গাজা শহরের দক্ষিণে ব্যারেল বিস্ফোরক ডিভাইসের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ১টি ইসরায়েলি সামরিক যানকে ধ্বংস করেছে আল-কুদস ব্রিগেড যোদ্ধারা। বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “(আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি জানিয়ে দিন, আমি তোমাদের নিকট কোনো বিনিময় চাচ্ছি না। আর চাওয়াটাও স্বাভাবিক নয়; তোমাদের পক্ষে দেয়াও কস্মিনকালে সম্ভব নয়। তবে তোমরা যদি ইহকাল ও পরকালে হাক্বীক্বী কামিয়াবী হাছিল করতে চাও; তাহলে তোমাদের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- আমার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করা, তা’যীম-তাকরীম মুবারক করা, উনাদের খিদমত মুবারক উনার আনজাম দেয়া।” (পবিত্র সূরা শূরা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ২৩)
পবিত্র কালামুল্লাহ শর বাকি অংশ পড়ুন...
পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি দেশেই লক্ষ্য করলে দেখা যাচ্ছে, মুসলমানগণের ফরয আমল তথা পর্দার বিরোধিতা, পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মানহানি করা, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানি করা, মুসলমানগণের পবিত্র মসজিদ তৈরিতে বাধা প্রদান করা, মুসলমানগণকে নিজ ভিটা-মাটি থেকে উচ্ছেদ করা এবং মুসলমানগণের উপর সর্বপ্রকার যুলুম-নির্যাতন করা হচ্ছে।
আশ্চর্যের বিষয় যে, মুসলমানগণের দেশেও মুসলমানগণের পবিত্র কুরআন শরীফ উনার বিরুদ্ধে আইন পাস করা হচ্ছে। নাঊযুবিল্লাহ! মুসলমানগণের ধর্মী বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন-
وَلَمَّا كَانَ الشَّهْرُ السَّابِعُ دَخَلَ عَلَىَّ رَجُلٌ وَهُوَ يَقُوْلُ السَّلَامُ عَلَيْكَ يَا مَنِ اخْتَارَهُ اللهُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قُلْتُ لَهٗ مَنْ اَنْتَ قَالَ اَنَا اِسْمَاعِيْلُ الذَّبِيْحُ اللهِ عَلَيْهِ السَّلَامُ قُلْتُ لَهٗ مَا تُرِيْدُ قَالَ اَبْشِرِىْ يَا سَيِّدَتَنَا حَضْرَتْ اُمَّ رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَدْ حَمَلْتِ بِالنَّبِىِّ الرَّجِيْحِ الْمَلِيْحِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ.
অর্থ: আবার যখন সপ্তম মাস আগমন করলো তখন একজন আগন্তুক সালাম দিয়ে বললেন-
اَلسَّلَامُ عَلَيْكَ يَا مَنِ اخْتَارَهُ اللهُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ.
অর্থঃ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আলোকে-
সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ উনাদের বেমেছাল ফযীলত মুবারক বর্ণনা।
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “(আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি জানিয়ে দিন, আমি তোমাদের নিকট কোনো বিনিময় চাচ্ছি না। আর চাওয়াটাও স্বাভাবিক নয়; তোমাদের পক্ষে দেয়াও কস্মিনকালে সম্ভব নয়। তবে তোমরা যদি ইহকাল ও পরকালে হাক্বীক্বী কামিয়াবী হাছিল করতে চাও; তাহলে তো বাকি অংশ পড়ুন...
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের অনেক পবিত্র আয়াত শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ দ্বারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র সাওয়ানেহ উমরী বা জীবনী মুবারক আলোচনা করা বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ইমামুল আউওয়াল মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম ও উ বাকি অংশ পড়ুন...
বাতিল ফিরক্বা ওহাবী, খারিজী ও লা মাযহাবীরা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার দলীল খুঁজে পায় না। তাই তারা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করাকে বিদয়াত বলে থাকে। নাউযুবিল্লাহ!
অথচ তারা যে বুখারী শরীফের নাম নিতে নিতে মুখে ফেনা তুলে ফেলে খোদ সেই বুখারী শরীফেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার দলীল রয়ে গেছে। তারা দেখেও না দেখার ভান করে থাকে। কারণ বুখারী শরীফের উক্ত দলীল খ-ন করার মত মুরাদ তাদের কারোই নাই। নিম্নে এ সম্পর্কিত দলীল পেশ করা হলো-
যেমন এ প্রসঙ্গে ‘ছহীহ বুখারী শরীফ’-উনা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস এলেই বক্তাদের আলোচনার বিষয় হওয়া উচিত নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান, মান, ফাযায়িল- ফযীলত মুবারক সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়। কিন্তু না, দেখা যায় ভিন্ন চিত্র। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফের মুবারক তারিখ নিয়ে কত রকম মতভেদ আছে, কত ইখতিলাফ আছে সে নিয়ে বক্তারা নাতিদীর্ঘ আলোচনা করতে থাকে। অথচ সেটার কোন প্রয়োজনই নেই। উনার মর্যাদা মুবারক যত আলোচনা করা যাবে ততই রহমত মুবারক নাযিল হবে। কিন্তু তারিখের মতভে বাকি অংশ পড়ুন...
প্রথম সনদ:
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
অত্যন্ত ছোট্ট একটি কথা দ্বারা তিনি খুব-ই জটিল ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের ইঙ্গিত দিয়েছেন। এতে উক্ত রাবীর বর্ণিত কোন বর্ণনা দলীল নয় এটা-ই স্পষ্ট হলো। আর পবিত্র কুরআন শরীফ উনার দ্বারা হালালকৃত উত্তম খাদ্য সম্পর্কে এমন একটা বর্ণনা দলীল হিসেবে কীভাবে আসতে পারে? যা জিহালতী বা মূর্খতা ব্যতীত কিছুই নয়।
এছাড়াও উপরোক্ত সনদের রাবী সাইফ ইবনে মিসকীন সম্পর্কে ‘সিয়ারু আলামীন আন নুবালা’ কিতাবের মধ্যে এই হাদীছের টিকায় এসেছে-
إِنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قال ألبانها شفاء وسمنها دواء، ولحمها داء (١)
অর্থ: “নূরে মুজাসস বাকি অংশ পড়ুন...
এজন্য অন্য হাদীছ শরীফে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
إِذَا لَمْ تَسْتَحْيِ فَاصْنَعْ مَا شِئْتَ.
“যখন তুমি নির্লজ্জ হবে তখন যা খুশী তাই তুমি করবে। ” অর্থাৎ যখন মানুষের লজ্জা থাকেনা তখন সে যা ইচ্ছা তাই করতে পারে। এবং আরেক হাদীছ শরীফে বলা হয়েছে-
اِذَا فَاتَكَ الْحَيَاءُ فَافْعَلْ مَا شِئْتَ
“যখন তোমার লজ্জা নষ্ট হয়ে যাবে, তুমি যা ইচ্ছা তাই করতে পারবে। ”
কারণ লজ্জা নষ্ট হয়ে গেলে তো ঈমানে ঘাটতি হয়ে যায় তখন সে যা ইচ্ছে সেটাই করতে পারে, প্রকাশ্যে-অপ্রকাশ্যে সব অবস্থায় সে যে কোন কাজ করতে পারবে। যখন ত বাকি অংশ পড়ুন...












