সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন দেখলেন যে, পানি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে, তখন তিনি ঘোড়ায় সওয়ার হয়ে ইয়াযীদ লা’নতুল্লাহি আলাইহির সৈন্য বাহিনীর নিকট গেলেন এবং তাদের সামনে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য মুবারক রাখলেন। তিনি তাদেরকে পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মাধ্যমে বুঝালেন, যুলুম-অত্যাচার থেকে বিরত থাকো, রক্ত দ্বারা তোমাদের হাতকে রঞ্জিত কর না। জেনে শুনে কোন মু’মিন উনাকে কতল বা শহীদ করা মানে জাহান্নামকে নিজের ঠিকানায় পরিণত করা। আমি হলাম যিনি তোমাদের মহাসম্মা বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
তিনি হানাফী মাযহাবের মুকাল্লিদ বা অনুসারী, আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের অন্তর্ভুক্ত ।সম্মানিত চার মাযহাব উনাদের মুকাল্লিদ বা অনুসারীগণকেই আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত বলা হয়। আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতই হচ্ছেন নাজী তথা নাজাতপ্রাপ্ত দল। উনারাই সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মাসলাকের উপর প্রতিষ্ঠিত। উনাদের আদর্শে আদর্শিত। আক্বীদা-বিশ্বাসে বিশ্বাসী। এছাড়া বাকী সবা বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اُمِّ الْمُؤْمِنِيْنَ الثَّالِثَةِ الصّـِدِّيْقَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ قَالَتْ قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَلَيْكُمْ بِالْبَغِيْضِ النَّافِعِ التَّلْبِيْنَةِ يَعْنِي الْـحَسَاءَ قَالَتْ وَكَانَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اِذَا اشْتَكَى اَحَدٌ مِنْ اَهْلِهٖ لَـمْ تَزَلِ الْبُرْمَةُ عَلَى النَّارِ حَتّٰى يَنْتَهِيَ اَحَدُ طَرَفَيْهِ يَعْنِي يَبْرَاُ اَوْ يَـمُوْتُ.
অর্থ: “সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খালিক্ব যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি সম্মানিত কিতাব কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন যে- “সমস্ত কাফির-মুশরিকরা মুসলমানগণ উনাদের শত্রু। তোমরা কখনোই তাদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করিও না। ”
আজকে যারা কাফির-মুশরিকদের হারাম খেলাধুলাকে সমর্থন করছে, দেখছে, এবং খেলার জন্য হাজার হাজার টাকা খরচ করছে খুশি প্রকাশ করছে। তাদের ঈমানতো থাকবে না। কারণ আক্বাইদের কিতাবে আছে যেকোনো হারামকে হালাল বললে কুফরী হয় এতে সে কাফির হয়ে যায়। তাহলে মুসলমানরা তাদের অজান্তেই কুফরী করে এক কাফির হচ্ছে। যার সাথে যার মুহব্বত তার সাথ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
মাদরাসা শিক্ষা শেষে ১৯৭১ সালে ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী সিলেট এমসি কলেজ থেকে বিএ পাস করে। ছাত্র অবস্থাতেই ১৯৭১ সালে সে ছাত্রসংঘ সিলেট জেলা শাখার সভাপতি ও সিলেট আল-বাদর বাহিনীর কমান্ডার ছিলো। ছাত্রসংঘ মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করে পাকী বাহিনীর পক্ষ নেয়। দেশ স্বাধীনের পর সে আত্মগোপনে ছিলো। ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নিহত হওয়ার পর রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের সুযোগে জামাতে যোগ দেয় ফরিদ উদ্দিন। পরে ১৯৭৭ সালে জামাতের কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা ও কর্মপরিষদ সদস্য হয়।
‘আল হিকমা’ নামে একটি আন্তর্জাতিক সং বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অত্যন্ত প্রিয় পানীয় মুবারক হচ্ছে নাবীয। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মাঝে বর্ণিত আছে, উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্য সকালে নাবীয তৈরি করতেন। যখন রাত হতো তিনি তা পান করতেন। অতঃপর তিনি রাতে নাবীয তৈরি করতেন। যখন সকাল হতো তিনি তা পান করতেন। সুবহানাল্লাহ!
উপকারিতা: হাড় ও পেশীর ব্যাথা উপশম করে, শক্তিবর্ধক, পাকস্থলির এসিডি বাকি অংশ পড়ুন...
২০১০ সালে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাষক (নন টেকনিক্যাল) পদে চাকরি পান মেহেদী হাসান। বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন রেজিস্ট্রার ড. নির্মল চন্দ্র সাহা স্বাক্ষরিত সেই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় আবেদন প্রার্থীর শিক্ষা জীবনের সব স্তরে প্রথম বিভাগ/শ্রেণি থাকতে হবে। পাশাপাশি প্রার্থির জিপিএ/সিজিপিএ ৪ এর জন্য কমপক্ষে ৩ দশমিক ৭৫ থাকতে হবে। তবে মেহেদী হাসানের সিজিপিএ ২ দশমিক ৯৫ হওয়া সত্ত্বেও তিনি সেসময় প্রভাষক পদে আবেদন করেছেন এবং নিয়োগও পেয়েছেন।
অভিযোগ রয়েছে তৎকালীন প্রভাবশালী স্থানীয় এক নেতা এবং বিশ্ববিদ্যা বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার পবিত্র কালাম শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন- “হে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত নিসাগণ অর্থাৎ হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম! নিশ্চয়ই আপনারা অন্য কোনো মহিলাদের মতো নন। ” (পবিত্র সূরা আহযাব বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা ছিলেন মোট ১৩ জন। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আ বাকি অংশ পড়ুন...












