আর এর ভিত্তিতে সম্মানিত শরীয়ত উনার মধ্যে ফতওয়া দেয়া হয়েছে যে, ঈমান কাকে বলে?
আক্বাঈদের কিতাবে বর্ণিত রয়েছে-
اَلْاِيْمَانُ تَصْدِيْقٌ بِالْجَنَانِ
اَلْاِيْمَانُ هُوَ التَّصْدِيْقُ بِالْجَنَانِ بِمَا جَاءَ النَّبِىُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهَ وَسَلَّمَ مِنْ عِنْدِ اللهِ
وَالْاِقْرَارُ بِاللِّسَانِ وَالْعَمَلُ بِالْاَرْكَانِ.
যেটা আক্বাঈদের কিতাবে বলা হয়েছে, ঈমান কাকে বলে?
اَلْاِيْمَانُ هُوَ التَّصْدِيْقُ بِالْجَنَانِ
ঈমান হলো অন্তরে বিশ্বাস স্থাপন করা
بِمَا جَاءَ النَّبِىُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهَ وَسَلَّمَ مِنْ عِنْدِ اللهِ
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪২ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১লা মুহররমুল হারাম শরীফ লাইলাতুল জুমু‘আহ শরীফ (জুমু‘আহ্বার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আলাইহাস সালাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাকি অংশ পড়ুন...
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
قَالَ حَضْرَتْ اَلْاِمَامُ الشَّافِعِىُّ رَحِـمَهُ اللهُ مَنْ جَـمَعَ لِمَوْلِدِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اِخْوَانًا وَّهَيَّاَ طَعَامًا وَّاَخْلـٰى مَكَانًا وَّعَمَلَ اِحْسَانًا وَّصَارَ سَبَبًا لِّقِرَائَتِهٖ بَعَثَهُ اللهُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ مَعَ الصِّدِّيْقِيْـنَ وَالشُّهَدَاءِ وَالصَّالِـحِيْـنَ وَيَكُوْنُ فِـىْ جَنَّاتِ النَّعِيْمِ
অর্থ: “হযরত ইমাম শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস অর বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব মাহবুব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “দেখ- আমি দু’টো নসীহত তোমাদের জন্য রেখে যাচ্ছি। একটা হচ্ছে- কথা বলে, আর একটা কথা বলে না। যেটা কথা বলে সেটা হচ্ছে- পবিত্র কুরআন শরীফ। পবিত্র কুরআন শরীফ পড়ে পড়ে নসীহত হাছিল করবে। আর যেটা কথা বলে না, সেটা হচ্ছে- নির্বাক-মৃত্যু, কথা বলেনা। মৃত্যু দেখে দেখে নসীহত হাছিল করবে।”
কাজেই প্রত্যেক ব্যক্তিরই দায়িত্ব হচ্ছে পবিত্র কুরআন শরীফ পড়ে পড়ে নসীহত হাছিল করবেন এবং মৃত্যু দেখে দেখে নসীহত হাছিল করবেন, অন্তর থেকে দুনিয়ার মুহব্বত দূর করে দিবে বাকি অংশ পড়ুন...
وَالَّذِينَ جَاهَدُوا فِينَا لَنَهْدِيَنَّهُمْ سُبُلَنَا وَإِنَّ اللَّهَ لَمَعَ الْمُحْسِنِينَ
অর্থ: যারা আমার (সন্তুষ্টি-রেজামন্দির) জন্য চেষ্টা কোশেশ করে, আমি অবশ্যই অবশ্যই তাদেরকে সেই পথপ্রদর্শন করবো। আর নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি মুহসিন তথা আল্লাহওয়ালাদের সাথেই রয়েছেন। (পবিত্র সূরা আন কাবুত: পবিত্র আয়াত শরীফ ৬৯)
অর্থ্যাৎ সন্তুষ্টি রেজামন্দী হাছিলের একমাত্র পথ হলো ওলী-আউলিয়া উনাদের সংস্পর্শ তথা ছোহবতে থাকা। বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَإِذْ قُلْنَا لِلْمَلَائِكَةِ اسْجُدُوا لِآدَمَ فَسَجَدُوا إِلَّا إِبْلِيسَ أَبَى وَاسْتَكْبَرَ وَكَانَ مِنَ الْكَافِرِينَ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, আর যখন আমি বললাম, হে হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম! আপনারা জ্বিন সহ আমার যিনি খলীফা, আবুল বাশার হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনাকে সিজদা করুন। সকলেই সিজদা করলো। কিন্তু সে (ইবলীস) অস্বীকার করলো, অহংকার করলো, সে সিজদা করলো না। যার কারণে সে কাফির হয়ে গেল। নাঊযুবিল্লাহ! (পবিত্র সূরা বাক্বারাহ শরীফ-৩৪)
উল্লেখ্য, ইবলীস একটি আদেশ মুবারক অমান্য করার কারণে যদি সবচেয়ে বড় নাফরমান হয়ে যায়, ত বাকি অংশ পড়ুন...
ফুসতাত মসজিদের প্রাথমিক ইতিহাস:
আলেকজান্দ্রিয়া অবরোধের পর ৬৪১ খৃ: সাইয়্যিদুনা হযরত আমর ইবনুল আস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি ফুসতাত নগরীর গোড়াপত্তন করেন এবং বিশ্ববাসীর জন্য একটি মসজিদ নির্মাণ করেন। “আমর ইবনুল আস মসজিদ” বা “ফুসতাত মসজিদ”। তৎকালীন ফুসতাতে নির্মিত প্রথম মসজিদ। যেখানে আমর ইবনুল আস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তাঁবু স্থাপন করেছিলেন এবং এরপর ফুসতাত শহর গড়ে উঠে। ফুসতাত মসজিদটি ৬৪১ খৃ: হযরত আমর ইবনুল আস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি উবাদাহ ইবনুল ছামিত নামে একজনের সহায়তায় মসজিদটি স্থাপন করেছিলেন, যিনি ছিলেন বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
লেবাননের হিজবুল্লাহ ইসরাইলি দখলদার বাহিনীর গ্যালিলি ফরমেশেনের সদরদফতরে ভয়াবহ ড্রোন হামলা চালিয়েছে। দখলকৃত গোলান মালভূমিতে ইসরাইলি টার্গেটগুলোতে কাতিয়ুশা রকেট দিয়ে হামলার তথ্যও প্রকাশ করেছে হেযবুল্লাহ। এতে করে উত্তর ইসরাইলের বিভিন্ন স্থানে আগুন লাগতে দেখা গেছে। পুড়ে গেছে ইসরাইলের হাজার হাজার একরের ফল-ফসল।
এদিকে গাজার দক্ষিণ-পশ্চিম রাফাহ'র তাল জোরাউব এরিয়ার প্রাঙ্গণে ইসরাইলি সন্ত্রাসী সেনা ও সামরিক যানের অবস্থানে ১০৭ মিমি গাইডেড রকেট ফায়ারিং করেছে আল-কুদস ব্রিগেড যোদ্ধারা।
নতুন প্রকাশিত “ফিলিস্তিন বাকি অংশ পড়ুন...












