বাতিলপন্থীদের বক্তব্য: নবী-রসূলগণ উনারা ব্যতীত অন্য কারো উপর দরূদ শরীফ পড়া জায়িয নেই।
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া: স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার বান্দাদের প্রতি ছলাত পাঠ করেন এবং আখিরী রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বয়ং নিজেই উনার উম্মতের প্রতি ছলাত পাঠ করেছেন বলে কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ-এ উল্লেখ রয়েছে। তাই পূর্ববর্তী আউলিয়ায়ে কিরাম উনারা অন্য ওলীআল্লাহ উনাদের প্রতি দরূদ শরীফ পাঠ করতেন। যা তরীক্বতের কিতাবগুলোতে স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। অতএব, ওলীআল্লাহ উনাদের প্রতি দরূদ শরীফ প বাকি অংশ পড়ুন...
(১৮৮)এবং হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের শান মুবারকে বলা হচ্ছে-
يَا نِسَاء النَّبِيِّ لَسْتُنَّ كَأَحَدٍ مِّنَ النِّسَاء
আপনারা একক, অনন্যা। আপনারা কোন জ্বীন-ইনসান, পুরুষ-মহিলা কোন সৃষ্টির মতো নন। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! তাহলে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ তিরষ্কারের কিতাব, নানান কল্প-গল্প কাহিনীর কিতাব বা নানান রকম চূ-চেরা কিল ও কাল, বিদ্বেষ বর্ণনা করার, মারামারি কাটাকাটি ইত্যাদি ইত্যাদি সেই বর্ণনা করার সুযোগটা কোথায়। নাউযুবিল্লাহ! আর সেটাই এক কথায় বলা হয়েছে-
لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِي رَسُولِ اللَّهِ أُسْوَة বাকি অংশ পড়ুন...
শুধু আমদানি নির্ভরতা কাটানোই নয় বরং উল্টো রফতানীখাতে বিশাল সমৃদ্ধি অর্জনের জন্য চাই সরকারী পৃষ্ঠপোষকতা ও যথাযথ সক্রিয় সহযোগিতা।
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
বেকারত্ব দূরীকরণ ও আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টিতে দেশের সম্ভাবনাময় খাত দুগ্ধশিল্প। বাকি অংশ পড়ুন...
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম-মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ‘তিরমিযী শরীফ’ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ঐ ব্যক্তি উনাকে জাহ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
قُلْ اِنْ كُنْتُمْ تُحِبُّوْنَ اللهَ فَاتَّبِعُوْنِيْ يُحْبِبْكُمُ اللهُ وَيَغْفِرْ لَكُمْ ذُنُوْبَكُمْ وَاللهُ غَفُوْرٌ رَّحِيْمٌ.
অর্থ: আয় আমার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলে দিন, যদি তোমরা যিনি খালিক্ব, মালিক, রব, মহান আল্লাহ পাক উনাকে মুহব্বত মুবারক করে থাকো, তাহলে তোমরা আমার অনুসরণ মুবারক করো। তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদেরকে মুহব্বত মুবারক করবেন এবং তোমাদের গুনাহখতা ক্ষমা করে দিবেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল ও অ বাকি অংশ পড়ুন...
মসজিদের স্থাপত্য সজ্জাঃ
ওয়াজির খান চকের দিকে অবস্থিত খিলান লতাপাতার মটিফে সজ্জিত। মসজিদের নিচু গম্বুজগুলিতে লোদি যুগের শৈলী দেখা যায়।
মসজিদের প্রবেশপথঃ
মসজিদের প্রবেশপথে বৃহদাকার টাওয়ার রয়েছে। একটি বৃহদাকার গেইটদিয়ে মসজিদে প্রবেশ করতে হয়। গেটের দুই পাশে দুইটি ঝুলবারান্দা রয়েছে। গেটের উপর আরবিতে কালিমায়ে শাহাদাহ উৎকীর্ণ রয়েছে। গেটের পাশে থাকা প্যানেলে ক্যালিগ্রাফার মুহম্মদ আলি কর্তৃক উৎকীর্ণ পার্সিয়ান কবিতা রয়েছে। ছোট প্রবেশ পথদিয়ে মসজিদের বাজারে অবস্থিত অষ্টভুজাকার চেম্বারে যাওয়া যায়।
মসজিদের উঠানঃ
মসজিদের এ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
তুরস্কের মতো বাংলাদেশে বড় কোনো ভূমিকম্প হলে মাটির নিচে সুয়ারেজ লাইনের গ্যাস ও বিদ্যুতের কারণে জীবননাশের বড় হুমকি রয়েছে বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালক (ডিজি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহম্মদ সাজ্জাদ হোসাইন।
তিনি বলেছেন, ভূমিকম্পের ঝাঁকুনিতে গ্যাসের লাইনে আগুন ধরে বড় ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে। এক্ষেত্রে উদ্ধারকাজ চালানোও কষ্টসাধ্য হয়ে যাবে।
গতকাল ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) (ফায়ার সার্ভিস সদরদপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
সংস্থাটির ডিজি বলেন, ঢাকা শহরে বড় ভূমিকম্প ঘট বাকি অংশ পড়ুন...
কনজাংটিভাইটিস বা চোখ ওঠা রোগে আক্রান্ত হতে পারে সব বয়সের মানুষ। সাধারণত গরমে বা বর্ষার সময় চোখ ওঠার প্রকোপ বাড়ে। চিকিৎসা পরিভাষায় একে বলা হয় কনজাংটিভাইটিস বা চোখের আবরণ কনজাংটিভার প্রদাহ। এটি হচ্ছে চোখের ভাইরাসজনিত ইনফেকশন। এটি চোখ ওঠা নামেই বেশী পরিচিত। সাধারণত এ রোগে বড় বা দীর্ঘস্থায়ী কোনো সমস্যা না হলেও লক্ষণগুলো নিয়ন্ত্রণে রাখলে রোগীর কষ্ট লাঘব হতে পারে।
লক্ষণ
১। কনজাংটিভাইটিসের লক্ষণ চোখের নিচের অংশ লাল হয়ে যাওয়া।
২। চোখে ব্যথা, খচখচ করা বা অস্বস্তি লাগা।
৩। প্রথমে সাধারণত এক চোখ আক্রান্ত হয়, তারপর অন্ বাকি অংশ পড়ুন...
মসজিদের ইতিহাসঃ
শাহজাহানের শাসনামলে ১৬৩৪ বা ১৬৩৫ খৃ: মসজিদের নির্মাণ শুরু হয় এবং সাত বছর ধরে নির্মাণ কাজ চলে।
মসজিদ স্থাপত্যঃ
মসজিদটি একটি উচ্চ ভিত্তির উপর নির্মিত। এর মূল অংশটি ওয়াজির খান চকের দিকে উন্মুক্ত। মসজিদের বাইরের পরিসীমা হল ২৭৯ ফুট (৮৫ মি) দ্ধ ১৫৯ ফুট (৪৮ মি)। এর দীর্ঘ অংশটি শাহি গুজারগাহর সাথে সমান্তরাল। মসজিদটি চুনাপাথর সহযোগে ইট দ্বারা নির্মিত।
মসজিদের সাজ-সজ্জাঃ
মসজিদের প্রায় প্রতি আভ্যন্তরীণ অংশ সুসজ্জিত। বিভিন্ন অঞ্চলের সজ্জা শৈলীর ব্যবহারের কারণে ওয়াজির খান মসজিদ পরিচিত। শাহজাহানের যুগে লাহোরে নির্মি বাকি অংশ পড়ুন...
মাছ (سَمَك) সামাক/ সামুদ্রিক মাছ (حُوْت) হূত
মহান আল্লাহ পাক তিনি মাছ সম্পর্কে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَا يَسْتَوِي الْبَحْرَانِ هَذَا عَذَبٌ فُرَاتٌ سَائِعٌ شَرَابُهُ وَهَذَا مِلْحٌ أَجَاجُ ، وَمِنْ كُل تَأْكُلُونَ لَحْمًا طَرِيًّا وَتَسْتَخْرِجُوْنَ حِلْيَةٌ تَلْبَسُونَهَا.
অর্থ: “দু’টি সমুদ্র সমান হয় না, একটি মিঠা ও তৃষ্ণা নিবারক এবং অপরটি লোনা। উভয়টি থেকেই তোমরা তাজা গোশ্ত (মাছ) আহার করো এবং পরিধানে ব্যবহার্য অলঙ্কার আহরণ করো।” (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা ফাতির শরীফ: সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ -১২)
মহান আল্লাহ পাক তিনি মাছ সম্পর্কে আরো ইরশাদ মুবারক করেন-
وَهُوَ الَّذِي سَخَّرَ الْبَحْرَ لِتَأْكُل বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্বব্যাপী নিষিদ্ধ জিএমও ক্রপ্স (জেনেটিক্যাল মডিফাইড খাদ্য শস্য) বাংলাদেশের মতো খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ একটি দেশে কী করে অনুমোদিত হতে পারে, তা সত্যিই আশ্চর্যের বিষয়। আমাদের দেশে এই আত্মঘাতী বীজ বাণিজ্যিকিকরণের পেছনে কে বা কারা কাজ করছে তাদেরকে চিহ্নিত করা ও খুঁজে বের করাও সময়ের দাবি। গোল্ডেন রাইস নিয়ে ইতোমধ্যে সচেতন মহল পত্র-পত্রিকায়, সোস্যাল নেটওয়ার্কে বেশ সমালোচনা করছেন। প্রশ্নের মুখে পড়ছেন সরকারের মন্ত্রীরা। কিন্তু ঘাপটি মেরে বসে আছে পেছন থেকে কলকাঠি নাড়া বরপুত্ররা। গোল্ডেন রাইস উৎপাদনের অনুমোদন প্রশ্নের মুখে পড়ে তৎ বাকি অংশ পড়ুন...












