পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اُمِّ الْمُوْمِنِيْنَ الثَّالِثَةِ الصِّدِّيْقَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ اَنَّهَا كَانَتْ قَدْ اِتَّخَذْتُ عَلٰى سَهْوَةٍ لَّهَا سِتْرًا فِيْهِ تَمَاثِيْلُ فَهَتَكَهُ النَّبِىُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
অর্থ: সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার থেকে অপর একটি বর্ণনা মুবারক-এ এসেছে যে, একবার তিনি পবিত্র হুজরা শরীফ উনার জানালা মুবারকে একটি পর্দা মুবারক ঝুলিয়েছিলেন, যাতে প্রাণীর ছবি ছিলো। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পর্দাটিকে ছিঁড়ে ফেললেন। (মি বাকি অংশ পড়ুন...
কাজেই প্রত্যেক কথা লিখে রাখা হবে। সুতরাং সাবধাণতার সাথে কথা বলতে হবে। মানুষের চলাফেরা, উঠাবসা, খাওয়া-দাওয়া, আচার-ব্যবহার, কথা-বার্তা, চাল-চলন প্রত্যেকটা ক্ষেত্রে তাকে তাকওয়া অবলম্বন করে চলতে হবে, কোন অবস্থাতেই সে তাকওয়ার খেলাফ করতে পারবে না। যদি করে, তার আমলে ঘাটতি হবে, ইহকালে তার ক্ষতি হবে, পরকালেও তার ক্ষতি হবে।
আর যদি সে তাকওয়া অবলম্বন করে চলে, ইহকালে সে ফায়দা পাবে, পরকালেও সে ফায়দা পাবে। সব জায়গায় সে মর্যাদাবান হবে, কোন জায়গায় তার মর্যাদার ঘাটতি হবে না।
এজন্য মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَتَعَاوَنُوا عَلَى الْبِرِّ وَالتَّ বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দীদার মুবারক-এ তাশরীফ মুবারক নেয়ার পর হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের অবস্থা মুবারক:
শোকে বাহন মুবারক উনাদের চিরবিদায়:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেই গাধা মুবারক উনার উপর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আরোহণ মুবারক করতেন, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশের পর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জুদায়ী মুবারক উনার কারণে সেই গাধা মুবারকটি এত বেশ বাকি অংশ পড়ুন...
১৩ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কপাল মুবারক نُوْرُ الْـمَلَاحَةِ مُبَارَكٌ নূরুল মালাহাহ্ মুবারক
১৪ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জিসিম মুবারক উনার পশম মুবারক نُوْرُ الصَّفَاءِ مُبَارَكٌ নূরুছ ছফা’ মুবারক
১৫ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র চক্ষু মুবারক نُوْرُ الْـمُنَوَّرِ مُبَارَكٌ নূরুল মুনাওওয়ার মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ تَـعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَلشَّيْطَانُ جَاثِمٌ عَلٰى قَـلْبِ ابْنِ اٰدَمَ فَإِذَا ذَكَرَ اللهَ خَنَسَ وَإِذا غَفَلَ وَسْوَسَ
অর্থ: হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, শয়তান মানুষের ক্বলবের মধ্যে বসে, যিকির করলে সে পালিয়ে যায় আর যিকির থেকে গাফিল হলে সে ওয়াসওয়াসা দেয়। (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ)
বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি বলেন-
مَنْ عَظَّمَ مَوْلِدَ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَكَانَ سَبَبًا لِّقِرَائَتِهٖ لَايَـخْرُجُ مِنَ الدُّنْيَا اِلَّا بِالْاِيْـمَانِ وَيَدْخُلُ الْـجَنَّةَ بِغَيْـرِ حِسَابٍ
অর্থ: যে ব্যক্তি মহাসম্মানিত সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনাকে সম্মান করবেন, মর্যাদা দিবেন এবং এই উদ্দেশ্যে মহাসম্মানিত মীলাদ শরীফ অর্থাৎ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল উনার ইন্তিজাম মুবারক করবেন, তিনি অবশ্যই সম্মানিত ঈমান নিয়ে দুনিয়া থেকে বিদায় নিবেন এবং বিনা হিসাবে সম্মানিত জান্নাত মুবারক বাকি অংশ পড়ুন...
প্রথমত: উনার সম্মানিত হযরত আব্বা আলাইহিস সালাম এবং সম্মানিতা হযরত আম্মা আলাইহাস সালাম উনারা।
দ্বিতীয়ত: উনার সম্মানিতা আযওয়াজ বা আহলিয়া হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা।
তৃতীয়ত: উনার সম্মানিত আবনা আলাইহিমুস সালাম-সম্মানিতা বানাত আলাইহিন্নাস সালাম এবং সম্মানিত আওলাদ আলাইহিমুস সালাম-আলাইহিন্নাস সালাম উনারা।
বাকি অংশ পড়ুন...
প্রায় ২০০ বছর আগের কথা। তখন মেঘনা ও খরস্রোতা ডাকাতিয়া নদীর মোহনা জনবিরল বিশাল চরাঞ্চল। তখন এখানে আগমন ঘটে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে দ্বীন ইসলাম প্রচারক অনেক আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের। বলা হয়, বৃহত্তর নোয়াখালী অঞ্চলে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার প্রচার-প্রসার ঘটেছে এই এলাকাকে কেন্দ্র করে। ঐতিহাসিক এই মসজিদটি লক্ষ¥ীপুর জেলার রায়পুর পৌর শহর থেকে ৮০০-৯০০ গজ পূর্বে পীর ফয়েজ উল্লাহ সড়কের দক্ষিণ দিকে দেনায়েতপুর গ্রামে অবস্থিত।
দিল্লির শাহী জামে মসজিদের হুবহু নমুনার ১১০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৭০ ফুট প্রস্থ এবং মাটি থেকে ১০ ফ বাকি অংশ পড়ুন...
৩ নং হাদীছ শরীফ:
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ كَانَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَرْكَعُ قَبْلَ الْجُمُعَةِ اَرْبَعًا وَبَعْدَهَا اَرْبَعًا لَا يَفْصِلُ بَيْنَهُنَّ
অর্থ: “রঈসুল মুফাসসিরীন হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি (পবিত্র জুমুয়ার দিন) পবিত্র ছলাতুল জুমুয়াহ আদায় করার পূর্বে পৃথক না হয়ে অর্থাৎ এক সালামে চার রাকায়াত ছলাত আদায় করতেন। ” সুবহানাল্লাহ! (আল মু’জামুল কাবীর ১০/২৭৬, মাজমাউয যাওয়ায়িদ ২/২৩০, হাদ বাকি অংশ পড়ুন...












