ঢেলা-কুলুখ ও পানি ব্যবহারের নিয়ম:
বড় ইস্তিন্জা (পায়খানা) করা শেষ হলে পাথর, অথবা মাটির ঢেলা অথবা কপড়ের টুকরা অথবা টিস্যু হাতে নিয়ে اُسْكُتْ عَنْ ذِكْرِ اللهِ (উস্কুত্ আন্ যিক্রিল্লাহ্্=) বলে শাহাদাত আঙ্গুল দিয়ে তিনটি টোকা দিয়ে প্রথম ঢিলা, সামন থেকে মুছে পিছনে নিবে। দ্বিতীয় ঢিলা পিছন থেকে মুছে সামনে আনবে। তৃতীয় ঢিলা সামন থেকে মুছে পিছনে নিবে। (এখানে সহজটাই বলা হলো) বেজোড় সংখ্যক ৩/৫/৭ ঢেলা ব্যবহার করবে। ঢেলা ব্যবহার শেষ হলে তিনবার হাত ধৌত করবে, সন্দেহ দূর করার জন্য। এরপর ছোট ইস্তিন্জার পুরুষলিঙ্গের মাথায় কুলুখ ধরে ইস্তিব্রা করবে। ইস্তিব বাকি অংশ পড়ুন...
আমি শুধু ছোট একটা কাজ করেছি, আর কিছুই করিনি। কাজটা হলো এই, যে দুই বাড়ীতে মারামারি হচ্ছে সে দুই বাড়ীর সীমানার মধ্যে এক ফোঁটা মিষ্টির রস ফেলে দিয়েছিলাম। যার কারণে সেখানে পিঁপড়া আসল, পোকা-মাকড় আসল। তা দেখে ইঁদুর আসল, ইঁদুর দেখে বিড়াল আসল। বিড়াল দেখে প্রতিবেশীর কুকুরটা আসল। কুকুর বিড়ালকে কামড় দিল, আর বিড়ালওয়ালা কুকুরের মাথায় বারি দিল। তখন সে কুকুরওয়ালা উত্তেজিত হয়ে বিড়ালওয়ালার মাথায় বারি দিয়ে তাকে হত্যা করে ফেললো। মূলতঃ আমি শুধু এক ফোঁটা রস ফেলেছিলাম। কিন্তু বিরাট একটা ফিতনা পয়দা হয়ে গেল।
ঠিক ইবলীসের কাজগুলি এরকমই হয়ে থাকে। বাকি অংশ পড়ুন...
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَت ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا قَالَ خَرَجَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَوْمَ عِيدٍ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ لَمْ يُصَلِّ قَبْلُ وَلاَ بَعْدُ ثُمَّ مَالَ عَلَى النِّسَاءِ وَمَعَهُ بِلاَلٌ فَوَعَظَهُنَّ وَأَمَرَهُنَّ أَنْ يَتَصَدَّقْنَ فَجَعَلَتِ المَرْأَةُ تُلْقِي القُلْبَ وَالخُرْصَ-
অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত: তিনি বলেন, নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিনে পবিত্র ঈদুল ফিতরের দু’ রাকায়াত পবিত্র ছলাত আদায় করলেন। তার পূর্ব বাকি অংশ পড়ুন...
৪) সূর্যাস্ত ও চন্দ্রাস্তের পার্থক্য:
সূর্যাস্তের পর চাঁদ দেখার উৎকৃষ্ট সময় নির্ণয় : সূর্যাস্তের পর চাঁদ দেখার উৎকৃষ্ট সময় নিচের দুইটি পদ্ধতিতে নির্ণয় করা যায়।
ক) প্রথম পদ্ধতি : ধরা যাক, সূর্যাস্ত সন্ধ্যা ৬টায় এবং চন্দ্রাস্ত ৬টা ৪৫ মিনিটে। তাহলে সূর্যাস্ত এবং চন্দ্রাস্তের পার্থক্য ৪৫ মিনিট।
সুতরাং চাঁদ দেখার উৎকৃষ্ট সময় = সূর্যাস্ত + ৪/৯ী (সূর্যাস্ত এবং চন্দ্রাস্তের পার্থক্য)
= ৬ + (৪ী৪৫)/৯
= ৬ + ২০
= ৬টা ২০ মিনিট
খ) দ্বিতীয় পদ্ধতি : ধরা যাক, সূর্যাস্ত সন্ধ্যা ৬টায় এবং চন্দ্রাস্ত ৬টা ৪৪ মিনিটে। তাহলে সূর্যাস্ত এবং চন্দ্রাস্তের পার্ বাকি অংশ পড়ুন...
“মুয়াত্তা ইমাম মালিক” কিতাবের ২৩ পৃষ্ঠার ৪ নং হাশিয়ায় উল্লেখ আছে,
قوله صلى الله عليه وسلم فقولوا مثل ما يقول اى وجوبا عند حَضْرَتْ ابى حنيفة رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ وندبا عند الشافعى.
অর্থাৎ, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, যখন তোমরা আযান শুনবে, তখন মুয়াজ্জিন যেরূপ বলে তোমরাও অনুরূপ বল। অর্থাৎ এই পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার ভিত্তিতে আমাদের হানাফী মাযহাবের ইমাম, ইমামে আ’যম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার নিকট মৌখিকভাবে আযানের জাওয়াব দেয়া ওয়াজিব। আর শাফিয়ী মাযহাবে মুস্তাহাব।
পবিত্র আযান উনার জাওয়া বাকি অংশ পড়ুন...
পাঠ্যবই বিতর্ক এখন দেশজুড়ে। তবে নানা রকম বিতর্কের মাঝে অসাম্প্রদায়িক, ধর্মনিরপেক্ষ, দেশাত্মবোধক, মানবতাবাদী বিষয়গুলো নিয়েই আলোচনা বেশি। তারা(!) বলতে চায়- ইসলাম শিখবেন, দ্বীন শিখবেন বাসায়, বাড়িতে, মা-বাবার কাছে। আর স্কুল-কলেজে এসে বাকি বিষয় শিখবেন; স্কুল-কলেজ নাকি দ্বীন শিক্ষার জায়গা নয়।
আমরা যদি ইসলামকে পরিপূর্ণ বলে স্বীকার করেই থাকি, তাহলে তো ইসলাম ছাড়া বাকি যা আছে তাকে অনৈসলামী বা ইসলামবিরোধীই বলতে হবে। তবে তাদের (!) কথার প্রেক্ষিতে বলতে হয় স্কুল-কলেজ কি তাহলে বিধর্মী-বিজাতীয় শিক্ষা লাভের জায়গা?
মূলত এ ধরণের কথা মুসলমানদের কথ বাকি অংশ পড়ুন...
বিরোধী মতালম্বীদের বিশেষ করে সাংবাদিক, মানবাধিকার কর্মী, আইনজীবী, বিরোধী রাজনৈতিক কর্মী ও সরকারের বিরোধিতা করে কথা বলেন এমন ব্যক্তিদের স্মার্টফোনে আড়ি পাতা হচ্ছে। এটা নাকি ইসরায়েলি কোম্পানি ‘প্যাসিটোরার তৈরি স্পাইওয়ার’ নামে একটি প্রযুক্তির মাধ্যমে। ওয়াশিংটন পোস্টসহ বিশ্বের ২৭টি নামিদামি পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত খবর অনুযায়ী বিশ্বের ৪৫টি দেশে স্মার্টফোনে আড়িপাতার জন্য একটি গোয়েন্দা প্রযুক্তি ব্যবহৃত হচ্ছে। সে তালিকায় বাংলাদেশও আছে। সেখানে রিপোর্টে বলা হয়েছে- স্মার্টফোনে অড়ি পাতার জন্য ‘পিয়ারহেড বা ‘স্পাই ওয়ার’ ব্যবহ বাকি অংশ পড়ুন...












