এ সম্পর্কে বিশিষ্ট ছাহাবী হযরত হাস্সান বিন ছাবিত রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেন,
وَضَمَّ الْاِلٰهُ اسْمَ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَعَ اسْـمِهٖ ... اِذَا قَالَ فِـى الْـخَمْسِ الْمُؤَذِّنُ اَشْهَدُ
وَشَقَّ لَهٗ مِنِ اسْـمِهٖ لِيُجِلَّهٗ ... فَذُو الْعَرْشِ مَـحْمُوْدٌ وَّهٰذَا مُـحَمَّدُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক উনার সাথে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা না বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَنْ يَبْتَغِ غَيْرَ الْإِسْلَامِ دِينًا فَلَنْ يُقْبَلَ مِنْهُ وَهُوَ فِي الْآخِرَةِ مِنَ الْخَاسِرِينَ
অর্থ : যে ব্যক্তি দ্বীন ইসলাম ব্যতীত অন্য কোন ধর্ম (নিয়ম-নীতির) অনুসরণ করে, তার থেকে তা কখনই গ্রহণ করা হবে না এবং সে পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত। (সূরা আলে ইমরান: আয়াত শরীফ ৮৫)
অতএব কাফের-মুশরেকদের পোশাক পরিধান করা ঈমানদারদের কতর্ব্য।
সুন্নতী পোশাক সম্পর্কে হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে রয়েছে- হযরত ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর বাকি অংশ পড়ুন...
বোরকা পরিধান করে হাত ও মুখ খোলা রেখে ঘর থেকে বের হওয়া জায়েজ নেই
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ صَفِيَّةَ بنت شَيْبَة رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْها قَالَتْ: رَأَيْتُ حَضْرَتْ اُمّ الْمُؤْمِنِيْنَ الثَّالِثَة الصِّدِّيْقَة عَلَيْهَا السَّلَامُ طَافَتْ بالبيت وهي منتقبة-
অর্থ: হযরত ছফিয়্যাহ বিনতে শাইবা রহমাতুল্লাহি আলাইহা উনার থেকে বর্ণিত: তিনি বলেন, আমি উম্মুল মুমিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আছ-ছালিছা ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনাকে নিক্বাব পরিহিতা অবস্থায় পবিত্র বাইতুল্লাহ শরীফ তাওয়াফ করতে দেখেছি। (আত্ব-ত্ববাকাতুল কুবর বাকি অংশ পড়ুন...
৪. শুরুর সময়কাল
আত-তাক্বউয়ীমুশ শামসী : নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশের বছর, ১১ হিজরী এবং সে বছরের সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ (পবিত্র ১২ই রবী‘উল আউয়াল শরীফ)। উক্ত মুবারক মাস উনার ১ম দিন থেকে এই আত-তাক্বউয়ীমুশ শামসী উনার ০ বছর ১ম মাস ১ম দিন শুরু হয়েছে।
আর প্রতিটি দিন গণনা করা শুরু করা হয় ছুবহে সাদিক থেকে। কেননা ছুবহে সাদিক উনার মুবারক মুহুর্তে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্ বাকি অংশ পড়ুন...
কিতাবের মধ্যে একটি ঘটনা উল্লেখ করা হয়, হিন্দুস্থানে মহান আল্লাহ পাক উনার একজন ওলী ছিলেন উনার বিছাল শরীফ গ্রহণ করার পর অন্য একজন বুযুর্গ ব্যক্তি উনাকে স্বপ্নে দেখে জিজ্ঞাসা করেন, মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী আপনি কেমন আছেন? মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী তিনি জাওয়াবে বললেন, আপাতত আমি ভালোই আছি কিন্তু আমার উপর দিয়ে এক কঠিন সময় অতিবাহিত হয়েছে যা বলার অপেক্ষা রাখে না। আমার ইন্তিকালের পর আমাকে হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা সরাসরি মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মুখে পেশ করেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে বলেন, “হ বাকি অংশ পড়ুন...












