আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, খ্বাালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “আমার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি (মহান আল্লাহ পাক) আপনার আলোচনা মুবারক তথা মর্যাদা-মর্তবা মুবারক উনাকে বুলন্দ করেছি। ” অর্থাৎ খ বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র আশূরা শরীফ উপলক্ষে আলোচনা করতে গিয়ে যারা ছহিবে সির, কাতিবে ওহী, আমীরুল মু’মিনীন হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাক বাকি অংশ পড়ুন...
অন্যান্য বর্ণনা:
হযরত বাবা সাম্মাসী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিছাল শরীফের পর হযরত খাজা বাহাউদ্দীন নকশবন্দ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি সমরকন্দে গমন করেন এবং সেখান থেকে বোখারায় উপনীত হন। সেখানে তিনি শাদী মুবারক করেন এবং নিজ গ্রামে প্রত্যাবর্তন করেন। অতঃপর তিনি “নাসাফ” এ গিয়ে হযরত বাবা সাম্মাসী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার খলীফা, হযরত সাইয়্যিদ আমীর কুলাল রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করেন। অতঃপর বোখারার নিকটবর্তী দু’টি গ্রামে কিছুকাল অতিবাহিত করার পর হযরত সাইয়্যিদ আমীর কুলাল রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার একজন খলী বাকি অংশ পড়ুন...
মূলত অন্তর পরিশুদ্ধ করা ও হুযূরী ক্বলব হাছিল করার একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে পবিত্র “ক্বলবী যিকির”। অর্থাৎ পবিত্র ইলমে তাছাওউফ তথা মুহলিকাত ও মুনজিয়াত সম্পর্কিত পবিত্র ইলম অর্জন করার সাথে সাথে ক্বলবী যিকির করতে হবে, তবেই অন্তর পরিশুদ্ধ হবে ও হুযূরী ক্বলব অর্জিত হবে এবং নামাযসহ সকল ইবাদত-বন্দিগী শুদ্ধভাবে বা পবিত্র ইখলাছ উনার সাথে আদায় করা সম্ভব হবে। যার ফলে ইমাম-মুজতাহিদ, আওলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা পবিত্র ক্বলবী যিকির করাকে ফরয বলেছেন।
এ প্রসঙ্গে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার পবিত্র কালাম পাক উনার বাকি অংশ পড়ুন...
এরপর ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি কি বলে দিব এমন একটা কাজের কথা, যেটা করলে তোমাদের ঈমান, পরস্পর মহব্বত বৃদ্ধি হবে। যেই মহব্বত বৃদ্ধি হলে তোমাদের ঈমানও বৃদ্ধি হবে। ”
এরপর বললেন-
أَفْشُوا السَّلاَمَ بَيْنَكُمْ
“পরস্পর পরস্পরের প্রতি সালাম দিও। ”
সালামের কারণে তোমাদের মধ্যে মহব্বত পয়দা হবে। মহব্বতের কারণে ঈমানের মজবুতী আসবে এবং তোমাদের জন্য না’জাত পাওয়া সহজ হবে। জান্নাতে যাওয়া সহজ হবে। সুবহানাল্লাহ!
সেজন্য বলা হয়েছে যে-
اَلْمُسْلِمُ مَنْ سَلِمَ الْمُسْلِمُونَ مِنْ لِسَانِهٖ وَيَدِهٖ
মুসলমান তো ঐ ব্যক্তি যার যবান এবং হাত থেকে মানুষ নিরাপদ থাকে।
যার যবান থে বাকি অংশ পড়ুন...
৩. হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের বিষয়ে বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্:
হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা প্রত্যেকই মা’ছূম বা নিষ্পাপ। উনারা ছগীরা-কবীরা, কুফরী-শিরকী; এমনকি যাবতীয় অপছন্দনীয় কাজ থেকেও পূত-পবিত্র। উনারা দায়িমীভাবে ২৪ ঘণ্টা মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে সম্মানিত ওহী মুবারক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। উনাদের খাওয়া-দাওয়া, উঠা-বসা, চাল-চলন, কথা-বার্তা মুবারক সমস্ত কিছুই সম্মানিত ওহী মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত; এমনকি উনাদের স্বপ্ন মুবারকও সম্মানিত ওহী মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক ক বাকি অংশ পড়ুন...
৬৭ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সাথে এক সাথে গোসল মুবারক نُوْرُ النِّسْبَةِ الْعَظِيْمِ شَرِيْفٌ নূরুন নিস্বাতিল ‘আযীম শরীফ
৬৮ মাসিক স্বাভাবিক অসুস্থতা نُوْرُ الشَّاْنِ الشَّهْرِيَّةُ مُبَارَكٌ নূরুশ শা’নিশ শাহ্রিইয়্যাহ্ মুবারক
৬৯ আওলাদ হলে যে অসুস্থতা نُوْرُ الشَّاْنِ السَّنَوِيَّةُ مُبَارَكٌ নূরুশ শা’নিস সানাওইয়্যাহ্ মুবারক বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
أَفَتُؤْمِنُونَ بِبَعْضِ الْكِتَابِ وَتَكْفُرُونَ بِبَعْضٍ فَمَا جَزَاءُ مَنْ يَفْعَلُ ذَلِكَ مِنْكُمْ إِلَّا خِزْيٌ فِي الْحَيَاةِ الدُّنْيَا وَيَوْمَ الْقِيَامَةِ يُرَدُّونَ إِلٰى أَشَدِّ الْعَذَابِ وَمَا اللهُ بِغَافِلٍ عَمَّا تَعْمَلُونَ
অর্থ: তোমরা কিতাবের কিছু হুকুম মানবে আর কিছু হুকুম অমান্য করবে (তা আদৌ গ্রহণযোগ্য নয়)। যে ব্যক্তি এরূপ করবে তার পরিণাম হচ্ছে, সে পার্থিব জীবনে লাঞ্ছিত হবে এবং পরকালে কঠিন আযাবে নিক্ষিপ্ত হবে। আর মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের আমল সম্পর্কে খবর রাখেন। ” (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৮৫)
বাকি অংশ পড়ুন...
‘সাবান’, যাকে ইংরেজিতে বলা হয় সোপ (Soap)। এই শব্দটি এসেছে লাতিন শব্দ স্যাপো (ঝধঢ়ড়) থেকে। এই স্যাপো শব্দটি প্রথম ব্যবহার করা হয় খ্রিস্টীয় ৭৭ সালে। আবার পর্তুগিজ ভাষায় স্যাব অথবা স্যাবোনেট নামে একটি শব্দ রয়েছে, যেটির অর্থ তেল বা চর্বি এবং অন্যান্য উপাদানের একটি মিশ্রণ; মূলত ছোট আকারের টুকরা, যা ধোয়া-ধোয়ী পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজে ব্যবহৃত হয়। কেউ কেউ মনে করেন যে, স্যাবো থেকে ব্রিটিশ ইংরেজিতে শব্দটি হয়ে যায় সোপ আর তা থেকে বাংলায় সাবান।
রোগ জীবাণু থেকে বাঁচতে সাবান বা সাবানজাতীয় জিনিসের ব্যবহারের ইতিহাস বেশ পুরনো। পরিচ্ছন্নতার জন বাকি অংশ পড়ুন...












