যে সকল পবিত্র আয়াত শরীফসমূহ দ্বারা ‘হিজাব বা পর্দা’ ফরয প্রমাণিত হয়েছে তা দ্বারা এটাই প্রমাণিত হয়েছে যে, শুধু বোরকা বা পর্দা করে রাস্তায় বের হওয়ার নাম হিজাব বা পর্দা নয়। বরং তার সাথে সাথে সংশ্লিষ্ট আয়াত শরীফসমূহে উল্লেখিত সকল হুকুম-আহ্কামসমূহ মেনে চলার নামই হচ্ছে “শরয়ী হিজাব বা পর্দা”।
যেমন, কারো ঘরে প্রবেশ করার পূর্বে অনুমতি নেয়া, মাহরাম ব্যতীত অন্য কারো সাথে দেখা-সাক্ষাত না করা, মাহরামদের সামনেও শালীনতা বজায় রাখা, চলাচলের সময় পুরুষ-মহিলা উভয়ের দৃষ্টিকে অবনত রাখা, নিজেদের লজ্জাস্থানকে হিফাজত করা, বিনা প্রয়োজনে গলার আওয়াজ ব বাকি অংশ পড়ুন...
প্রকাশ থাকে যে, আমীরুল মু’মিনীন খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি মহিলাদেরকে জামায়াতে নামায পড়তে মসজিদে যেতে নিষেধ করেন এবং সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম তিনি তা পূর্ণ সমর্থন ও সত্যায়িত করেন। এর দ্বারা এটা প্রতিভাত যে, সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার নিষেধকৃত বিষয়কে এবং সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার সমর্থন ও সত্যায়নকৃত বিষয়কে যারা মানবে না তারা ঈমান ও ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে যাবে বাকি অংশ পড়ুন...
বনু কুরায়যাকে শাস্তিদানের ব্যাপারে রায় দানকারী ছাহাবী হযরত সা‘দ ইবনে মুয়ায রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সংক্ষিপ্ত জীবনী মুবারক:
হযরত সা‘দ ইবনে মুয়ায রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার একজন অন্যতম ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু ছিলেন। যিনি সম্মানিত বদর, উহুদ ও খন্দকের জিহাদে অংশগ্রহণ করেছিলেন। সম্মানিত হিজরতের পূর্বে মদীনা শরীফে তিনি নিজ গোত্র আওসের আমীর ছিলেন। পবিত্র মদীনাবাসীদেরকে পবিত্র দ্বীন ইসলাম শিক্ষা দেয়ার জন্য নূরে মুজাসসাম হাবীবুল বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বাংলাদেশের সোনার বাজার ধরায় প্রধান প্রতিপক্ষ ভারত বলে উল্লেখ করেছেন শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। তিনি বলেন, বাংলাদেশি অনেক সোনার কারিগর ভারতে কাজ করছেন, তাদের যদি দেশে এনে এই কাজে যুক্ত করা যায় তাহলে আমরা আরও ভালো যোগ্যতাসম্পন্ন লোক পাবো। এবং ভালো মানের কাজের মাধ্যমে যদি ভারতের সমপর্যায়ে নিতে পারি তাহলে আমরা তাদের চেয়েও কমদামে ও কম খরচে মার্কেট ধরতে পারবো।
গতকাল জুমুয়াবার রাজধানীর বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টার (আইসিসিবি) হলে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
শিল্প বাকি অংশ পড়ুন...
অন্য পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ، قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ. إِنَّ مِـمَّا يَلْحَقُ الْمُؤْمِنَ مِنْ عَمَلِهِ وَحَسَنَاتِهٖ بَعْدَ مَوْتِهٖ عِلْمًا عَلَّمَهُ وَنَشَرَهُ وَوَلَدًا صَالِـحًا تَرَكَهُ وَمُصْحَفًا وَرَّثَهُ أَوْ مَسْجِدًا بَنَاهُ أَوْ بَيْتًا لِّاِبْنِ السَّبِيْلِ بَنَاهُ أَوْ نَـهْرًا أَجْرَاهُ أَوْ صَدَقَةً أَخْرَجَهَا مِنْ مَّالِهٖ فِيْ صِحَّتِهٖ وَحَيَاتِهٖ يَلْحَقُهُ مِنْ بَعْدِ مَوْتِهٖ
অর্থ: হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া স বাকি অংশ পড়ুন...
অপরদিকে বলতে হয় যে, সুওয়ালে বর্ণিত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখিত নামাযের স্থানকে যদি মসজিদ বা জামে মসজিদ-ই বুঝানো হতো তবে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার ইবারতে وَقَدْ بَنٰى... الْقَصْرَ (তিনি ভবন বানালেন) এর স্থলে وَقَدْ بَنٰى... مَسْجِدًا (তিনি মসজিদ বানালেন) উল্লেখ থাকতো। মূলতঃ হযরত সা’দ ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি উনার প্রয়োজনে একটি ভবন নির্মাণ করেছিলেন এবং উক্ত ভবনের কোনো একটি কক্ষের একটি অংশকে সেখানে আগমনকারী লোকদের সুবিধার্থে নামাযের স্থান হিসেবে ব্যবহার করেছিলেন। পরবর্তীতে বাইতুল মাল চুরি হওয়ার আশংকায় ইমামের দাঁড়ান বাকি অংশ পড়ুন...
বাতিলপন্থীদের বক্তব্য: নবী-রসূলগণ উনারা ব্যতীত অন্য কারো উপর দরূদ শরীফ পড়া জায়িয নেই।
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া: স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার বান্দাদের প্রতি ছলাত পাঠ করেন এবং আখিরী রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বয়ং নিজেই উনার উম্মতের প্রতি ছলাত পাঠ করেছেন বলে কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ-এ উল্লেখ রয়েছে। তাই পূর্ববর্তী আউলিয়ায়ে কিরাম উনারা অন্য ওলীআল্লাহ উনাদের প্রতি দরূদ শরীফ পাঠ করতেন। যা তরীক্বতের কিতাবগুলোতে স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। অতএব, ওলীআল্লাহ উনাদের প্রতি দরূদ শরীফ প বাকি অংশ পড়ুন...
(১৮৮)এবং হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের শান মুবারকে বলা হচ্ছে-
يَا نِسَاء النَّبِيِّ لَسْتُنَّ كَأَحَدٍ مِّنَ النِّسَاء
আপনারা একক, অনন্যা। আপনারা কোন জ্বীন-ইনসান, পুরুষ-মহিলা কোন সৃষ্টির মতো নন। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! তাহলে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ তিরষ্কারের কিতাব, নানান কল্প-গল্প কাহিনীর কিতাব বা নানান রকম চূ-চেরা কিল ও কাল, বিদ্বেষ বর্ণনা করার, মারামারি কাটাকাটি ইত্যাদি ইত্যাদি সেই বর্ণনা করার সুযোগটা কোথায়। নাউযুবিল্লাহ! আর সেটাই এক কথায় বলা হয়েছে-
لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِي رَسُولِ اللَّهِ أُسْوَة বাকি অংশ পড়ুন...
শুধু আমদানি নির্ভরতা কাটানোই নয় বরং উল্টো রফতানীখাতে বিশাল সমৃদ্ধি অর্জনের জন্য চাই সরকারী পৃষ্ঠপোষকতা ও যথাযথ সক্রিয় সহযোগিতা।
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
বেকারত্ব দূরীকরণ ও আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টিতে দেশের সম্ভাবনাময় খাত দুগ্ধশিল্প। বাকি অংশ পড়ুন...
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম-মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ‘তিরমিযী শরীফ’ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ঐ ব্যক্তি উনাকে জাহ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
قُلْ اِنْ كُنْتُمْ تُحِبُّوْنَ اللهَ فَاتَّبِعُوْنِيْ يُحْبِبْكُمُ اللهُ وَيَغْفِرْ لَكُمْ ذُنُوْبَكُمْ وَاللهُ غَفُوْرٌ رَّحِيْمٌ.
অর্থ: আয় আমার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলে দিন, যদি তোমরা যিনি খালিক্ব, মালিক, রব, মহান আল্লাহ পাক উনাকে মুহব্বত মুবারক করে থাকো, তাহলে তোমরা আমার অনুসরণ মুবারক করো। তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদেরকে মুহব্বত মুবারক করবেন এবং তোমাদের গুনাহখতা ক্ষমা করে দিবেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল ও অ বাকি অংশ পড়ুন...












