মক্কা শরীফ-এর কাফির গং আইন জারি করে দিল যে- যে কেউ নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি যদি কোন প্রকার সম্পর্ক স্থাপন করে কিংবা প্রকাশ তবে তার একমাত্র শাস্তি হবে মৃত্যুদ-। (নাঊযুবিল্লাহ) ঠিক এই সময় কোন একদিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রাস্তা অতিক্রম করছিলেন। পথিমধ্যে হযরত আকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর প বাকি অংশ পড়ুন...
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, বিশিষ্ট মহিলা ছাহাবীয়া হযরত ওয়াফরাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা, তিনি মহিলা ছাহাবী হওয়ার পরেও অনেক জিহাদে তিনি শরীক ছিলেন। উনার ৭ জন সন্তান ছিলেন, বদরের জিহাদের সময়। ৭ জন সন্তানের মধ্যে বড় সন্তান যিনি, উনার বয়স বেশী না, ১৫-১৬ হবে। উনার দাড়ি মোছ তেমন উঠেনি কিন্তু উঁচু লম্বা ছিলেন, স্বাস্থ্য খুব ভাল ছিল। উনারা ২ ভাই, একজন ১৫-১৬ হতে পারে, অপরজন ১৪-১৫ বছর। বাকিরা সকলেই ছোট ছিলেন। উনারা ২ ভাইয়ের স্বাস্থ ভাল, উঁচু লম্বা ছিলেন।
হযরত ওয়াফরাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা তিনি শুনেছেন, জেনেছেন যে, আবু জাহেল কা বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত জিহাদের ময়দান থেকে কাফির মুশরিকদের পলায়ন ও সম্মানিত মুসলমান উনাদের বিজয়:
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের বেমেছাল সাহসিকতাপূর্ণ ঈমান, পরম আগ্রহপূর্ণ অন্তর এবং সুনিপুন হিকমতপূর্ণ জিহাদের দরুন কুরাইশ কাফির মুশরিকরা আর ময়দানে টিকে থাকতে পারলো না। তারা এদিক সেদিক পালাতে শুরু করলো। কাফির মুশরিকদের পক্ষের মহিলারাও একপর্যায়ে ভীত সন্ত্রস্ত অবস্থায় উর্ধ্বশ্বাসে পিছন পানে দৌঁড়ে যেতে লাগলো।
কিছুক্ষণ ধরে এরূপ কঠিন অবস্থা চলতে থাকে। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা সম্মানি বাকি অংশ পড়ুন...












