তাই যদি হয়ে থাকে তাহলে মুসলমান কি করে বেদ্বীন-বদদ্বীন, ইহুদী-নাছারাদের অনুসরণ করতে পারে। একজন মুসলমান সে ইসলামী লিবাস পরতে লজ্জাবোধ করে।
অথচ দেখা যায়, ইউরোপ, আমেরিকার কোন দেশে খেলাধূলা হলো সেখানে কোন আস্তিক, নাস্তিক, কাফির, মুশরিক, বেদ্বীন-বদদ্বীন সে একটা লিবাস পরলো, মুসলমান ছেলেরা সেই লিবাসটাই পরে মনে করতেছে, তারা কিছু একটা হয়ে গেছে। নাউযুবিল্লাহ!
আবার মুসলমানরাই তাদেরকে বাহবা দেয়। নাউযুবিল্লাহ! এটাতো কঠিন ব্যাপার। খুব সূক্ষ্ম ব্যাপার।
এরা কিন্তু খুব সূক্ষ্মভাবে মুসলমানদের ঈমান নষ্ট করে দিচ্ছে। ইহুদী, নাছারা, কাফির, মুশ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
وَرَفَعْنَا لَكَ ذِكْرَكَ
অর্থ: “আর (আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আমি আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র যিকির মুবারক, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আলোচনা মুবারক, শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক বুলন্দ থেকে বুলন্দতর করেছি। ” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আলাম নাশ্রহ্ শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৪)
‘সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আলাম নাশ্রহ্ শরীফ উনার ৪নং সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ’ উনার ব্যাখ্যায় বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
وَرَوَى ابْنُ عَسَاكِرَ رَحـْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ حَضْرَتْ كَعْبِ ۣ الْاَحْبَارِ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ اِنَّ اللهَ اَنْزَلَ عَلـٰى حَضْرَتْ اٰدَمَ عَلَيْهِ السَّلَامُ عِصِيًّا بِعَدَدِ الْاَنْۢبِيَاءِ الْـمُرْسَلِيْنَ عَلَيْهِمُ السَّلَامُ ثُـمَّ اَقْبَلَ عَلَى ابْنِهٖ حَضْرَتْ شِيْثٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ فَقَالَ اَىْ بُنَـىَّ اَنْتَ خَلِيْفَتِـىْ مِنْۢ بَعْدِىْ فَخُذْهَا بِعِمَارَةِ التَّقْوٰى وَالْعُرْوَةِ الْوُثْقٰى وَكُلَّمَا ذَكَرْتَ اللهَ فَاذْكُرْ اِلـٰى جَنْبِهِ اسْمَ سَيِّدِنَا مُـحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَاِنِّـىْ رَاَيْتُ اسْـمَهٗ مَكْتُوْبًا عَلـٰى سَاقِ الْعَرْشِ وَاَنَا بَيْنَ الرُّوْحِ وَالط বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ اِمَامِ الْاَوَّلِ سَيِّدِنَا حَضْرَتْ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ اِنَّ النَّبِـىَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يَقُوْلُ نَـحْنُ اَهْلُ بَيْتٍ طَهَّرَهُمُ اللهُ مِنْ شَجَرَةِ النُّبُوَّةِ وَمَوْضِعِ الرِّسَالَـةِ وَمُـخْتَلِفِ الْمَلَائِكَةِ وَبَيْتِ الرَّحْمَةِ وَمَعْدِنِ الْعِلْمِ
অর্থ: “ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সবসময় ইরশাদ মুবারক করতেন, আমরা মহাসম্মানি বাকি অংশ পড়ুন...
বিবি হায়েবাত মসজিদ আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক মসজিদ। যে মসজিদের অনেক দূর্লভ ইতিহাস রয়েছে। ১২৯৭ শামসী (১৯৩০ সালে) বিবি হায়েবাত মসজিদটি প্রতিষ্ঠা হয়। ১৩০৩ শামসী সালের (১৯৩৬ সালে) দিকে কুখ্যাত শাসক স্টালিন মসজিদটি সম্পূর্ণরূপে ভেঙ্গে দেয়। পরবর্তীতে ১৩৫৭ শামসী (১৯৯০ সালে) তে পুনঃনির্মান করা হয়েছে।
বাকুর বিবি-হায়েবাত মসজিদের প্রধান আকর্ষণ হলো হযরত উকেমা খানম আলাইহাস সালাম উনার মাজার শরীফ। যিনি ছিলেন আওলাদে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। তিনি ছিলেন আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের ষষ্ঠ ই বাকি অংশ পড়ুন...
মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ এটি একটি মাসিক পত্রিকা। এ পত্রিকাটি বর্তমান পঞ্চদশ হিজরী শতকের মহান মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদে রসূল, আহলে বাইতে রসূল, ক্বায়িম-মাক্বামে রসূল, মুহ্ইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদআহ, কুতুবুল আলম, গউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, জাব্বারিউল আউওয়াল, ক্বউইউল আউওয়াল, ঢাকা রাজারবাগ শরীফ উনার সম্মানিত মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পৃষ্ঠপোষকতায় প্রকাশিত ও পরিচালিত। এটি উনার তাজদীদী মুখপত্র।
পত্রিকাটির মূল নাম “আল বাইয়্যিনাত”। আরবী ভাষায় ‘আল’ শব্দটি নি বাকি অংশ পড়ুন...
ছারীদ হলো গোশতের শুরুয়াতে ভেজানো টুকরো টুকরো রুটি দিয়ে তৈরি এক প্রকার বিশেষ খাদ্য।
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সর্বপ্রকার খাদ্য সামগ্রীর উপর ছারীদের প্রাধান্য দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ كَانَ اَحَبُّ الطَّعَامِ اِلَى رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الثَّرِيْدَ مِنَ الْـخُبْزِ وَالثَّرِيْدَ مِنَ الْـحَيْسِ.
অর্থ: হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَتَّخِذُوا بِطَانَةً مِّن دُونِكُمْ لَا يَأْلُونَكُمْ خَبَالًا وَدُّوا مَا عَنِتُّمْ قَدْ بَدَتِ الْبَغْضَاءُ مِنْ أَفْوَاهِهِمْ وَمَا تُخْفِي صُدُورُهُمْ أَكْبَرُ
অর্থ: হে ঈমানদাররা! মুসলমান ছাড়া তোমরা কোন বিধর্মীদের কাউকে তোমাদের উপদেষ্টা হিসেবে, বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না। তারা তোমাদের ক্ষতি করার জন্য কোনো ত্রুটি করে না। এবং তারা চায় তোমাদের সবসময় ক্ষতি হোক! -তোমরা কষ্টে থাকো, তাতেই তাদের আনন্দ। তারা মুখে যা প্রকাশ করে তার চেয়ে তাদের অন্তরে মুসলমানদের প্রতি আরো কঠিন বিদ্বেষ রয়ে গেছে। (ম বাকি অংশ পড়ুন...
কারেক্টিভ লেন্স:
মুসলিম বিজ্ঞানী আব্বাস ইবনে ফিরনাস (১৯৪-২৭৩ হিজরী, ৮০১-৮৭৩ খ্রি.) কারেক্টিভ লেন্স (পড়ৎৎবপঃরাব ষবহংবং) তৈরী করেছিলেন।
আলোক বিজ্ঞান ও দর্শন তত্ত্ব :
হিজরী ৪র্থ শতকে (দশম খ্রি. শতাব্দী) বিজ্ঞানী ইবনুল হাইছাম (৩৫৪- ৪৩১ হিজরী, ৯৬৫-১০৪০ খৃ.) কে আধুনিক আলোক বিজ্ঞানের জনক, আধুনিক বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির অগ্রদুত এবং পরীক্ষামূলক পদার্থ বিজ্ঞানের সূচনাকারী হিসেবে গণ্য করা হয়। তিনি কিতাবুল মানাযির (Book of Optics) নামে ৭ খন্ডের একটি সুবিশাল বই লিখেন যা দর্শনগত উপলব্ধি এবং আলোক বিজ্ঞানে বিপ্লবের সূচনা করে।
এই বইটি হিজরী ৬ষ্ঠ শতকের (দ্বাদ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরবানী করার স্থান:
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র বিদায় হজ্জের সময় মিনাতে কুরবানী করার সময় ইরশাদ মুবারক করেন-
فَانْحَرُوْا فِىْ رِحَالِكُمْ
অর্থ : আর তোমরা (যারা বাড়িতে অবস্থানকারী) তোমাদের বাড়িতে কুরবানী করবে”। (পবিত্র মুসলিম শরীফ)
কাজেই, কেউ যদি কাফির-মুশরিকদের প্ররোচনায় পড়ে বলে, “রাস্তা-ঘাট দূর্গন্ধ হয়ে যাবে এজন্য দূরে একটি নির্দিষ্ট স্থানে গিয়ে কুরবানী করতে হবে”। এ কথা বলার দ্বারা স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পা বাকি অংশ পড়ুন...
উটের গোশ্তকে আরবীতে لَـحْمُ الْبَعِيْرِ اَوِ لَـحْمُ الْبُدْنَةِ (লাহমুল বা‘য়ীর বা লাহমুল বুদনাহ্) বলা হয়। উটের গোশ্ত খাওয়া খাছ সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভূক্ত। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক উনার মধ্যেই রয়েছে সর্বপ্রকার ভালাই। কেননা, মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে খইরে কাছির অর্থাৎ সর্বপ্রকার ভালাই হাদিয়া মুবারক করেছেন। আর তিনি যে সমস্ত খাদ্যসমূহ গ্রহণ করেছেন সেই খাদ্যসমূহ উনাদের মধ্যেই রয়েছে সর্বপ্রকার শিফা। সুবহানাল্লাহ!
হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা বাকি অংশ পড়ুন...












