সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
বিধবা, আহাল (স্বামী) পরিত্যক্ত, আহালের দারিদ্রতার কারণে ভরণপোষণের সমস্যা, দীর্ঘদিন পৃথক বসবাস, তালাকপ্রাপ্তা ও স্বামী থাকা সত্ত্বেও কোনো না কোনো কারণে ভরণপোষণ করতে না পারা মহিলার সংখ্যা লাখ থেকে কোটি হলেও তাদের সঠ বাকি অংশ পড়ুন...
ইসলামের দৃষ্টিতে ও ইসলামের নামে ভোট, নির্বাচন, পদপ্রার্থী হওয়া কখনোই গ্রহণযোগ্য নয় সে প্রসঙ্গে স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَاللهِ لاَ نُوَلِّى عَلٰى هٰذَا الْعَمَلِ أَحَدًا سَأَلَهٗ وَلاَ أَحَدًا حَرَصَ عَلَيْهِ
অর্থ: এই কাজে (শাসক পদে) যারা পদপ্রার্থী হয় বা পদের আকাঙ্খা করে আমরা তাদের পদ দেই না। (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ)যেখানে স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নির্বাচন পদ্ধতি শুধু অপছন্দই করেননি সাথে সাথে নিষেধও করেছেন। তাহলে নির্বা বাকি অংশ পড়ুন...
স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজেও এই সাক্ষ্য নিয়েছেন। যা পবিত্র হাদীছ শরীফে স্পষ্টই বর্ণিত রয়েছে। যেমন-
عَنْ حَضْرَتْ اَلشَّرِيْدِ بْنِ سُوَيْدٍ الثَّقَفِيِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ قَالَ أَتَيْتُ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقُلْتُ إِنَّ أُمِّيْ أَوْصَتْ أَنْ تَعْتِقَ عَنْهَا رَقَبَةً وَإِنَّ عِنْدِيْ جَارِيَةً نُوْبِيَّةً أَفَيُجْزِئُ عَنِّيْ أَنْ أَعْتِقَهَا عَنْهَا؟ قَالَ ائْتِنِيْ بِهَا فَأَتَيْتُهُ بِهَا فَقَالَ لَهَا النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ رَبُّكِ ؟ قَالَتْ اَللهُ قَالَ مَنْ أَنَا ؟ قَالَتْ أَنْتَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ أَعْتِقْهَ বাকি অংশ পড়ুন...
আজীমাত (Ayimuth) কি?: চাঁদ প্রতি মাসে একই স্থানে দেখা যায় না। পশ্চিমে ডান ও বামে সরে সরে আসে। যখন আজীমাত ২৭০ ডিগ্রী বলা হবে তা হবে সরাসরি পশ্চিমে। ২৭০ এর বেশি আজীমাত হলে চাঁদ খুঁজতে হবে পশ্চিমের ডানে এবং ২৭০ এর কম হলে চাঁদ খুঁজতে হবে পশ্চিমের বায়ে।
আমাদের দেশ যখন চাঁদ দেখে তার দু’দিন পূর্বে সউদি আরব চাঁদ দেখতে পাবে না। এই দেখার পার্থক্য হবে ১ দিন।
অর্থাৎ কোন কারণে বাংলাদেশ দেখতে না পেলে আর সউদি আরব দেখলে তা পরের দিন সন্ধ্যায় আকাশ পরিষ্কার থাকলে অবশ্যই চাঁদ দেখা যাবে।
আর কখনও বাংলাদেশ আগে দেখলে সউদি আরব অবশ্যই আমাদের পরে দেখবে।
যদি বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বাালিক মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا اتَّقُوا اللَّهَ وَكُونُوا مَعَ الصَّادِقِينَ.
অর্থ: ‘হে ঈমানদাররা! তোমরা খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো এবং ছাদিক্বীন বা সত্যবাদী উনাদের সঙ্গী হও। ’ (পবিত্র সূরা তওবা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ১১৯)
ছোহবত অত্যন্ত জরুরী বিষয়। মানুষ মানুষের জন্য। তবে সব মানুষ সবার জন্য নয়। কারণ কেউ যদি কোনো বদ লোকের সঙ্গে থাকে তাহলে সেই সঙ্গ তাকে দুঃশ্চরিত্র আর বদকার বানিয়ে ফেলবে। আর যদি কোনো নেককার-আল্লাহওয়ালা উনাদের ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করে তাহলে ইচ্ছায় অনিচ্ছায় উক বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মুবারক রহমতুল্লাহি আলাইহি এবং হযরত মোয়াফা ইবনে ইমরান রহমতুল্লাহি আলাইহি উনারা দু’জন বিশ্ব বিখ্যাত বুযুর্গ ছিলেন। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মুবারক রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ছিলেন আমিরুল মু’মিনীন ফিল হাদীছ। অর্থাৎ পবিত্র হাদীছ শরীফ শাস্ত্রে যিনি আমিরুল মু’মিনীন।
উনাকে একবার জিজ্ঞেস করা হল, “হুযূর, হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার মর্যাদা বেশী না হযরত উমর ইবনে আব্দুল আজিজ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মর্যাদা বেশী?”
তখন হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মুবারক রহমতুল্লাহি আলাইহি এবং উনার সঙ্গী যিনি ছিলেন তিন বাকি অংশ পড়ুন...
আখিরী রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন যে দেখো, আমার উম্মতের যে সালাম সেটা হচ্ছে- اَلسَّلامُ عَلَيْكُمْ (আসসালামু আলাইকুম) এটা বলা। আর ইহুদীদের সালাম হচ্ছে, اَلْإِشَارَةُ بِالأَصَابِعِ আঙ্গুলি দিয়ে ইশারা করা। ” আর খৃষ্টানদের সালাম হচ্ছে, اَلْإِشَارَةُ بِالأَكُفِّ হাতের তালু দ্বারা ইশারা করা। ” কাজেই সে রকম করবে না। স্পষ্টভাবে বলবে- اَلسَّلامُ عَلَيْكُمْ (আসসালামু আলাইকুম)
হ্যাঁ, যদি কেউ বলে, দূরবর্তী কোন ব্যক্তি যদি সালাম দিতে চায়, তাহলে কি করে সালাম দিবে? যেটা মুসলমানদের জন্য নির্দিষ্ট করা হয়েছে। যার উপ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রতি সেকেন্ডে কোটি কোটি ঈদ
২. প্রতি সেকেন্ডে সেকেন্ডে, প্রতি পলকে পলকে কোটি কোটি ঈদ, ঈদে আকবর, ঈদে আ’যম বা তার চেয়েও বড় ঈদ হওয়ার দলীল:
কেউ যদি প্রতিদিন, প্রতি ঘণ্টায়, প্রতি মুহূর্তে, প্রতি পলকে পলকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পাওয়ার কারণে খুশি মুবারক প্রকাশ করে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছানা-ছিফত মুবারক করেন, উনাকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তা’যীম-তাকরীম মুবারক করেন, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র গোলামী মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেন, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক উন বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অর্থাৎ উনাদের তরফ থেকে আমাকে বলা হলো যে, এটা বুঝতে হলে ‘সূরা ইখলাছ শরীফ’ আর ‘সূরা কাওছার শরীফ’ বুঝতে হবে। কিভাবে বুঝতে হবে? সূরা ইখলাছ শরীফ-এ কি বলা হয়েছে?
قُلْ هُوَ اللهُ اَحَدٌ. اَللهُ الصَّمَدُ. لَـمْ يَـلِدْ وَلَـمْ يُـوْلَدْ. وَلَـمْ يَكُنْ لَّهُ كُفُوًا اَحَدٌ
অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক উনি একক। মহান আল্লাহ পাক উনি বেনিয়াজ। উনি কারো কাছ থেকে না, উনার থেকে কেউ না। উনার সমকক্ষ কেউ নেই। ”
এই ছমাদিয়াত আগে বুঝতে হবে। এটা হচ্ বাকি অংশ পড়ুন...
৯১ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র অনামিকা আঙ্গুল মুবারক نُوْرُ النَّصِيْرِ مُبَارَكٌ নূরুন নাছীর মুবারক (সাহায্য)
৯২ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কণিষ্ঠা আঙ্গুল মুবারক نُوْرُ الْمَبْرُوْرِ مُبَارَكٌ নূরুল মাব্রূর মুবারক (পবিত্র)
৯৩ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র চোখ উনার মণি মুবারক نُوْرُ الْفَرْحَةِ مُبَارَكٌ নূরুল র্ফাহাহ্ মুবারক (খুশী)
বাকি অংশ পড়ুন...
‘আশ শিফা শরীফ’ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছেন,
فَدَلَّ اَنَّ قَتْلَهٗ اِيَّاهُ لِغَيْرِ الْاِشْرَاكِ بَلْ لِلْاَذٰى وَكَذٰلِكَ قَتَلَ اَبَا رَافِعٍ قَالَ حَضْرَتْ اَلْبَرَاءُ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ وَكَانَ يُؤْذِىْ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَيُعِيْنُ عَلَيْهِ وَكَذٰلِكَ اَمْرُهٗ يَوْمَ الْفَتْحِ بِقَتْلِ ابْنِ خَطَلٍ وَّجَارِيَتَيْهِ اللَّتَيْنِ كَانَتَا تُغَنِّيَانِ بِسَبِّهٖ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
অর্থ: “মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ দ্বারা প্রমাণিত যে, কা’ব বিন আশরাফকে র্শিক করার কারণে হত্যা করা হয়নি, বরং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কষ্ট দেয়ার কারণে বাকি অংশ পড়ুন...












