বনী ইসরাঈলের এক রাজকন্যা ছিলেন বড় আবেদা ও আল্লাহওয়ালী। উনার দ্বীনদারী ও পরহেজগারী দেশময় প্রসিদ্ধ ছিল। একবার এক রাজপুত্র উনাকে বিবাহ করার প্রস্তাব দিলে তিনি কোন প্রকার ভূমিকা ছাড়াই ঐ প্রস্তাব সরাসরি প্রত্যাখ্যান করলেন। পরে তিনি উনার বাঁদীকে বললেন, আমার জন্য একজন ফকীর কিসিমের আবেদ-যাহেদ ও নেকপাত্র সন্ধান করো। বাঁদী বহু সন্ধান করে একজন গরীব নেককার পাত্র এনে হাজির করলো। রাজকন্যা যুবককে সরাসরি বললেন, আপনি যদি আমাকে বিবাহ করতে সম্মত হন, তবে এখনি কাজীর নিকট চলুন; সেখানে আমাদের বিবাহ হবে। রাজকন্যার প্রস্তাবে যুবক সম্মত হলে বাকি অংশ পড়ুন...
হঠাৎ করে বাংলাদেশে বড় বড় শিল্প-কারখানায় আগুন দেয়া হচ্ছে। লুটপাট করা হচ্ছে হাজার হাজার কোটি টাকার মালামাল। যে বা যারা এই কাজগুলো করছে তারা কখনই বাংলাদেশের ভালো চায় না, তারা আসলে বাংলাদেশের শত্রু। কারণ এসমস্ত শিল্প-কারখানার সাথে কোটি কোটি মানুষের রুটি-রুজি জড়িত। এসব ধ্বংস করলে কোটি কোটি মানুষ বেকার হয়ে পড়বে, যা দেশের অর্থনীতির জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। তাই এসব কলকারখানার মালিক যে দলেরই হোক না কেন, এসব কলকারখানা ধ্বংস বা আগুন দেয়া কখনই গ্রহণযোগ্য না। যে বা যারাই এসব করছে, তারা রাষ্ট্রদ্রোহী। এসব ধ্বংসাত্মক কাজের সাথে জড়িত বাকি অংশ পড়ুন...
বাঙালীরা এ অঞ্চলের আদি পুরুষ বা আদিবাসী। এ ভূমি যে বাঙালীদের তা বহু আগে থেকেই প্রচলিত। যার অনুসরণে ১৩৫২ সালে সুলতান ইলিয়াস শাহ ১৬ টি জনপদ একত্রিত করে বঙ্গের নাম দেন বাঙ্গালাহ। কিন্তু মাত্র কয়েকশ’ বছর আগে পাহাড়ি এলাকায় মায়ানমার ও ভারত থেকে পালিয়ে আসা কতিপয় উপজাতি গোষ্ঠীকে হঠাৎ করে আদিবাসী বলে দাবী করা একেবারেই মিথ্যা কথা । ঠিক যেভাবে, ইউরোপ থেকে আসা ইহুদীরা ফিলিস্তিনের ভূমি দখল করে আদিবাসী দাবী করছে, ঠিক তেমন। বাংলাদেশে বর্তমানে নতুন সরকার ক্ষমতায় এসেছে বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার নাম দিয়ে। কিন্তু উপজাতি গোষ্ঠীগুলো আদ বাকি অংশ পড়ুন...
নতুন সরকারের পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা মায়ানমারের আরাকান আর্মির সাথে বৃহৎ পরিসরে সম্পর্ক তৈরী করতে আগ্রহী পত্র-পত্রিকায় খবর এসেছে। মূলতঃ আরাকান আর্মি হচ্ছে মায়ানমারের একটি বিদ্রোহী দল, যারা মগ বা বৌদ্ধ বিদ্রোহী হিসেবে পরিচিত। ২০১৬ সালে আরাকানে যে রোহিঙ্গা মুসলিম গণহত্যা হয়েছিলো, তার শুরুটা করেছিলো এই বৌদ্ধ মগ বা আরাকান আর্মি। এই দলটি মূলত মার্কিন পৃষ্ঠপোষকতায় বার্মার সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহে লিপ্ত। তাই এ দলটির সাথে সখ্যতাও বাংলাদেশের জন্য ভালো কিছু বয়ে আনবে না, বরং মগ বিদ্রোহ বার্মার সীমানা ছেড়ে বাংলাদেশের ভেতরে বাকি অংশ পড়ুন...
একজন ছাত্রের মূল কাজ হচ্ছে লেখাপড়া করা। বর্তমান কালে দেখা যাচ্ছে, ছাত্ররা সব কাজ করে, যেমন- ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করে, বন্যায় ত্রাণ দেয়, আন্দোলন বিক্ষোভ করে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে ছাত্রদের যেটা মূল কাজ, মানে লেখাপড়া করা সেটাই ঠিক মত করে না। ২০১৯ সালে ঠিক মত এসএসসি/এইচএসসি পরীক্ষা হয়েছিলো। কিন্তু ২০২০ সাল থেকে ৪ বছর যাবত আর ঠিক মত পরীক্ষা হচ্ছে না, ফলে বাচ্চাদের লেখাপড়াও হচ্ছে না। এর মাধ্যমে যে নতুন প্রজন্ম হচ্ছে, তারা লেখাপড়ার ব্যাপারে খুব দুর্বল। এ বিষয়টি জাতির জন্য খুবই উদ্বেগের বিষয়। এদিকে আমাদের জরুরী ভিত্তিতে খেয়াল দেয়া বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা এনেছেন তা আঁকড়ে ধর এবং যা থেকে বিরত থাকতে বলেছেন তা থেকে বিরত থাকো। এ বিষয়ে মহান আল্লাহ্ পাক উনাকে ভয় করো। মহান আল্লাহ্ পাক তিনি কঠিন শাস্তিদাতা। ” (পবিত্র সূরা হাশর শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৭)
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবীয়্যীন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কাঠের লবণদানী মুবারক ব্যবহার করতেন। এবং হযরত ছাহাবা আজমাঈন রদ্বিয়াল্লাহ তায়ালা আনহুম উনারাও কাঠের লবণদানী মু বাকি অংশ পড়ুন...
এ দেশের কিছু কিছু স্বার্থান্বেষী বুদ্ধিজীবী ব্যক্তিবর্গ দেশের স্বার্থের চেয়ে ব্যক্তিগত মতাদর্শকেই বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। তবে যেকোন মতাদর্শের মধ্যে যদিও একটি আদর্শিক বিষয় জড়িত তথাপি মতাদর্শের এই ভিন্নতা দেশের স্বার্থবিরোধী হলে তা ধরে রাখা একেবারেই কাম্য নয়। সমস্যাটি তখনই প্রকটাকারে দেখা দেয় যখন ভিন্ন মতাদর্শিক এই স্বার্থান্বেষী মহল অন্য দেশের স্বার্থ চরিতার্থ করতে গিয়ে ব্যক্তিগত তথাকথিত মতাদর্শের পক্ষে তাদের ভাষায় ইতিবাচক ব্যাখ্যা দাড় করিয়ে ফেলেন।
বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন গবেষণালব্ধ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বাংল বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মতে, বিশ্বে বর্তমানে প্রতিবছর ৬২-৬৫ বিলিয়ন ডলার মূল্যের হারবাল সামগ্রী বিক্রি হয়। হারবাল সামগ্রীর আন্তর্জাতিক চাহিদা প্রতি বছর ১০ শতাংশ হারে বাড়ছে।
আমাদের দেশে স্মরণাতীত কাল হতেই হারবাল ওষুধ ব্যবহƒত হয়ে আসছে। কিন্তু পরিকল্পিতভাবে হারবাল ওষুধ রফতানির বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
গত সাড়ে ১৫ বছরে কোনো দরপত্র ছাড়াই বেসরকারি খাতে শতাধিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে। এর বেশির ভাগই কোনো কাজে আসেনি। সরকারি হিসাবে উৎপাদন ক্ষমতা ২৫ হাজার মেগাওয়াট বলা হলেও লোডশেডিং থেকে মুক্তি মেলেনি। এমনকি দ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে চলমান ইসরাইলি আগ্রাসনের মুখে অবিশ্বাস্য প্রতিরোধ চালিয়ে যাচ্ছে বীর যোদ্ধারা। সকল রেসিস্ট্যান্স ফ্যাকশনের যোদ্ধারা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে।
একের পর এক বিস্ফোরক ডিভাইসের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে টার্গেট করা হচ্ছে ইসরাইলি সন্ত্রাসীদেরকে।
রেসিস্ট্যান্স যোদ্ধারা জানিয়েছেন, পশ্চিম তীরের জেনিনে বিস্ফোরক ডিভাইসের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ইজ্রাইলি ১টি ট্রুপ্স ক্যারিয়ার'কে টার্গেট করেছে তারা।
জেনিনে বিধ্বংসী এম্বুশে অনেক ইসরাইলি সন্ত্রাসী সেনা হতাহতের তথ্য নিশ্চিত করেছেন আল-কাসসাম ব্র বাকি অংশ পড়ুন...
কক্সবাজার সংবাদদাতা:
রাখাইনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে মিয়ানমারের জান্তা বাহিনী ও বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির মধ্যে তীব্র লড়াই চলছে। অনেক দিন পর কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তে গত বুধবার মধ্যরাত থেকে মর্টার শেল ও বোমার শব্দে কেঁপে উঠছে। এতে সীমান্তের বাসিন্দারা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। এ সময়ে আকাশপথেও যুদ্ধবিমান চক্কর দিতে দেখা যায়।
সীমান্তের বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রায় এক মাস বন্ধ থাকার পর টেকনাফ সদর, হোয়াইক্যং, উনচিপ্রাং, সাবরাং, শাহপরীর দ্বীপ ও সেন্ট মার্টিনে বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে।
হ্নীলা সীমান্ত এলাকার বাসিন্দ বাকি অংশ পড়ুন...












