আল ইহসান ডেস্ক:
সেন্ট্রাল খান ইউনিসে ইসরাইলি বোম্ব রিভার্স-ইঞ্জিনিয়ারিং করে ২টি বিস্ফোরক ডিভাইস তৈরির পর ১টি ইসরাইলি ট্যাংকের বিরুদ্ধে বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে আল-কুদস ব্রিগেড যোদ্ধারা।
এর আগে ১টি ইসরাইলি ট্যাংক'কে "আল ইয়াসিন ১০৫" শেল দ্বারা টার্গেট করেছে আল-কাসসাম ব্রিগেড যোদ্ধারা। এতে ট্যাংকে আগুন ধরে যায়।
খান ইউনিসের উত্তরে আগে থেকে প্রস্তুত রাখা ব্যারেল বিস্ফোরক ডিভাইসের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ১টি ইসরাইলি সামরিক যান টার্গেট করেছে আল-কুদস ব্রিগেড যোদ্ধারা।
সেদরত এরিয়ায় রকেট ফায়ারিং করে আল-কুদস ব্রিগেড যোদ্ধারা।
খান ইউনিসের পূর্ব বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
জাতিসংঘের মনোনীত নতুন দূতকে নিয়ে তৈরি হয়েছে এক অস্বস্তিকর পরিস্থিতি। বাংলাদেশে জাতিসংঘের পরবর্তী আবাসিক সমন্বয়ক হিসেবে নিয়োগ পাওয়া বিতর্কিত কূটনীতিক একটি ‘সমকামী’। বর্তমানে পাপুয়া নিউগিনিতে কর্মরত জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক রিচার্র্ডকে বাংলাদেশে নতুন দূত হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে জাতিসংঘ মহাসচিব গুতেরেস।
এই নিয়োগ নিয়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তৈরি হয়েছে অস্বস্তি। একটি মুসলিমপ্রধান দেশে একজন ‘সমকামীকে’ কীভাবে জাতিসংঘের মতো প্রতিষ্ঠান তার দূত হিসেবে নিয়োগ দেয়, তা নিয়ে কূটনৈতিক অঙ্গনে শুরু হয়ে বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
ওই রাতে কাজী ছাহেব স্বপ্ন দেখলো, স্বপ্নে কাজী ছাহেবকে বলা হচ্ছে, হে কাজী ছাহেব! তুমি মাথা উত্তোলন করো। মাথা তুলে কাজী ছাহেব দেখতে পেলো যে, তার সামনে দু’টি বেহেশ্তী বালাখানা। একটি স্বর্ণের তৈরী আরেকটি রৌপ্যের তৈরী। কাজী ছাহেব বললো, ‘আয় মহান আল্লাহ পাক! এটা কি?’ গায়িবী আওয়াজ হলো, ‘এ বালাখানা দু’টি হচ্ছে বেহেশতী বালাখানা। এ বালাখানা দু’টি তোমার ছিল। কিন্তু এখন আর তোমার নেই। কারণ তোমার কাছে যে গরিব আলিম লোকটি আশূরা শরীফ উপলক্ষে সাহায্যের জন্য এসেছিলেন উনাকে তুমি সাহায্য করনি। এজন্য এ বালাখানা দু’টি এখন ওমুক খ্ বাকি অংশ পড়ুন...
হানাদার দখলদার সন্ত্রাসী ইসরাইল ও ইহুদী মালিকানা ও পরিচালনায় যাবতীয় কোম্পানীর পণ্য বর্জনের জন্য গাজার মুসলমানদের রক্তে রঞ্জিত পণ্যসমূহ চিনে নেই-
৩. প্রযুক্তি:
ইন্টেল:
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রযুক্তি কোম্পানি, যার ইসরায়েলে গবেষণা ও উন্নয়ন কেন্দ্র রয়েছে।
আইবিএম:
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রযুক্তি কোম্পানি, যার ইসরায়েলে কার্যক্রম রয়েছে।
নকিয়া:
ফিনল্যান্ডভিত্তিক টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি, যা ইসরায়েলে কার্যক্রম পরিচালনা করে।
বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি বিশ্বের বিভিন্ন বিধর্মীদের দেশের পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ যে, অমুসলিম দেশগুলো থেকে মুসলমানদের একে একে বের করে দেয়ার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে কাফির-মুশরিকরা। গ্রেফতার কিংবা নির্যাতনের শিকার হওয়ার আগে মুসলমানরা জানতেও পারছে না যে, কী কারণে তাকে গ্রেফতার কিংবা নির্যাতন করা হচ্ছে।
মুসলমানগণ তাদের অজ্ঞতার কারণে এর প্রকৃত কারণ উপলব্ধি করতে না পারলেও মহান আল্লাহ পাক তিনি মূল কারণটি আগেই পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ঘোষণা করে দিয়েছেন। পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “নিশ্চয়ই মুসলমানদের সবচেয়ে বড় বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার এক মুরীদকে নছীহত করে চিঠি লিখলেন। সেই চিঠি মুবারকে অনেক নছীহত মুবারক করে শেষে লিখেছেন, জেনে রাখো, যতক্ষণ পর্যন্ত দশটি বস্তু নিজের প্রতি ফরয করে না নিবে ততক্ষণ পর্যন্ত কারো পরহেজগারী পূর্ণতা লাভ করবে না।
(১) গীবত হতে স্বীয় জিহ্বাকে রক্ষা করা।
(২) অন্যের প্রতি অন্যায় অসৎ ধারণা করা হতে বিরত থাকা।
(৩) কারো প্রতি তিরস্কার না করা।
(৪) হারাম বস্তু হতে চোখকে হিফাযত করা।
(৫) সত্য কথা বলা।
(৬) নিজের প্রতি মহান আল্লাহ পাক উনার অনুগ্রহসমূহের পরিচয় লাভ করা। যাতে আত্মগরিমা না আসতে পারে।
(৭) বাকি অংশ পড়ুন...
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسِ بْنِ مَالِكٍ اَنَّ النَّبِىَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ اَنَا خَاتَمُ النَّبِيِّيْنَ لَا نَبِىَ بَعْدِى.
অর্থ: হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুলসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি শেষ নবী। আমার পরে আর কোন নবী আসবেন না।
বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম কর্তৃক কাট্টা কাফির আমর ইবনে আব্দকে হত্যা:
ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার তরবারী মুবারক উনার আঘাতের এতো অধিক কুওওয়াত ছিলো যে, এক আঘাতে কাট্টা কাফির আমরের কাঁধ থেকে কোমর পর্যন্ত দুই ভাগ হয়ে গিয়েছিলো। সুবহানাল্লাহ!
ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি অত্যন্ত উচ্চ আওয়াজ মুবারকে তাকবীর মুবারক দিলেন। সুবহানাল্লাহ! কাট্টা কাফির আমর ইবনে আব্দে উদ্দের নিহত হওয়ার সংবাদ শুনে হযরত ছাহাবায়ে কির বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
উল্লিখিত পবিত্র হাদীছ শরীফসমূহ পবিত্র যিকির উনাকে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের নৈকট্য মুবারক লাভের ও অন্তর পরিশুদ্ধ করার মাধ্যম বলার সাথে সাথে সমস্ত আমল এমনকি দান-ছদকা ও জিহাদের চেয়েও বেশি গুরুত্ব ও ফযীলত দেয়া হয়েছে।
তাই খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি বান্দাকে সকাল-সন্ধ্যা অর্থাৎ দায়িমীভাবে ও অধিক পরিমাণে পবিত্র ক্বলবি যিকির করার নির্দেশ মুবারক দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার কালাম পাক উনার মধ্যে ইরশা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عُمَرَ عَلَيْهِ السَّلَامُ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَا يـَخْلُوَنَّ رَجُلٌ بِاَمْرَأَةٍ اِلَّا ثَالِثُهَا الشَّيْطَانُ
অর্থ: “সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, (মহান আল্লাহ পাক উনার কসম!) কোনো পুরুষ কোনো নারীর সাথে একাকী হলেই শয়তান এসে তাদের তৃতীয় ব্যক্তি হয়। অর্থাৎ তাদের উভয়কেই গুনাহের কাজে লিপ্ত করার জন্য ওয়াসওয়াসা দিতে থাকে।” নাউযুবিল্লাহ! (তিরমিযী শরীফ)
বাকি অংশ পড়ুন...
যদি কোন বাড়ী-ঘর নিরিবিলি থেকে থাকে অর্থাৎ কেউ না থেকে থাকে তাহলে সেখানে তার অনুমতি ব্যতীত প্রবেশ করো না। আর যদি থাকা সত্ত্বেও কেউ বলে দেয় যে, তোমরা ফিরে যাও, যারা দেখা করতে এসেছ তারা ফিরে চলে যাও, তাহলে তাদের জন্য উচিত হবে ফিরে চলে যাওয়া। এটাই তাদের জন্য পবিত্রতা। মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের আমল সম্পর্কে অবগত রয়েছেন।”
আয়াত শরীফ নাযিল হয়ে গেল। আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি জানিয়ে দিলেন, পর্দা ফরয করা হলো।
এ প্রসঙ্গে বাকি অংশ পড়ুন...












